নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর দায় চাপানোর জন্য সেতু ভবন, বিটিভি, মেট্রোরেলসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। আর দলীয় সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয় এসব ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পনা। শেখ হাসিনার ফোনালাপ থেকে বিষয়গুলো জানা যায়। শেখ হাসিনাই ছিলেন সব অপরাধীর প্রাণভোমরা। রোববার (১ জুন) শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের সময় শুনানিতে এসব কথা বলেন চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
অভিযোগ দাখিলের পর শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তার করে ১৬ জুন হাজির করতে বলা হয়েছে ট্রাইব্যুনালে। আর এই মামলার আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর তিন আসামির সর্বোচ্চ সাজা চেয়েছেন। সেই সঙ্গে তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে জুলাই-আগস্টে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশনা চেয়েছেন। তিনজনের বিরুদ্ধে মোট ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, গ্যাং অব ফোরের অন্যতম সদস্য ছিলেন এই মামলার আসামি তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। এই গ্যাংয়ের বাকি সদস্যরা হলেন সালমান এফ রহমান, ওবায়দুল কাদের ও আনিসুল হক। তাঁরা সরকারের কেবিনেটের বাইরে মিনি কেবিনেট তৈরি করেছিলেন। কোথায় আক্রমণ হবে, কাকে মারা হবে, কাকে ধরা হবে, তাঁরা এসব পরিকল্পনা করতেন। জুলাই-আগস্টে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে যেসব অপরাধ করেছে, তা দলটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে গণ্য করার শামিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর দায় চাপানোর জন্য সেতু ভবন, বিটিভি, মেট্রোরেলসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। আর দলীয় সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয় এসব ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পনা। শেখ হাসিনার ফোনালাপ থেকে বিষয়গুলো জানা যায়। শেখ হাসিনাই ছিলেন সব অপরাধীর প্রাণভোমরা। রোববার (১ জুন) শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের সময় শুনানিতে এসব কথা বলেন চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
অভিযোগ দাখিলের পর শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তার করে ১৬ জুন হাজির করতে বলা হয়েছে ট্রাইব্যুনালে। আর এই মামলার আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর তিন আসামির সর্বোচ্চ সাজা চেয়েছেন। সেই সঙ্গে তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে জুলাই-আগস্টে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশনা চেয়েছেন। তিনজনের বিরুদ্ধে মোট ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, গ্যাং অব ফোরের অন্যতম সদস্য ছিলেন এই মামলার আসামি তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। এই গ্যাংয়ের বাকি সদস্যরা হলেন সালমান এফ রহমান, ওবায়দুল কাদের ও আনিসুল হক। তাঁরা সরকারের কেবিনেটের বাইরে মিনি কেবিনেট তৈরি করেছিলেন। কোথায় আক্রমণ হবে, কাকে মারা হবে, কাকে ধরা হবে, তাঁরা এসব পরিকল্পনা করতেন। জুলাই-আগস্টে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে যেসব অপরাধ করেছে, তা দলটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে গণ্য করার শামিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার নির্ধারিত অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। অনেক সময় ঈদ মৌসুম আসলে স্বল্পশিক্ষিত চালকদের রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হয়। সেটি যেন করা না হয় সে ব্যাপারেও নজরদারি রাখা হবে।’
২১ মিনিট আগেদ্বিতীয় ধাপের সংলাপের উদ্দেশ্য নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজ বলেছেন, ‘আমরা চাই এমন কিছু ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে, যেখানে সব রাজনৈতিক দল অন্তত ন্যূনতম পর্যায়ের ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারে এবং সেগুলো সংরক্ষণ করা যায়। সেটাই এই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য।’ তিনি বলেন, জাতীয় সনদে সবার সম্মতি থাকা
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন কোরবানির ঈদে চট্টগ্রামে ৪ লাখ চামড়া সংগ্রহের আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। কাঁচা চামড়ার দাম কিছুটা বৃদ্ধি ও সরকারের বিনা মূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ সরবরাহে এবারে চামড়া সংগ্রহে কিছুটা স্বস্তি মিলবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেগুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও সাংবিধানিক বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে বিএনপি ও সমমনারা।
১১ ঘণ্টা আগে