নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলছেন, আমেরিকা নিজেদের বেলায় এক নীতি আর অন্যদের বেলায় অন্য নীতি নিয়ে চলে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তাদের নীতি এক রকম। কিন্তু যখন ইরাক ও আফগানিস্তান হয়, তখন অন্য রকম সিদ্ধান্ত হয়ে পড়ে।
আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গণহত্যা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কাল ও ২৫ মার্চ ঘটে যাওয়া নৃশংসতাকে গণহত্যা বললে তাদের প্রত্যক্ষ মদদের বিষয় উঠে আসে, তাই স্বীকৃতি দেয় না।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর ঘটে যাওয়া ঘটনাকে গণহত্যার স্বীকৃতি জানানো হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তবে বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ও ৯ মাসের যুদ্ধকে এখনো গণহত্যার স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। স্বীকৃতি তো তাঁদের হাতে।
মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ‘জাতীয়ভাবে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। স্বীকৃতি না পেলেও আমদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতির জন্য কূটনৈতিক চেষ্টা অব্যাহত আছে। বিশ্ববাসীর শুভবুদ্ধির উদয় হোক স্বীকৃতি দেওয়ার।’
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহারিয়ার আলম বলেন, পাকিস্তানের পক্ষে অনেক রাষ্ট্র সমর্থন দিয়েছিল। আর এখন সেই রাষ্ট্রগুলো পৃথিবীব্যাপী গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জোরালোভাবে চেষ্টা করে। সেই রাষ্ট্রগুলো বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ চাইলেও বা না চাইলেও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলে। বিশ্বে বিবদমান একাধিক রাষ্ট্র সে সময় গণহত্যার পক্ষে ছিল।’
মো. শাহারিয়ার বলেন, ‘আজ আমরা তাকিয়ে থাকব গণহত্যা দিবসে তারা কী বলছে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ বক্তা এশিয়ান জাস্টিস অ্যান্ড রাইটসের চেয়ারম্যান প্যাট্রিক বারজার্স বলেন, এই গণহত্যার স্বীকৃতি দিতে হবে। যারা এর পেছনে দায়ী, তাদের সাজা দিতে হব। আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সত্য উন্মোচন করে তুলে ধরতে হবে।
প্যাট্রিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, অনেকেই এটাকে রাজনৈতিক ইস্যু বানিয়ে ফেলেছে। এতে গণহত্যা হওয়ার যে বিষয়গুলো থাকে তা পূরণ করা যায়নি। তাই স্বীকৃতি লাভে এত সময় পার হয়ে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহজাহান খান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হকসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলছেন, আমেরিকা নিজেদের বেলায় এক নীতি আর অন্যদের বেলায় অন্য নীতি নিয়ে চলে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তাদের নীতি এক রকম। কিন্তু যখন ইরাক ও আফগানিস্তান হয়, তখন অন্য রকম সিদ্ধান্ত হয়ে পড়ে।
আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গণহত্যা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কাল ও ২৫ মার্চ ঘটে যাওয়া নৃশংসতাকে গণহত্যা বললে তাদের প্রত্যক্ষ মদদের বিষয় উঠে আসে, তাই স্বীকৃতি দেয় না।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর ঘটে যাওয়া ঘটনাকে গণহত্যার স্বীকৃতি জানানো হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, তবে বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ও ৯ মাসের যুদ্ধকে এখনো গণহত্যার স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। স্বীকৃতি তো তাঁদের হাতে।
মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ‘জাতীয়ভাবে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। স্বীকৃতি না পেলেও আমদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতির জন্য কূটনৈতিক চেষ্টা অব্যাহত আছে। বিশ্ববাসীর শুভবুদ্ধির উদয় হোক স্বীকৃতি দেওয়ার।’
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহারিয়ার আলম বলেন, পাকিস্তানের পক্ষে অনেক রাষ্ট্র সমর্থন দিয়েছিল। আর এখন সেই রাষ্ট্রগুলো পৃথিবীব্যাপী গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জোরালোভাবে চেষ্টা করে। সেই রাষ্ট্রগুলো বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ চাইলেও বা না চাইলেও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলে। বিশ্বে বিবদমান একাধিক রাষ্ট্র সে সময় গণহত্যার পক্ষে ছিল।’
মো. শাহারিয়ার বলেন, ‘আজ আমরা তাকিয়ে থাকব গণহত্যা দিবসে তারা কী বলছে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ বক্তা এশিয়ান জাস্টিস অ্যান্ড রাইটসের চেয়ারম্যান প্যাট্রিক বারজার্স বলেন, এই গণহত্যার স্বীকৃতি দিতে হবে। যারা এর পেছনে দায়ী, তাদের সাজা দিতে হব। আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সত্য উন্মোচন করে তুলে ধরতে হবে।
প্যাট্রিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, অনেকেই এটাকে রাজনৈতিক ইস্যু বানিয়ে ফেলেছে। এতে গণহত্যা হওয়ার যে বিষয়গুলো থাকে তা পূরণ করা যায়নি। তাই স্বীকৃতি লাভে এত সময় পার হয়ে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহজাহান খান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হকসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
১ ঘণ্টা আগেমুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
১১ ঘণ্টা আগে