অনলাইন ডেস্ক
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ স্থগিত করা হয়েছে। আজ শনিবার একাডেমির মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, অনধিক তিন কর্মদিবসের মধ্যে পুনর্বিবেচনা করে তালিকাটি পুনরায় প্রকাশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার কমিটি ২০২৪’-এর এক সভা আজ ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টায় বাংলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উদ্ভূত সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এবং পুরস্কার-তালিকাভুক্ত কারও কারও সম্পর্কে কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় পূর্বঘোষিত ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’-এর পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন সম্পর্কে আলোচনা হয়। উত্থাপিত অভিযোগ সম্পর্কে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।’
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪ ঘোষণা করা হয়। এরপরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানামুখী সমালোচনা তৈরি হয়। ফ্যাসিস্ট সরকারের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া ব্যক্তিরা তালিকায় আছেন এমন অভিযোগ আনা হয়। তালিকায় কোনো নারী না থাকারও সমালোচনা হচ্ছে।
আজ শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী লেখেন, ‘বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি এটাও বলা প্রয়োজন, যে আজব নীতিমালা এ ধরনের উদ্ভট এবং কোটারি পুরস্কারের সুযোগ করে দেয়—সেগুলা দ্রুত রিভিউ করা আমাদের প্রথম কাজ। পাশাপাশি বাংলা একাডেমি কীভাবে পরিচালিত হবে, কোন সব নীতিতে চলবে—এই সব কিছুই দেখতে হবে। একাডেমির আমূল সংস্কারের দিকে আমরা যাব এখন। দেশের সংস্কার হবে, বাংলা একাডেমির সংস্কার কেন নয়?
২৩ জানুয়ারি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪-এর জন্য ১০ জন কবি ও লেখকের নাম ঘোষণা করা হয়। এতে বলা হয়, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪ পাচ্ছেন কবিতায় মাসুদ খান, কথাসাহিত্যে সেলিম মোরশেদ, নাটক ও নাট্যসাহিত্যে শুভাশিস সিনহা, প্রবন্ধ/গদ্যে সলিমুল্লাহ খান, শিশুসাহিত্যে ফারুক নওয়াজ, অনুবাদে জি এইচ হাবীব, গবেষণায় মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া, বিজ্ঞানে রেজাউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ হাননান এবং ফোকলোরে সৈয়দ জামিল আহমেদ।
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ স্থগিত করা হয়েছে। আজ শনিবার একাডেমির মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, অনধিক তিন কর্মদিবসের মধ্যে পুনর্বিবেচনা করে তালিকাটি পুনরায় প্রকাশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার কমিটি ২০২৪’-এর এক সভা আজ ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টায় বাংলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উদ্ভূত সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এবং পুরস্কার-তালিকাভুক্ত কারও কারও সম্পর্কে কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় পূর্বঘোষিত ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’-এর পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন সম্পর্কে আলোচনা হয়। উত্থাপিত অভিযোগ সম্পর্কে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।’
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪ ঘোষণা করা হয়। এরপরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানামুখী সমালোচনা তৈরি হয়। ফ্যাসিস্ট সরকারের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া ব্যক্তিরা তালিকায় আছেন এমন অভিযোগ আনা হয়। তালিকায় কোনো নারী না থাকারও সমালোচনা হচ্ছে।
আজ শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী লেখেন, ‘বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি এটাও বলা প্রয়োজন, যে আজব নীতিমালা এ ধরনের উদ্ভট এবং কোটারি পুরস্কারের সুযোগ করে দেয়—সেগুলা দ্রুত রিভিউ করা আমাদের প্রথম কাজ। পাশাপাশি বাংলা একাডেমি কীভাবে পরিচালিত হবে, কোন সব নীতিতে চলবে—এই সব কিছুই দেখতে হবে। একাডেমির আমূল সংস্কারের দিকে আমরা যাব এখন। দেশের সংস্কার হবে, বাংলা একাডেমির সংস্কার কেন নয়?
২৩ জানুয়ারি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪-এর জন্য ১০ জন কবি ও লেখকের নাম ঘোষণা করা হয়। এতে বলা হয়, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪ পাচ্ছেন কবিতায় মাসুদ খান, কথাসাহিত্যে সেলিম মোরশেদ, নাটক ও নাট্যসাহিত্যে শুভাশিস সিনহা, প্রবন্ধ/গদ্যে সলিমুল্লাহ খান, শিশুসাহিত্যে ফারুক নওয়াজ, অনুবাদে জি এইচ হাবীব, গবেষণায় মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া, বিজ্ঞানে রেজাউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধে মোহাম্মদ হাননান এবং ফোকলোরে সৈয়দ জামিল আহমেদ।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছেন লাখো মানুষ। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকেই সদরঘাট, কমলাপুর, মহাখালী, গাবতলী ও সায়েদাবাদসহ বিভিন্ন বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন এবং লঞ্চঘাটে উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার রায়পুর আনোয়ারা উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মাসুদ মিয়া অবসরে গেছেন ২০২২ সালে। বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ায় অবসরকালীন আর্থিক সুবিধার আশায় চাকরিরত অবস্থায় নিয়মিত চাঁদা দিয়েছেন। অবসরের পর সেই সুবিধার জন্য আবেদন করে এখনো প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা পাননি।
১৮ ঘণ্টা আগেদর-কষাকষি শেষে মুখে হাসি। গরুর গলায় বাঁধা রশির প্রান্ত ধরার হাতবদল। গরু নিয়ে বাড়ির পথ ধরা। এমন দৃশ্য গতকাল বুধবার বারবার চোখে পড়েছে রাজধানীর অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোয়। দাম গতবারের চেয়ে বেশি না কম, এ নিয়ে ভিন্নমত থাকলেও ব্যাপারীদের অপেক্ষা কেটে ঈদের ছুটি শুরুর আগেই জমেছে কোরবানির পশুর হাটগুলো।
১৯ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মনে করে, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকা দরকার। জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস গতকাল বুধবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে