নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছায় তথ্য দিতে বলছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। আজ রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশে প্রাণিসম্পদ খাত: সমস্যা ও সম্ভাবনা’ বিষয়ক প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
প্রশিক্ষণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের (এলডিডিপি) আওতায় ফেলোশিপপ্রাপ্ত ২৫ জন গণমাধ্যমকর্মী অংশ নেন।
তথ্য প্রাপ্তি নিয়ে জটিলতার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘সাংবাদিকদের স্বেচ্ছায় তথ্য দেওয়া উচিত। তাহলে মন্ত্রণালয় সম্পর্কে সবাই অবহিত হবে। এ খাতের প্রবৃদ্ধির জন্য কাজে আসবে। ফলে তথ্য নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এ খাতকে সবাই মিলে সমৃদ্ধ করতে হবে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে গণমুখী মন্ত্রণালয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এই মন্ত্রণালয় একটা গণমুখী মন্ত্রণালয়। মাঝে মাঝে আমি ভেবে আনন্দিত হই, মানুষের জন্য কাজ করার উদ্দেশ্য ও মানসিকতা নিয়ে রাজনীতিতে এসেছি। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় মানুষের জন্য কাজ করার বড় প্ল্যাটফর্ম। তবে এ খাতকে আরও উন্নত ও আধুনিক নিরাপদ প্রাণিসম্পদ খাতে পরিণত করার জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।’
এলডিডিপি প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর ড. মো. গোলাম রব্বানী বলেন, ‘এলডিডিপি প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পারিবারিক ডেইরি বা প্রাণিসম্পদকে রূপান্তর করে বাণিজ্যিক রূপ দেওয়া। দেশে দুধ, ডিম ও মাংসের বর্তমান অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানো। আমরা গবাদিপশুর সংখ্যা না বাড়িয়ে দেশে দুধ, মাংসের উৎপাদন বাড়াতে চাই। ফলে এ খাতে টেকসই ও আধুনিক ব্যবস্থাপনা তৈরিতে আমরা কাজ করছি।’
পরিপ্রেক্ষিতের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ বোরহান কবীরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো. এমদাদুল হক তালুকদার।
প্রশিক্ষণে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, প্রণব সাহা, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা ও সন্তোষ শর্মা প্রমুখ।
অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছায় তথ্য দিতে বলছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। আজ রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশে প্রাণিসম্পদ খাত: সমস্যা ও সম্ভাবনা’ বিষয়ক প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
প্রশিক্ষণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের (এলডিডিপি) আওতায় ফেলোশিপপ্রাপ্ত ২৫ জন গণমাধ্যমকর্মী অংশ নেন।
তথ্য প্রাপ্তি নিয়ে জটিলতার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘সাংবাদিকদের স্বেচ্ছায় তথ্য দেওয়া উচিত। তাহলে মন্ত্রণালয় সম্পর্কে সবাই অবহিত হবে। এ খাতের প্রবৃদ্ধির জন্য কাজে আসবে। ফলে তথ্য নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এ খাতকে সবাই মিলে সমৃদ্ধ করতে হবে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে গণমুখী মন্ত্রণালয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘এই মন্ত্রণালয় একটা গণমুখী মন্ত্রণালয়। মাঝে মাঝে আমি ভেবে আনন্দিত হই, মানুষের জন্য কাজ করার উদ্দেশ্য ও মানসিকতা নিয়ে রাজনীতিতে এসেছি। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় মানুষের জন্য কাজ করার বড় প্ল্যাটফর্ম। তবে এ খাতকে আরও উন্নত ও আধুনিক নিরাপদ প্রাণিসম্পদ খাতে পরিণত করার জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।’
এলডিডিপি প্রকল্পের চিফ টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর ড. মো. গোলাম রব্বানী বলেন, ‘এলডিডিপি প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পারিবারিক ডেইরি বা প্রাণিসম্পদকে রূপান্তর করে বাণিজ্যিক রূপ দেওয়া। দেশে দুধ, ডিম ও মাংসের বর্তমান অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানো। আমরা গবাদিপশুর সংখ্যা না বাড়িয়ে দেশে দুধ, মাংসের উৎপাদন বাড়াতে চাই। ফলে এ খাতে টেকসই ও আধুনিক ব্যবস্থাপনা তৈরিতে আমরা কাজ করছি।’
পরিপ্রেক্ষিতের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ বোরহান কবীরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো. এমদাদুল হক তালুকদার।
প্রশিক্ষণে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, প্রণব সাহা, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা ও সন্তোষ শর্মা প্রমুখ।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বাকবদল ঘটানো জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ সবাই ‘জাতীয় বীর’ হিসেবে মর্যাদা পাবে। আর শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা ও অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতাকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হবে। সদ্য ঘোষণা করা জুলাই ঘোষণাপত্রে এসব অঙ্গীকার তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ
১২ মিনিট আগে‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।’
১ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় বক্তারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তরুণ প্রজন্মের সাহসিকতা ও দৃঢ় অবস্থান এই আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে