নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেওয়ার বিষয়টি দেখভাল করার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দেওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কোনো বক্তব্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সচিব বলেন, সাংবিধানিকভাবে নির্বাচন কমিশনের কিছু দায়িত্ব আছে। যার ভেতরে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান ছিল না। আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনকে বলা আছে রাষ্ট্র কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করবেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে যখন ছবি সমৃদ্ধ ভোটার তালিকা হয়েছে, তার উপজাত হিসেবে প্রায় আট কোটি তিন লাখ ভোটারের তথ্য সমৃদ্ধ ভোটার তালিকা থেকে আইন করে এনআইডি দেওয়া শুরু হয়। নির্বাচন কমিশনকে তার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
জাহাংগীর আলম বলেন, আইন করে নির্বাচন কমিশনকে জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্র আবার সেই আইন সংশোধন করে অন্য কাউকে দায়িত্ব দিচ্ছে। এতে নির্বাচন কমিশনের কোনো বক্তব্য নেই। রাষ্ট্র কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব যতক্ষণ ছিল, ততক্ষণ নির্বাচন কমিশন পালন করবে। রাষ্ট্র যখন এই দায়িত্বটা অন্য কাউকে সম্পাদন করতে বলবে, তখন অন্যরা সম্পাদন করবে। এখানে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু নেই।
নির্বাচন কমিশন সরকারি সিদ্ধান্ত অবশ্যই মেনে চলছে এবং চলবে বলে তিনি জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনটি কমিশন সচিবালয় এখনো দেখেনি। মন্ত্রিপরিষদ সভায় গতকালকে (সোমবার) এনআইডির যে আইন ছিল এটাকে সংশোধন করে জাতীয় পরিচয়পত্র আইন-২০২৩ চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এটা পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় সংসদে যাবে। জাতীয় সংসদের একটি বিল উত্থাপিত হবে। বিল আকারে উত্থাপন হওয়ার পর সেটি সংসদীয় কমিটিতে চলে যাবে। সংসদীয় কমিটি রিপোর্ট দেবে। রিপোর্ট দেওয়ার পর পুনরায় সংসদে উঠবে। সংসদে ওঠার পর আইন আকারে পাশ হবে। তারপর বলা যাবে আসলে কী হয়েছে।
সচিব বলেন, এখন দুই ধরনের আইন হয়। একটাতে বলা থাকে অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে। অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পর গেজেট প্রজ্ঞাপন থেকেই কার্যকর হয়। কিছু কিছু আইন থাকে যেখানে বলা হয়, এই আইন গেজেট প্রজ্ঞাপনে তারিখ থেকে বলবৎ হবে। সে ক্ষেত্রে কী আছে আইনে সেটা যেহেতু জানা নেই, আইনটি কীভাবে বাস্তবায়ন হবে, তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ বলতে পারবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেওয়ার বিষয়টি দেখভাল করার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দেওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কোনো বক্তব্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সচিব বলেন, সাংবিধানিকভাবে নির্বাচন কমিশনের কিছু দায়িত্ব আছে। যার ভেতরে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান ছিল না। আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনকে বলা আছে রাষ্ট্র কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করবেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে যখন ছবি সমৃদ্ধ ভোটার তালিকা হয়েছে, তার উপজাত হিসেবে প্রায় আট কোটি তিন লাখ ভোটারের তথ্য সমৃদ্ধ ভোটার তালিকা থেকে আইন করে এনআইডি দেওয়া শুরু হয়। নির্বাচন কমিশনকে তার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
জাহাংগীর আলম বলেন, আইন করে নির্বাচন কমিশনকে জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্র আবার সেই আইন সংশোধন করে অন্য কাউকে দায়িত্ব দিচ্ছে। এতে নির্বাচন কমিশনের কোনো বক্তব্য নেই। রাষ্ট্র কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব যতক্ষণ ছিল, ততক্ষণ নির্বাচন কমিশন পালন করবে। রাষ্ট্র যখন এই দায়িত্বটা অন্য কাউকে সম্পাদন করতে বলবে, তখন অন্যরা সম্পাদন করবে। এখানে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু নেই।
নির্বাচন কমিশন সরকারি সিদ্ধান্ত অবশ্যই মেনে চলছে এবং চলবে বলে তিনি জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনটি কমিশন সচিবালয় এখনো দেখেনি। মন্ত্রিপরিষদ সভায় গতকালকে (সোমবার) এনআইডির যে আইন ছিল এটাকে সংশোধন করে জাতীয় পরিচয়পত্র আইন-২০২৩ চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এটা পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় সংসদে যাবে। জাতীয় সংসদের একটি বিল উত্থাপিত হবে। বিল আকারে উত্থাপন হওয়ার পর সেটি সংসদীয় কমিটিতে চলে যাবে। সংসদীয় কমিটি রিপোর্ট দেবে। রিপোর্ট দেওয়ার পর পুনরায় সংসদে উঠবে। সংসদে ওঠার পর আইন আকারে পাশ হবে। তারপর বলা যাবে আসলে কী হয়েছে।
সচিব বলেন, এখন দুই ধরনের আইন হয়। একটাতে বলা থাকে অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে। অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পর গেজেট প্রজ্ঞাপন থেকেই কার্যকর হয়। কিছু কিছু আইন থাকে যেখানে বলা হয়, এই আইন গেজেট প্রজ্ঞাপনে তারিখ থেকে বলবৎ হবে। সে ক্ষেত্রে কী আছে আইনে সেটা যেহেতু জানা নেই, আইনটি কীভাবে বাস্তবায়ন হবে, তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ বলতে পারবে।
শুভ সন্ধ্যা, আজ রোববার ২ ফেব্রুয়ারি। শীতের দাপট কমতে শুরুতে, তবে সকালে কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশার কারণে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে। ঢাকায় ইজতেমাসহ বেশ কয়েকটি ঘটনায় যানজটে চরম ভোগান্তি হয়েছে। রাজধানীতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ ও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ এর অন্যতম কারণ। এছাড়া দেশ-বিদেশে দিনভর
১ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি। দলটির জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ফুলকপি। ইসি সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করার দাবির যৌক্তিকতা নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি জানান, সাত কলেজ নিয়ে পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের কাজ চলছে, তবে শুধু তিতুমীর কলেজের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা নেই। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে কলেজের সামনে
২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে আহতদের সারা জীবনের জন্য চিকিৎসা এবং অন্যান্য ভাতা দেওয়ার বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন আছে। যারা আহত হয়েছেন, যারা নিহত হয়েছেন, তাদের পরিবারের প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অতি বেশি সহানুভূতি প্রবণ। তাদের বিষয়টি অতি গুরুত্ব দিয়ে সরকার কাজ করছে...
৩ ঘণ্টা আগে