বাসস, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের জনগণকে একটি ঝামেলামুক্ত ঈদ উপহার দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, নয় দিনব্যাপী উৎসবে কোনো মহাসড়কে যানজট ছিল না এবং বিদ্যুৎ বিভ্রাট ছিল খুবই ন্যূনতম।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমি এবারের ঈদুল ফিতর নিয়ে শুধু ভালো কথা শুনছি। সবাই প্রশংসা করছে যে সবকিছু কতটা সুন্দরভাবে সংগঠিত ছিল।’
ড. ইউনূস আরও বলেন, এর মধ্য দিয়ে এখন একটি মানদণ্ড স্থাপন হয়েছে এবং বছরজুড়ে তা ধরে রাখার সময় এসেছে।
সড়ক পরিবহন ও সেতু, রেলপথ এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান প্রতিনিধিদলটির নেতৃত্ব দেন।
ফাওজুল কবির প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, তাঁরা কীভাবে ঈদের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় হিসেবে নয়, বরং আমরা একটি ইউনিট হিসেবে একত্রে কাজ করেছি।’
ফাওজুল কবির উদাহরণস্বরূপ সবচেয়ে বড় গ্রামমুখী যাত্রা নির্বিঘ্ন করার জন্য সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল কীভাবে পরিচ্ছন্ন ও প্রস্তুত করা হয়েছিল, তা ব্যাখ্যা করেন। এ প্রক্রিয়ায় অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও এমনকি বেসরকারি খাতও যুক্ত ছিল বলে জানান তিনি।
ফাওজুল কবির বলেন, ‘যখন আমরা সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাই, তখন সেটা ছিল অপরিচ্ছন্ন ও বিশৃঙ্খল। দেখে মনে হচ্ছিল, এটি যেন একটি বড় আবর্জনার ভাগাড়। তাই আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে এর সমাধান করি।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, ঈদের ছুটিতে কোনো কর্মকর্তা নিজ গ্রামে যাননি, বরং মাঠপর্যায়ে থেকে নিশ্চিত করেছেন যেন সবকিছু সঠিকভাবে চলে।
ফাওজুল কবির আরও বলেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আসন্ন ঈদুল আজহাতেও ন্যূনতম লোডশেডিং ও কোনো ধরনের পরিবহন জট থাকবে না।
উপদেষ্টা বলেন, ইনশাআল্লাহ, ঈদুল আজহা হবে একটি নির্বিঘ্ন যাত্রার উদাহরণ।
বৈঠকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ড. শেখ মইনউদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন সাথী, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ফারজানা মমতাজ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের জনগণকে একটি ঝামেলামুক্ত ঈদ উপহার দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, নয় দিনব্যাপী উৎসবে কোনো মহাসড়কে যানজট ছিল না এবং বিদ্যুৎ বিভ্রাট ছিল খুবই ন্যূনতম।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমি এবারের ঈদুল ফিতর নিয়ে শুধু ভালো কথা শুনছি। সবাই প্রশংসা করছে যে সবকিছু কতটা সুন্দরভাবে সংগঠিত ছিল।’
ড. ইউনূস আরও বলেন, এর মধ্য দিয়ে এখন একটি মানদণ্ড স্থাপন হয়েছে এবং বছরজুড়ে তা ধরে রাখার সময় এসেছে।
সড়ক পরিবহন ও সেতু, রেলপথ এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান প্রতিনিধিদলটির নেতৃত্ব দেন।
ফাওজুল কবির প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, তাঁরা কীভাবে ঈদের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় হিসেবে নয়, বরং আমরা একটি ইউনিট হিসেবে একত্রে কাজ করেছি।’
ফাওজুল কবির উদাহরণস্বরূপ সবচেয়ে বড় গ্রামমুখী যাত্রা নির্বিঘ্ন করার জন্য সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল কীভাবে পরিচ্ছন্ন ও প্রস্তুত করা হয়েছিল, তা ব্যাখ্যা করেন। এ প্রক্রিয়ায় অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও এমনকি বেসরকারি খাতও যুক্ত ছিল বলে জানান তিনি।
ফাওজুল কবির বলেন, ‘যখন আমরা সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাই, তখন সেটা ছিল অপরিচ্ছন্ন ও বিশৃঙ্খল। দেখে মনে হচ্ছিল, এটি যেন একটি বড় আবর্জনার ভাগাড়। তাই আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে এর সমাধান করি।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, ঈদের ছুটিতে কোনো কর্মকর্তা নিজ গ্রামে যাননি, বরং মাঠপর্যায়ে থেকে নিশ্চিত করেছেন যেন সবকিছু সঠিকভাবে চলে।
ফাওজুল কবির আরও বলেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আসন্ন ঈদুল আজহাতেও ন্যূনতম লোডশেডিং ও কোনো ধরনের পরিবহন জট থাকবে না।
উপদেষ্টা বলেন, ইনশাআল্লাহ, ঈদুল আজহা হবে একটি নির্বিঘ্ন যাত্রার উদাহরণ।
বৈঠকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ড. শেখ মইনউদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন সাথী, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ফারজানা মমতাজ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৯ মিনিট আগেসভায় উপদেষ্টা জানান, বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকেরা শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় শ্রম অসন্তোষ নিরসনের লক্ষ্যে বার্ডস গ্রুপ, টিএনজেড গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, ডার্ড গ্রুপ, নায়াগ্রা টেক্সটাইলস লিমিটেড, রোয়ার ফ্যাশন লিমিটেড, মাহমুদ জিন্স লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট লিমিটেড ও গোল্ডস্টার গার্মেন্টস
১ ঘণ্টা আগেদুদকের মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর বেঙ্গল ও অ্যান্ড এম সার্ভিসেসের নামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির কারওয়ান বাজার শাখায় হিসাব খোলেন জন হক সিকদার। একই দিনে বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি কার্যাদেশ বাস্তবায়নের কথা বলে ১৫০ কোটি টাকার বাই-মুরাবাহা ঋণের আবেদন করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে৪৭ তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় কেন্দ্রের ভেতরে ও বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারের ১২০ জন কর্মকর্তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষমতা দিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগে