নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। চীন পণ্যের একটি বিশাল বাজার। চীনের বাজারে বাংলাদেশের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে, এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
আজ বুধবার ঢাকায় একটি হোটেলে রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) এবং বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত ‘মেকিং দি মোস্ট অব মার্কেট এক্সেস ইন চায়না: হোয়াট নিডস টু বি ডান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
টিপু মুনশি বলেন, বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ যেসব দেশে তৈরি পোশাক রপ্তানি করছে, চীন তার চেয়েও কয়েক গুণ বড় বাজার। শিল্পের যন্ত্রপাতি, কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু সে তুলনায় পণ্য চীনে রপ্তানি করা যাচ্ছে না। সে কারণেই চীনের সঙ্গে দেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। অন্যান্য রপ্তানি পণ্য উৎপাদন করে চীনে তা রপ্তানি করেই বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ২০২০-২১ অর্থবছরে চীনে রপ্তানি করা হয়েছে ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। একই সময়ে চীন থেকে আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ ২০২৬ সাল থেকে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন করছে। বাংলাদেশ আশা করছে, চীন আরও তিন বছর বাড়িয়ে ২০২৯ সাল পর্যন্ত এ বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখবে। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর বাংলাদেশ বাণিজ্য সুবিধা পেতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ বা পিটিএ এর মতো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে সুবিধা গ্রহণ করবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে চীনের সঙ্গে এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। সবদিক বিবেচনায় নিয়েই চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে।’
টিপু মুনশি বলেন, চীনের অনেক বিনিয়োগ বাংলাদেশে আছে। এ বিনিয়োগ আরও বাড়াতে পারে। বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। চায়নার শিল্প-কলকারখানা বাংলাদেশে রিলোকেট করে কম খরচে পণ্য উৎপাদন করে অন্য দেশে রপ্তানি করতে পারে। বাংলাদেশের স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ তৈরি পোশাকের পাশাপাশি পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, আইসিটি পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এসব সেক্টরের রপ্তানি বাড়ছে। এসব সেক্টরে রপ্তানি বৃদ্ধি পেলে দেশের রপ্তানি আয় যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক। বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট গাজী গোলাম মুরতজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল আল মামুন মৃধা।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। চীন পণ্যের একটি বিশাল বাজার। চীনের বাজারে বাংলাদেশের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে, এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
আজ বুধবার ঢাকায় একটি হোটেলে রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) এবং বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত ‘মেকিং দি মোস্ট অব মার্কেট এক্সেস ইন চায়না: হোয়াট নিডস টু বি ডান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
টিপু মুনশি বলেন, বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ যেসব দেশে তৈরি পোশাক রপ্তানি করছে, চীন তার চেয়েও কয়েক গুণ বড় বাজার। শিল্পের যন্ত্রপাতি, কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু সে তুলনায় পণ্য চীনে রপ্তানি করা যাচ্ছে না। সে কারণেই চীনের সঙ্গে দেশের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। অন্যান্য রপ্তানি পণ্য উৎপাদন করে চীনে তা রপ্তানি করেই বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ২০২০-২১ অর্থবছরে চীনে রপ্তানি করা হয়েছে ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। একই সময়ে চীন থেকে আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ ২০২৬ সাল থেকে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন করছে। বাংলাদেশ আশা করছে, চীন আরও তিন বছর বাড়িয়ে ২০২৯ সাল পর্যন্ত এ বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখবে। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর বাংলাদেশ বাণিজ্য সুবিধা পেতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ বা পিটিএ এর মতো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে সুবিধা গ্রহণ করবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে চীনের সঙ্গে এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। সবদিক বিবেচনায় নিয়েই চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে।’
টিপু মুনশি বলেন, চীনের অনেক বিনিয়োগ বাংলাদেশে আছে। এ বিনিয়োগ আরও বাড়াতে পারে। বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। চায়নার শিল্প-কলকারখানা বাংলাদেশে রিলোকেট করে কম খরচে পণ্য উৎপাদন করে অন্য দেশে রপ্তানি করতে পারে। বাংলাদেশের স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ তৈরি পোশাকের পাশাপাশি পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, আইসিটি পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এসব সেক্টরের রপ্তানি বাড়ছে। এসব সেক্টরে রপ্তানি বৃদ্ধি পেলে দেশের রপ্তানি আয় যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক। বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট গাজী গোলাম মুরতজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল আল মামুন মৃধা।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৪ মিনিট আগেনোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ড. ইউনূসের লন্ডন সফরকালে এই সাক্ষাৎ চান টিউলিপ, যেখানে তিনি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ নিরসনের আশায় ব্যক্তিগত
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। দুর্নীতির অভিযোগে সৃষ্ট ‘ভুল বোঝাবুঝি’ মেটাতে টিউলিপ এ সাক্ষাৎ চান বলে দ্য গার্ডিয়ান
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে