কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রমিকনেতা কল্পনা আক্তার বাংলাদেশে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করেছেন বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ইঙ্গিত দিয়ে যে মন্তব্য করেছেন, সে বিষয়ে দেশটির কাছে ব্যাখ্যা চাইবে সরকার। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
মার্কিন শ্রমনীতি প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ব্যাখ্যা চাওয়ার কথা উল্লেখ করেন।
কল্পনা আক্তার বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির (বিসিডব্লিউএস) নির্বাহী পরিচালক। শ্রমিক অধিকারের বিষয়ে ১৭ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্মারক জারির বিষয়টি প্রকাশের সময় ব্লিঙ্কেন কল্পনা আক্তারের উদাহরণ তুলে ধরেন। ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমরা কল্পনা আক্তারের মতো মানুষদের পাশে থাকতে চাই, যিনি বলেন যে তিনি এখনো জীবিত আছেন; কারণ, আমেরিকান দূতাবাস তাঁর পক্ষে কাজ করেছে।’
প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরবর্তী আলোচনায় কল্পনা আক্তারের প্রসঙ্গটি আনা হবে। তিনি কারও কাছ থেকে হুমকির শিকার হওয়ার কথা বলেছেন বলে যে মন্তব্য করা হয়েছে, তার ব্যাখ্যা চাওয়া হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কল্পনা আক্তার শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি এনজিও প্রতিষ্ঠা করে সফলতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি যে হুমকির কথা বলেছেন, সেটা অতীতে বাংলাদেশে কাউকে বলেননি। এটার সত্যতা কতটুকু সরকার জানতে চাইবে।’
শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘কল্পনা আক্তার বাংলাদেশে একবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তিনি একা নন, একাধিক শ্রমিকনেতা চাকরিরত অবস্থায় আন্দোলন করায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে করা মামলা পরে তুলে নেওয়া হয়েছে। রানা প্লাজা ধসের পর পশ্চিমা দেশগুলোর কিছু ক্রেতা যখন কারখানাগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তখন কল্পনা আক্তারসহ আরও দু-একজন মিলে প্রতিবাদ করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।’
বাইডেনের জারি করা স্মারকটি প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর দাবি, ‘ব্লিঙ্কেন যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা বাংলাদেশের উদ্দেশে দেওয়া নয়। তিনি আরও দুটি দেশের কথা বলেছেন। বাংলাদেশের কোনো ইস্যু তিনি উল্লেখ করেননি। যুক্তরাষ্ট্রের জারি করা শ্রম-স্মারকটি দেশটির ভেতরে শ্রমের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও শক্তিশালী করার জন্য তা জারি করা হয়েছে।’
শ্রমিকনেতা কল্পনা আক্তার বাংলাদেশে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করেছেন বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ইঙ্গিত দিয়ে যে মন্তব্য করেছেন, সে বিষয়ে দেশটির কাছে ব্যাখ্যা চাইবে সরকার। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
মার্কিন শ্রমনীতি প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ব্যাখ্যা চাওয়ার কথা উল্লেখ করেন।
কল্পনা আক্তার বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটির (বিসিডব্লিউএস) নির্বাহী পরিচালক। শ্রমিক অধিকারের বিষয়ে ১৭ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্মারক জারির বিষয়টি প্রকাশের সময় ব্লিঙ্কেন কল্পনা আক্তারের উদাহরণ তুলে ধরেন। ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমরা কল্পনা আক্তারের মতো মানুষদের পাশে থাকতে চাই, যিনি বলেন যে তিনি এখনো জীবিত আছেন; কারণ, আমেরিকান দূতাবাস তাঁর পক্ষে কাজ করেছে।’
প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরবর্তী আলোচনায় কল্পনা আক্তারের প্রসঙ্গটি আনা হবে। তিনি কারও কাছ থেকে হুমকির শিকার হওয়ার কথা বলেছেন বলে যে মন্তব্য করা হয়েছে, তার ব্যাখ্যা চাওয়া হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কল্পনা আক্তার শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি এনজিও প্রতিষ্ঠা করে সফলতার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি যে হুমকির কথা বলেছেন, সেটা অতীতে বাংলাদেশে কাউকে বলেননি। এটার সত্যতা কতটুকু সরকার জানতে চাইবে।’
শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘কল্পনা আক্তার বাংলাদেশে একবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তিনি একা নন, একাধিক শ্রমিকনেতা চাকরিরত অবস্থায় আন্দোলন করায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে করা মামলা পরে তুলে নেওয়া হয়েছে। রানা প্লাজা ধসের পর পশ্চিমা দেশগুলোর কিছু ক্রেতা যখন কারখানাগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, তখন কল্পনা আক্তারসহ আরও দু-একজন মিলে প্রতিবাদ করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেই গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।’
বাইডেনের জারি করা স্মারকটি প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর দাবি, ‘ব্লিঙ্কেন যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা বাংলাদেশের উদ্দেশে দেওয়া নয়। তিনি আরও দুটি দেশের কথা বলেছেন। বাংলাদেশের কোনো ইস্যু তিনি উল্লেখ করেননি। যুক্তরাষ্ট্রের জারি করা শ্রম-স্মারকটি দেশটির ভেতরে শ্রমের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও শক্তিশালী করার জন্য তা জারি করা হয়েছে।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বাকবদল ঘটানো জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ সবাই ‘জাতীয় বীর’ হিসেবে মর্যাদা পাবে। আর শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা ও অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতাকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হবে। সদ্য ঘোষণা করা জুলাই ঘোষণাপত্রে এসব অঙ্গীকার তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ
১৩ মিনিট আগে‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।’
১ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় বক্তারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তরুণ প্রজন্মের সাহসিকতা ও দৃঢ় অবস্থান এই আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে