ঢাবি প্রতিনিধি
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২২ উদ্যাপনে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা, রাজনৈতিক দলসহ সর্বসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। একসঙ্গে ব্যক্তি পর্যায়ে দুজন এবং প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ পাঁচজন প্রতিনিধি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারবেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
শুক্রবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আখতারুজ্জামান এ কথা বলেন।
অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘চলমান করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে জনসমাগম এড়াতে গত বছরের ন্যায় এবারও সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সর্বোচ্চ পাঁচজন, ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ দুজন একসঙ্গে শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে সবাইকে অবশ্যই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও মাস্ক পরিধান করতে হবে।’
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণের উদ্দেশ্যে আগত সবাইকে করোনা টিকার সনদ সঙ্গে রাখার অনুরোধ জানান তিনি।
উপাচার্য আরও বলেন, ‘সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে পলাশী মোড় থেকে শহীদ মিনার পর্যন্ত রাস্তায় তিন ফুট পর পর চিহ্ন থাকবে। এই চিহ্ন অনুসরণ করে সবাই পর্যায়ক্রমে শহীদ মিনারে যাবেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ ক্ষেত্রে যথাযথভাবে রুটম্যাপ অনুসরণ করতে হবে।’
এ ছাড়া বিভিন্ন প্রবেশপথে স্বেচ্ছাসেবকগণ হ্যান্ডমাইক দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে প্রচারণা চালাবেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টিও তাঁরা মনিটর করবেন। এ ব্যাপারে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে উপাচার্য গণমাধ্যমের সহযোগিতা চান।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এলে তাদের জন্য কোনো ব্যবস্থা থাকবে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য দেওয়া হলে আমাদের নিরাপত্তাব্যবস্থার দায়িত্বে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন।’
প্রেস ব্রিফিংকালে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, অমর একুশে উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সমন্বয়কারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ, যুগ্ম সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি অধ্যাপক ড. সাবিতা রিজওয়ানা রহমান, যুগ্ম সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া এবং প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী উপস্থিত ছিলেন।
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২২ উদ্যাপনে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা, রাজনৈতিক দলসহ সর্বসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। একসঙ্গে ব্যক্তি পর্যায়ে দুজন এবং প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ পাঁচজন প্রতিনিধি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারবেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
শুক্রবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আখতারুজ্জামান এ কথা বলেন।
অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘চলমান করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে জনসমাগম এড়াতে গত বছরের ন্যায় এবারও সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সর্বোচ্চ পাঁচজন, ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ দুজন একসঙ্গে শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে সবাইকে অবশ্যই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও মাস্ক পরিধান করতে হবে।’
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণের উদ্দেশ্যে আগত সবাইকে করোনা টিকার সনদ সঙ্গে রাখার অনুরোধ জানান তিনি।
উপাচার্য আরও বলেন, ‘সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে পলাশী মোড় থেকে শহীদ মিনার পর্যন্ত রাস্তায় তিন ফুট পর পর চিহ্ন থাকবে। এই চিহ্ন অনুসরণ করে সবাই পর্যায়ক্রমে শহীদ মিনারে যাবেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ ক্ষেত্রে যথাযথভাবে রুটম্যাপ অনুসরণ করতে হবে।’
এ ছাড়া বিভিন্ন প্রবেশপথে স্বেচ্ছাসেবকগণ হ্যান্ডমাইক দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে প্রচারণা চালাবেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টিও তাঁরা মনিটর করবেন। এ ব্যাপারে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে উপাচার্য গণমাধ্যমের সহযোগিতা চান।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এলে তাদের জন্য কোনো ব্যবস্থা থাকবে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য দেওয়া হলে আমাদের নিরাপত্তাব্যবস্থার দায়িত্বে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন।’
প্রেস ব্রিফিংকালে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, অমর একুশে উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সমন্বয়কারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ, যুগ্ম সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি অধ্যাপক ড. সাবিতা রিজওয়ানা রহমান, যুগ্ম সমন্বয়কারী ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া এবং প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী উপস্থিত ছিলেন।
দেশে গুমের শিকার হয়ে দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ থাকা ৩৩০ জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে জানিয়েছেন গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সভাপতি, অবসরপ্রাপ্ত বিচারক মইনুল ইসলাম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে কমিশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
৭ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সি আর আবরার শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেবেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১৫ মিনিট আগেজুলাই–আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সন্তানদের সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বাতিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে নতুন করে প্রতি শ্রেণিতে একটি করে আসন বেশি রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২১ মিনিট আগেগুম সংক্রান্ত অনুসন্ধান কমিশনের সভাপতি বিচারপতি (অব.) মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার যে সকল সদস্যরা গুমের সাথে জড়িত, তা তাদের ব্যক্তিগত ফৌজদারি দায়। কারণ অপরাধীরা অনেক সময় আইনের হাত থেকে বাঁচতে তার ধর্ম, কমিউনিটি, সামাজিক গ্রুপ, ইত্যাদির
১ ঘণ্টা আগে