নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য খাতে সিন্ডিকেট করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎসহ পাচারে জড়িত আলোচিত ও বিতর্কিত ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম ওরফে মিঠুকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) তরিকুল ইসলাম।
৭৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ১১ সেপ্টেম্বর মিঠুকে আদালতে হাজির করে দুদক।
সেদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপসহকারী পরিচালক জাকির হোসেন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।
অন্যদিকে মিঠুর পক্ষে রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানি শেষে মিঠুকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে রিমান্ডের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য ১৮ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করা হয়।
আজ মিঠুকে রিমান্ডে নেওয়ার পক্ষে-বিপক্ষে শুনানি হয়। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট বোরহান উদ্দিন ও শফিকুল ইসলাম। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম। শুনানি শেষে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে মিঠুকে আটক করা হয়। ওই দিনই দুদক তাঁর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দেয়। পরে দুদকের সমন্বিত কার্যালয়-১ ঢাকায় মামলা হয়।
মামলায় বলা হয়, মোতাজ্জেরুল ইসলাম ওরফে মিঠু লেরিক্সাকোন মার্চেন্ডাইজ ও টেকনোক্রেটের স্বত্বাধিকারী। তিনি বিভিন্ন সময়ে জমি ক্রয়, লিজ, প্লট ও ফ্ল্যাট কেনা, বাড়ি নির্মাণ, শেয়ার ও কোম্পানিতে বিনিয়োগ, গাড়ি ক্রয়, ব্যাংক হিসাবে অর্থ, স্বর্ণালংকার, আসবাব ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী মিলে প্রায় ৭৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকার বেশি সম্পদ অর্জন করেন। এর মধ্যে স্থাবর সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৫৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
এ ছাড়া মিঠুর নামে পারিবারিক ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৭১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ, পারিবারিক ব্যয়সহ তাঁর মোট সম্পদ ও ব্যয়ের হিসাব দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
ব্যবসা, বাড়ি ও কৃষিজমি থেকে আয়, বেতন-ভাতা, ফার্মের অংশ, ব্যাংক সুদ, নিরাপত্তা জামানতের সুদ এবং বৈদেশিক রেমিট্যান্স মিলিয়ে মিঠুর বৈধ আয় পাওয়া গেছে প্রায় ৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে তাঁর অবৈধ সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার বেশি।
২০১৬ সালে প্রকাশিত বহুল আলোচিত পানামা পেপারসে নাম আসে মিঠুর। অভিযোগ রয়েছে, তাঁর মালিকানাধীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্ন মালামাল সরবরাহ ও উন্নয়নকাজের নামে প্রভাব খাটিয়ে বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করেন তিনি।
স্বাস্থ্য খাতে সিন্ডিকেট করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎসহ পাচারে জড়িত আলোচিত ও বিতর্কিত ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম ওরফে মিঠুকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) তরিকুল ইসলাম।
৭৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ১১ সেপ্টেম্বর মিঠুকে আদালতে হাজির করে দুদক।
সেদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপসহকারী পরিচালক জাকির হোসেন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।
অন্যদিকে মিঠুর পক্ষে রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানি শেষে মিঠুকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে রিমান্ডের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য ১৮ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করা হয়।
আজ মিঠুকে রিমান্ডে নেওয়ার পক্ষে-বিপক্ষে শুনানি হয়। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট বোরহান উদ্দিন ও শফিকুল ইসলাম। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম। শুনানি শেষে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে মিঠুকে আটক করা হয়। ওই দিনই দুদক তাঁর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দেয়। পরে দুদকের সমন্বিত কার্যালয়-১ ঢাকায় মামলা হয়।
মামলায় বলা হয়, মোতাজ্জেরুল ইসলাম ওরফে মিঠু লেরিক্সাকোন মার্চেন্ডাইজ ও টেকনোক্রেটের স্বত্বাধিকারী। তিনি বিভিন্ন সময়ে জমি ক্রয়, লিজ, প্লট ও ফ্ল্যাট কেনা, বাড়ি নির্মাণ, শেয়ার ও কোম্পানিতে বিনিয়োগ, গাড়ি ক্রয়, ব্যাংক হিসাবে অর্থ, স্বর্ণালংকার, আসবাব ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী মিলে প্রায় ৭৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকার বেশি সম্পদ অর্জন করেন। এর মধ্যে স্থাবর সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৫৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
এ ছাড়া মিঠুর নামে পারিবারিক ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৭১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ, পারিবারিক ব্যয়সহ তাঁর মোট সম্পদ ও ব্যয়ের হিসাব দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
ব্যবসা, বাড়ি ও কৃষিজমি থেকে আয়, বেতন-ভাতা, ফার্মের অংশ, ব্যাংক সুদ, নিরাপত্তা জামানতের সুদ এবং বৈদেশিক রেমিট্যান্স মিলিয়ে মিঠুর বৈধ আয় পাওয়া গেছে প্রায় ৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে তাঁর অবৈধ সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার বেশি।
২০১৬ সালে প্রকাশিত বহুল আলোচিত পানামা পেপারসে নাম আসে মিঠুর। অভিযোগ রয়েছে, তাঁর মালিকানাধীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে স্বাস্থ্য খাতে বিভিন্ন মালামাল সরবরাহ ও উন্নয়নকাজের নামে প্রভাব খাটিয়ে বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করেন তিনি।
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধনের জন্য ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ নামের অ্যাপ তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে তিনি এ কথা জানান।
৩১ মিনিট আগেনির্বাচন কমিশন সচিবালয় (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫ এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান-সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫-এর নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের ৪৩তম বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
৩৭ মিনিট আগেদ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে নয় দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি। গতকাল বুধবার রাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে তিনি ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন রাজশাহী কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে বৈঠকে বসেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে