নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় দেশব্যাপী গণ টিকাকরণের ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। সেই জন্য গ্রাম পর্যায়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘একেবারে গ্রাম পর্যায়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। সেখানে সবাইকে শুধু রেজিস্ট্রেশন করতে হবে তা না। আইডি কার্ড দেখিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সরাসরি টিকা নিতে পারবে।’
মঙ্গলবার স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়েছিলেন।
সাধারণ মানুষকে টিকা রেজিস্ট্রেশনে সহযোগিতা করার জন্য স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতা কর্মীদের মানুষকে সহযোগিতা করা জন্য নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
সরকার প্রধান বলেন, মানুষের কাছে একটা ভয় ও আতঙ্ক ছিল। যে টিকা নিলে কি হবে? অনেক কিছু হয়ে যাবে। নানা রকমের একটি ভীতি ছিল। এখন সবাই ধীরে ধীরে সেই ভীতি কাটাচ্ছে। একটা সমস্যা এখনও রয়েছে। যেটা আমি গ্রাম থেকে খবর পায়। কেউ করোনা টেস্ট করতে চায় না। তাদের ধারণা টেস্ট করলে করোনা আছে শুনলে সেই অচ্ছুত হয়ে যাবে, তাঁর সঙ্গে মানুষ মিশবে না। এই ভয় করে। কিন্তু এটাতো ঠিক না। টেস্ট করলে তাঁর যে চিকিৎসা হবে, সেই অন্যকে সংক্রমিত করবে না। নিজে বাঁচবে এবং অন্যকে বাঁচাবে এই ধারণাটা মানুষের মধ্যে দিতে হবে। এটা আমাদের সকল নেতা কর্মী সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে। তা ছাড়া টিকা দিয়ে দিতে পারি, তাহলে আর কোন চিন্তা নাই। সে ক্ষেত্রে করোনা হলেও বেশি ক্ষতি হচ্ছে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের জন্য সকলের সুরক্ষিত থাকা দরকার। ইতিমধ্যে টিকা যেখানে যা পাওয়া যাচ্ছে তা আমরা কিনছি। তার জন্য টাকাও রাখা আছে। প্রয়োজনে আরও টাকা খরচ করব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মোতাবেক যারা টিকা নিতে পারবে, তার সবাই যাতে টিকা নিতে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। ইতিমধ্যে ১ কোটি ৮৭ লাখের কাছাকাছি টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। আমরা আরও টিকা দিচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে এই দেশের মানুষ অনুভব করতে পারল যে, সরকার জনগণের সেবক। যেটা জাতির পিতা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে ঘোষণা দিয়েছিলেন। আমারও তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলি। আমরা জনগণের জন্য এবং তাদের কল্যাণের জন্য কাজ করব। মঙ্গলের জন্য কাজ করব।
সরকার প্রধান বলেন, আজকে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন। তাঁর দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। ১৯৭১ সালের এই দিনে জয়ের জন্ম হয়। সেই সময় আমরা পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর হাতে বন্দী ছিলাম। তারা আমাকে হাসপাতালে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু মাকে যেতে দেয়নি। আম্মাকে তাঁরা বলেছিল হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স আছেন, তাঁরা দেখবেন। আপনিতো এগুলোর কিছুই না। আপনি গিয়ে কি করবেন? আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি আমার ছেলেটা সুস্থভাবে জন্ম নিয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়ে আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে করোনাভাইরাস দেখা দিয়েছে। এটা গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। দুঃখজনক হলেও আজকে প্রায় দুই বছর ধরে করোনার কারণে জয়ের সঙ্গে দেখা হয়নি। দেখা হচ্ছে না।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় দেশব্যাপী গণ টিকাকরণের ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। সেই জন্য গ্রাম পর্যায়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘একেবারে গ্রাম পর্যায়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। সেখানে সবাইকে শুধু রেজিস্ট্রেশন করতে হবে তা না। আইডি কার্ড দেখিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে সরাসরি টিকা নিতে পারবে।’
মঙ্গলবার স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়েছিলেন।
সাধারণ মানুষকে টিকা রেজিস্ট্রেশনে সহযোগিতা করার জন্য স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতা কর্মীদের মানুষকে সহযোগিতা করা জন্য নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
সরকার প্রধান বলেন, মানুষের কাছে একটা ভয় ও আতঙ্ক ছিল। যে টিকা নিলে কি হবে? অনেক কিছু হয়ে যাবে। নানা রকমের একটি ভীতি ছিল। এখন সবাই ধীরে ধীরে সেই ভীতি কাটাচ্ছে। একটা সমস্যা এখনও রয়েছে। যেটা আমি গ্রাম থেকে খবর পায়। কেউ করোনা টেস্ট করতে চায় না। তাদের ধারণা টেস্ট করলে করোনা আছে শুনলে সেই অচ্ছুত হয়ে যাবে, তাঁর সঙ্গে মানুষ মিশবে না। এই ভয় করে। কিন্তু এটাতো ঠিক না। টেস্ট করলে তাঁর যে চিকিৎসা হবে, সেই অন্যকে সংক্রমিত করবে না। নিজে বাঁচবে এবং অন্যকে বাঁচাবে এই ধারণাটা মানুষের মধ্যে দিতে হবে। এটা আমাদের সকল নেতা কর্মী সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে। তা ছাড়া টিকা দিয়ে দিতে পারি, তাহলে আর কোন চিন্তা নাই। সে ক্ষেত্রে করোনা হলেও বেশি ক্ষতি হচ্ছে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের জন্য সকলের সুরক্ষিত থাকা দরকার। ইতিমধ্যে টিকা যেখানে যা পাওয়া যাচ্ছে তা আমরা কিনছি। তার জন্য টাকাও রাখা আছে। প্রয়োজনে আরও টাকা খরচ করব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মোতাবেক যারা টিকা নিতে পারবে, তার সবাই যাতে টিকা নিতে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। ইতিমধ্যে ১ কোটি ৮৭ লাখের কাছাকাছি টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। আমরা আরও টিকা দিচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে এই দেশের মানুষ অনুভব করতে পারল যে, সরকার জনগণের সেবক। যেটা জাতির পিতা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে ঘোষণা দিয়েছিলেন। আমারও তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলি। আমরা জনগণের জন্য এবং তাদের কল্যাণের জন্য কাজ করব। মঙ্গলের জন্য কাজ করব।
সরকার প্রধান বলেন, আজকে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন। তাঁর দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। ১৯৭১ সালের এই দিনে জয়ের জন্ম হয়। সেই সময় আমরা পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর হাতে বন্দী ছিলাম। তারা আমাকে হাসপাতালে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু মাকে যেতে দেয়নি। আম্মাকে তাঁরা বলেছিল হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স আছেন, তাঁরা দেখবেন। আপনিতো এগুলোর কিছুই না। আপনি গিয়ে কি করবেন? আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি আমার ছেলেটা সুস্থভাবে জন্ম নিয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়ে আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে করোনাভাইরাস দেখা দিয়েছে। এটা গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। দুঃখজনক হলেও আজকে প্রায় দুই বছর ধরে করোনার কারণে জয়ের সঙ্গে দেখা হয়নি। দেখা হচ্ছে না।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তাঁর হঠাৎ বিদেশযাত্রা ও বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হত্যা মামলাকে কেন্দ্র করে যে পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন উঠেছিল, দেশে ফিরে সেটির অবসান ঘটালেন তিনি।
৩১ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে