তাসনিম মহসিন, ঢাকা
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে রাশিয়ার অবস্থান বাংলাদেশের বিপক্ষে। এবার মস্কোর সঙ্গে দেনদরবারের একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে ঢাকার। কারণ, জাতিসংঘের আসন্ন কয়েকটি ফোরামে ভোটাভুটিতে ঢাকার সমর্থন চেয়েছে মস্কো। ঢাকা থেকে বলা হয়েছে, পারস্পরিক স্বার্থরক্ষা করেই এই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন ঢাকায় রাশিয়ার নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আলেকসান্দর ভিকেন্তিয়েভিচ মানতিৎস্কি। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের রুশ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অন্যান্য ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। আমি আশাবাদী, আমরা সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পারব।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, এ বিষয়ে বাংলাদেশ এখনই কোনো উপসংহারে আসতে চায়নি। বরং বিষয়টি রেসিপ্রোকাল বা পারস্পরিক বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রদূতকে। এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিস্তারিত আলোচনারও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া চলতি বছর মস্কোতে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক এফওসির ব্যাপারে আগ্রহী পুতিন সরকার। এ জন্য বাংলাদেশকে একটি চিঠি দেওয়ার অনুরোধ করেন রুশ রাষ্ট্রদূত। মস্কোয় যেহেতু বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, সেহেতু আমন্ত্রণটি সেখান থেকে পাঠাতে বলা হয় রাশিয়াকে। এ ছাড়া গম আমদানিসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক ইস্যুতে জটিলতা কমাতে রাশিয়ার প্রতি অনুরোধ জানায় বাংলাদেশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাশিয়ার সমর্থন চাওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। কারণ, এ পর্যন্ত রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি ভোট বাদে পুরো সময় রাশিয়া বাংলাদেশের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে। ফলে জাতিসংঘে ভোটাভুটিতে তাদের বাংলাদেশের সমর্থন লাগলে, বাংলাদেশও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাশিয়ার সমর্থন চাইবে। আর চলতি বছর তারা দুই দেশের এফওসির বৈঠক চাইছে। ফলে সেখানে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে রাশিয়ার অবস্থান বাংলাদেশের বিপক্ষে। এবার মস্কোর সঙ্গে দেনদরবারের একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে ঢাকার। কারণ, জাতিসংঘের আসন্ন কয়েকটি ফোরামে ভোটাভুটিতে ঢাকার সমর্থন চেয়েছে মস্কো। ঢাকা থেকে বলা হয়েছে, পারস্পরিক স্বার্থরক্ষা করেই এই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন ঢাকায় রাশিয়ার নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আলেকসান্দর ভিকেন্তিয়েভিচ মানতিৎস্কি। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের রুশ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অন্যান্য ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। আমি আশাবাদী, আমরা সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পারব।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, এ বিষয়ে বাংলাদেশ এখনই কোনো উপসংহারে আসতে চায়নি। বরং বিষয়টি রেসিপ্রোকাল বা পারস্পরিক বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রদূতকে। এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিস্তারিত আলোচনারও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া চলতি বছর মস্কোতে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক এফওসির ব্যাপারে আগ্রহী পুতিন সরকার। এ জন্য বাংলাদেশকে একটি চিঠি দেওয়ার অনুরোধ করেন রুশ রাষ্ট্রদূত। মস্কোয় যেহেতু বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, সেহেতু আমন্ত্রণটি সেখান থেকে পাঠাতে বলা হয় রাশিয়াকে। এ ছাড়া গম আমদানিসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক ইস্যুতে জটিলতা কমাতে রাশিয়ার প্রতি অনুরোধ জানায় বাংলাদেশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাশিয়ার সমর্থন চাওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। কারণ, এ পর্যন্ত রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি ভোট বাদে পুরো সময় রাশিয়া বাংলাদেশের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে। ফলে জাতিসংঘে ভোটাভুটিতে তাদের বাংলাদেশের সমর্থন লাগলে, বাংলাদেশও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাশিয়ার সমর্থন চাইবে। আর চলতি বছর তারা দুই দেশের এফওসির বৈঠক চাইছে। ফলে সেখানে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
১ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফরে ১১ আগস্ট মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারপ্রধানের এটি ফিরতি সফর। আনোয়ার ইব্রাহিম গত অক্টোবরে মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে আসেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বন্ধুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর উদ্যোগের জন্য চীনের জনগণ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, চীন সব সময় বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দ
৪ ঘণ্টা আগে