নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: প্রাথমিকভাবে ১৫টি গ্রামে শহরের সব সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করবে সরকার। এসবের গ্রামের তালিকা শিগগিরই চূড়ান্ত করা হবে। সেসব গ্রামের আদলে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের গ্রামগুলোকে গড়ে তোলা হবে।
‘আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা নিয়ে আজ রোববার এক ভার্চুয়াল সভায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি সভা করেছি। আগারগাঁওয়ে অফিস করা হয়েছে, লোকবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ১৫টি গ্রামের ক্রাইটেরিয়া ঠিক করে দেওয়া হয়েছে, কী ধরনের গ্রাম হবে, কোথা থেকে কয়টা নেব। এটা পাইলট। যেগুলো হবে সেগুলোকে সারা দেশে রেপ্লিকেট করব। শিগগিরই গ্রামগুলোকে নির্বাচন করার জন্য আমাদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ শুরু হবে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশের নয় বিভাগ থেকে নয়টি গ্রাম এবং ছয়টি বিশেষ অঞ্চলের ছয়টি গ্রামকে ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ উদ্যোগের আওতায় আনতে কাজ চলছে। এ জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি উপ-কমিটি কাজ করছে।
মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কাউকে বঞ্চিত করে উন্নয়নের কোনো লক্ষ্যমাত্রা স্থির হয় না। আমাদের স্বপ্নও এটা ছিল না। এ জন্য গ্রামকে উপেক্ষা করে অথবা বাংলাদেশে যেসব অঞ্চলে মানুষ বসবাস করে সেখানে যাতে মানবিক জীবনযাপন করতে পারেন এবং সম্মানজনক জীবনযাপন করতে পারেন, সম–সুবিধা ভোগ করতে পারেন–সে লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কাজ করছেন।
সরকারের পরিকল্পনা হলো–গ্রামের উন্নয়নগুলো স্থায়ী হবে। এমনভাবে উন্নয়ন হবে যাতে শহরে যেসব অসুবিধা বোধ হয় গ্রামে সেসব না থাকে। যেমন-ট্রাফিক সমস্যা, খেলার মাঠ, জলাধার, শপিংমল, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, স্কুল–সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হবে। একটি ক্লাস্টারের মধ্যে বসবাসের জন্য সবকিছু রাখা হবে।
মন্ত্রী বলেন, স্বপ্ন দেখতে পারি ২০-৫০ বছর পর বাংলাদেশ এশিয়ার মধ্যে উন্নত দেশ হবে, শীর্ষ দু’একটি দেশের সম্মান অর্জন করবে। সে জন্য এখন থেকেই ওই পথে আগাতে হবে।
মহামারির মধ্যেই উন্নয়নকাজ অব্যাহত রাখার তাগিদ দিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা এগিয়ে যাব ইনশাল্লাহ। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি সাব-কমিটি করা হয়েছে। আমার গ্রাম আমার শহরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অনেকগুলো মন্ত্রণালয় রয়েছে। তারা নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রকল্প নেবে। আমরা নেতৃত্ব দেব। এ জন্য আমরা বলেছি এ সংক্রান্ত অন্যদের যেসব প্রকল্প রয়েছে তা যেন আমাদের সাব-কমিটিকে দেওয়া হয়।
ঢাকা: প্রাথমিকভাবে ১৫টি গ্রামে শহরের সব সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করবে সরকার। এসবের গ্রামের তালিকা শিগগিরই চূড়ান্ত করা হবে। সেসব গ্রামের আদলে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের গ্রামগুলোকে গড়ে তোলা হবে।
‘আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা নিয়ে আজ রোববার এক ভার্চুয়াল সভায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি সভা করেছি। আগারগাঁওয়ে অফিস করা হয়েছে, লোকবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ১৫টি গ্রামের ক্রাইটেরিয়া ঠিক করে দেওয়া হয়েছে, কী ধরনের গ্রাম হবে, কোথা থেকে কয়টা নেব। এটা পাইলট। যেগুলো হবে সেগুলোকে সারা দেশে রেপ্লিকেট করব। শিগগিরই গ্রামগুলোকে নির্বাচন করার জন্য আমাদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ শুরু হবে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশের নয় বিভাগ থেকে নয়টি গ্রাম এবং ছয়টি বিশেষ অঞ্চলের ছয়টি গ্রামকে ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ উদ্যোগের আওতায় আনতে কাজ চলছে। এ জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি উপ-কমিটি কাজ করছে।
মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কাউকে বঞ্চিত করে উন্নয়নের কোনো লক্ষ্যমাত্রা স্থির হয় না। আমাদের স্বপ্নও এটা ছিল না। এ জন্য গ্রামকে উপেক্ষা করে অথবা বাংলাদেশে যেসব অঞ্চলে মানুষ বসবাস করে সেখানে যাতে মানবিক জীবনযাপন করতে পারেন এবং সম্মানজনক জীবনযাপন করতে পারেন, সম–সুবিধা ভোগ করতে পারেন–সে লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কাজ করছেন।
সরকারের পরিকল্পনা হলো–গ্রামের উন্নয়নগুলো স্থায়ী হবে। এমনভাবে উন্নয়ন হবে যাতে শহরে যেসব অসুবিধা বোধ হয় গ্রামে সেসব না থাকে। যেমন-ট্রাফিক সমস্যা, খেলার মাঠ, জলাধার, শপিংমল, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, স্কুল–সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হবে। একটি ক্লাস্টারের মধ্যে বসবাসের জন্য সবকিছু রাখা হবে।
মন্ত্রী বলেন, স্বপ্ন দেখতে পারি ২০-৫০ বছর পর বাংলাদেশ এশিয়ার মধ্যে উন্নত দেশ হবে, শীর্ষ দু’একটি দেশের সম্মান অর্জন করবে। সে জন্য এখন থেকেই ওই পথে আগাতে হবে।
মহামারির মধ্যেই উন্নয়নকাজ অব্যাহত রাখার তাগিদ দিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা এগিয়ে যাব ইনশাল্লাহ। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে একটি সাব-কমিটি করা হয়েছে। আমার গ্রাম আমার শহরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অনেকগুলো মন্ত্রণালয় রয়েছে। তারা নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রকল্প নেবে। আমরা নেতৃত্ব দেব। এ জন্য আমরা বলেছি এ সংক্রান্ত অন্যদের যেসব প্রকল্প রয়েছে তা যেন আমাদের সাব-কমিটিকে দেওয়া হয়।
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তাঁর হঠাৎ বিদেশযাত্রা ও বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হত্যা মামলাকে কেন্দ্র করে যে পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন উঠেছিল, দেশে ফিরে সেটির অবসান ঘটালেন তিনি।
৪২ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে