নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী উপপরিচালকদের পদায়ন ও বদলির ক্ষমতা সংস্থাটির সচিবের হাতে দেওয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি। সচিবের ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে পুরোনো ‘দুর্নীতি দমন ব্যুরো’র মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের অপপ্রয়াস চলছে বলেই মনে করছে টিআইবি।
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী দুদকের নির্বাহী ক্ষমতা চেয়ারম্যান ও তাঁর নেতৃত্বে কমিশনারদের হাতে অর্পিত এই প্রতিষ্ঠানের মূল ম্যান্ডেট-সংক্রান্ত ওই নির্বাহী ক্ষমতা ঢালাওভাবে সচিবের হাতে অর্পণের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি কী প্রক্রিয়ায়, কোন যুক্তিতে হলো? কমিশনের ক্ষমতা খর্ব হওয়ার শঙ্কার বিষয়টি কতটা বিবেচিত হয়েছে? সিদ্ধান্তটি কি কমিশন কর্তৃক সজ্ঞানে গৃহীত, নাকি এত দিন “নখদন্তহীন বাঘ” হিসেবে কথিত এই গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাকে বাস্তবে রূপান্তর করার এক অশুভ প্রয়াসের ফসল? এমন প্রশ্ন ওঠা খুবই স্বাভাবিক। এসব প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর পাওয়া জরুরি। বিশেষ করে কমিশন কেন নিজের হাতে থাকা ক্ষমতা আমলাতন্ত্রের হাতে নিরঙ্কুশভাবে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল, সেটিও স্পষ্ট করা প্রয়োজন।’
‘গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এই সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও বিভাগের দৃষ্টান্ত অনুসরণের যে ব্যাখ্যা দুদকের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে, তা দুদক যে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান নয়, তা অনুধাবনে ব্যর্থতার পরিচায়ক’—এই মন্তব্য করে ইফতেখারুজ্জামান এই আদেশ অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘শুধু উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নই নয়, এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের বলে দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তাদের চাকরি স্থায়ী ও নিয়মিতকরণ, চলতি দায়িত্ব প্রদান, ভাতা ও ছুটি, পেনশন, পিআরএল এবং মামলার সাজার পরিপ্রেক্ষিতে পুরস্কার ইত্যাদি ক্ষমতা আমলাতন্ত্রের হাতে অর্পিত হওয়ায় দুদক এখন পুরোপুরি সাবেক ব্যুরোতে রূপান্তরিত হওয়ার ক্ষেত্রে আর কিছুই বাকি থাকল না।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী উপপরিচালকদের পদায়ন ও বদলির ক্ষমতা সংস্থাটির সচিবের হাতে দেওয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি। সচিবের ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে পুরোনো ‘দুর্নীতি দমন ব্যুরো’র মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের অপপ্রয়াস চলছে বলেই মনে করছে টিআইবি।
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী দুদকের নির্বাহী ক্ষমতা চেয়ারম্যান ও তাঁর নেতৃত্বে কমিশনারদের হাতে অর্পিত এই প্রতিষ্ঠানের মূল ম্যান্ডেট-সংক্রান্ত ওই নির্বাহী ক্ষমতা ঢালাওভাবে সচিবের হাতে অর্পণের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি কী প্রক্রিয়ায়, কোন যুক্তিতে হলো? কমিশনের ক্ষমতা খর্ব হওয়ার শঙ্কার বিষয়টি কতটা বিবেচিত হয়েছে? সিদ্ধান্তটি কি কমিশন কর্তৃক সজ্ঞানে গৃহীত, নাকি এত দিন “নখদন্তহীন বাঘ” হিসেবে কথিত এই গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাকে বাস্তবে রূপান্তর করার এক অশুভ প্রয়াসের ফসল? এমন প্রশ্ন ওঠা খুবই স্বাভাবিক। এসব প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর পাওয়া জরুরি। বিশেষ করে কমিশন কেন নিজের হাতে থাকা ক্ষমতা আমলাতন্ত্রের হাতে নিরঙ্কুশভাবে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল, সেটিও স্পষ্ট করা প্রয়োজন।’
‘গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এই সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও বিভাগের দৃষ্টান্ত অনুসরণের যে ব্যাখ্যা দুদকের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে, তা দুদক যে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান নয়, তা অনুধাবনে ব্যর্থতার পরিচায়ক’—এই মন্তব্য করে ইফতেখারুজ্জামান এই আদেশ অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘শুধু উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নই নয়, এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের বলে দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তাদের চাকরি স্থায়ী ও নিয়মিতকরণ, চলতি দায়িত্ব প্রদান, ভাতা ও ছুটি, পেনশন, পিআরএল এবং মামলার সাজার পরিপ্রেক্ষিতে পুরস্কার ইত্যাদি ক্ষমতা আমলাতন্ত্রের হাতে অর্পিত হওয়ায় দুদক এখন পুরোপুরি সাবেক ব্যুরোতে রূপান্তরিত হওয়ার ক্ষেত্রে আর কিছুই বাকি থাকল না।
যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ড. ইউনূসের লন্ডন সফরকালে এই সাক্ষাৎ চান টিউলিপ, যেখানে তিনি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ নিরসনের আশায় ব্যক্তিগত
৮ ঘণ্টা আগে