নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশকে বাজেটে সহায়তা দিতে প্রস্তুত বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংক। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছে সংস্থাটি। বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, আমদানি-রপ্তানি, রেমিট্যান্স, সরকারি উন্নয়ন ব্যয় এবং আর্থিক খাতের সংস্কার সম্পর্কে সরকারের ভাবনা ও পদক্ষেপ সম্পর্কে সংস্থাটি জানতে চায় বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
আজ সোমবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলমের সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিনিধিদল। এতে নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ম্যাথিউ ভারগিস। এ সময় পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মামুন-আল-রশীদ, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য (সচিব) ড. কাওসার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের নতুন ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার। তিন দিনের সফরে রাইজার অর্থমন্ত্রী, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা নিয়ে আলোচনা করবেন। তিনি উন্নয়ন সহযোগী, বেসরকারি খাতের নেতা, নাগরিক সমাজ ও থিংক ট্যাংকের সঙ্গেও বৈঠক করবেন। দেশে এসেই অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব (ইআরডি) শরিফা খান এবং অর্থসচিব ফাতিমা ইয়াসমিনের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সংস্থাটির অগ্রবর্তী দল প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক আমাদের বাজেট সাপোর্ট দিচ্ছে। এটা দিতে গিয়ে বিশ্বব্যাংক আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা জানতে চেয়েছে আমরা কী অবস্থায় আছি। বৈদেশিক রিজার্ভ নিয়ে আমরা কী ভাবছি, এটা বাড়াতে কী করছি এটা জানতে চেয়েছে। ক্ষুদ্র অর্থনীতি কোন অবস্থায় আছে, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রিজার্ভ যে কমল, এর কারণটা কী, মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমানো যাবে, এর জন্য কী কী করণীয়—এসব জানতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।’
সরকারের পক্ষ থেকে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধির নানা উদ্যোগের পরও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমছে না। রিজার্ভের পরিমাণ ৩৭ বিলিয়ন ডলারেরও নিচে নেমে এসেছে, যা দিয়ে সাড়ে চার মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। এই অবস্থায় সরকার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে বাজেটে সহায়তা চেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের কাছে ৭৫ কোটি ডলার সহায়তা হিসেবে চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে ২৫ কোটি ডলার দিতে সম্মত হয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিশ্রুতি দেওয়া ২৫ কোটি ডলার সহায়তা ছাড় করার আগে তারা বেশ কিছু বিষয় জানতে চেয়েছে। এটা শর্ত নয় যে, এগুলো না হলে টাকা পাওয়া যাবে না বরং এগুলো পরামর্শ হিসেবেই দেখছি। এর মধ্যে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি, ভ্যাট আইন সংস্কার, সিপিটিইউকে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটিতে রূপান্তর করা, প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি, তিন মাস পরপর প্রবৃদ্ধির হিসাব করা—এসব সম্পর্কে জানতে চেয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, আমাদের রিজার্ভ কমে গেছে এটা চ্যালেঞ্জ। তবে আমাদের রপ্তানি বাড়ছে ২৫ শতাংশ হারে। আমদানি বাড়ছে ২৩ শতাংশ হারে। এ ক্ষেত্রে আমদানি-রপ্তানি বাড়ছে। গত এক মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২ বিলিয়ন ডলার। ফলে আমরা এখন স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছি। রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। আমাদের বিনিময়মূল্য স্থিতিশীল আছে, কোথাও কৃষি বা শিল্প উৎপাদন ব্যাহত হয়নি। আমাদের অর্থনীতি ও সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা স্বস্তির দিকে যাচ্ছে। এক্সচেঞ্জ রেট বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। বৈদেশিক মুদ্রার বাজারও স্থিতিশীল হবে। তাই রিজার্ভ আর কমবে না।’
ড. শামসুল আলম বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে মূল সমস্যা হচ্ছে ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতা। কীভাবে প্রকল্পে খরচ কমিয়ে সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন করা যায়। আমরা এ বিষয়ে কাজ করছি। গ্রিন গ্রোথে জোর দিচ্ছি। জ্বালানির ক্ষেত্রে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং নিজস্ব গ্যাস অনুসন্ধানে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমাদের রাজস্ব ১৬ শতাংশ বেড়েছে, আরও বাড়াতে হবে।’
এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে মূল্যস্ফীতিও। গত কয়েক মাসে তা প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশের মতো রয়েছে, যা বিগত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। তবে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমাদের মূল্যস্ফীতি যতটা বাড়ার কথা ছিল ততটা বাড়েনি। মূল্যস্ফীতি কমাতে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছি।’
বাংলাদেশকে বাজেটে সহায়তা দিতে প্রস্তুত বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংক। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছে সংস্থাটি। বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, আমদানি-রপ্তানি, রেমিট্যান্স, সরকারি উন্নয়ন ব্যয় এবং আর্থিক খাতের সংস্কার সম্পর্কে সরকারের ভাবনা ও পদক্ষেপ সম্পর্কে সংস্থাটি জানতে চায় বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
আজ সোমবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলমের সঙ্গে বৈঠক করে বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিনিধিদল। এতে নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ম্যাথিউ ভারগিস। এ সময় পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মামুন-আল-রশীদ, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য (সচিব) ড. কাওসার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের নতুন ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার। তিন দিনের সফরে রাইজার অর্থমন্ত্রী, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা নিয়ে আলোচনা করবেন। তিনি উন্নয়ন সহযোগী, বেসরকারি খাতের নেতা, নাগরিক সমাজ ও থিংক ট্যাংকের সঙ্গেও বৈঠক করবেন। দেশে এসেই অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব (ইআরডি) শরিফা খান এবং অর্থসচিব ফাতিমা ইয়াসমিনের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সংস্থাটির অগ্রবর্তী দল প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক আমাদের বাজেট সাপোর্ট দিচ্ছে। এটা দিতে গিয়ে বিশ্বব্যাংক আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা জানতে চেয়েছে আমরা কী অবস্থায় আছি। বৈদেশিক রিজার্ভ নিয়ে আমরা কী ভাবছি, এটা বাড়াতে কী করছি এটা জানতে চেয়েছে। ক্ষুদ্র অর্থনীতি কোন অবস্থায় আছে, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রিজার্ভ যে কমল, এর কারণটা কী, মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমানো যাবে, এর জন্য কী কী করণীয়—এসব জানতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।’
সরকারের পক্ষ থেকে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধির নানা উদ্যোগের পরও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমছে না। রিজার্ভের পরিমাণ ৩৭ বিলিয়ন ডলারেরও নিচে নেমে এসেছে, যা দিয়ে সাড়ে চার মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। এই অবস্থায় সরকার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে বাজেটে সহায়তা চেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের কাছে ৭৫ কোটি ডলার সহায়তা হিসেবে চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে ২৫ কোটি ডলার দিতে সম্মত হয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিশ্রুতি দেওয়া ২৫ কোটি ডলার সহায়তা ছাড় করার আগে তারা বেশ কিছু বিষয় জানতে চেয়েছে। এটা শর্ত নয় যে, এগুলো না হলে টাকা পাওয়া যাবে না বরং এগুলো পরামর্শ হিসেবেই দেখছি। এর মধ্যে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি, ভ্যাট আইন সংস্কার, সিপিটিইউকে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটিতে রূপান্তর করা, প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি, তিন মাস পরপর প্রবৃদ্ধির হিসাব করা—এসব সম্পর্কে জানতে চেয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, আমাদের রিজার্ভ কমে গেছে এটা চ্যালেঞ্জ। তবে আমাদের রপ্তানি বাড়ছে ২৫ শতাংশ হারে। আমদানি বাড়ছে ২৩ শতাংশ হারে। এ ক্ষেত্রে আমদানি-রপ্তানি বাড়ছে। গত এক মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২ বিলিয়ন ডলার। ফলে আমরা এখন স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছি। রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। আমাদের বিনিময়মূল্য স্থিতিশীল আছে, কোথাও কৃষি বা শিল্প উৎপাদন ব্যাহত হয়নি। আমাদের অর্থনীতি ও সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা স্বস্তির দিকে যাচ্ছে। এক্সচেঞ্জ রেট বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। বৈদেশিক মুদ্রার বাজারও স্থিতিশীল হবে। তাই রিজার্ভ আর কমবে না।’
ড. শামসুল আলম বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে মূল সমস্যা হচ্ছে ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতা। কীভাবে প্রকল্পে খরচ কমিয়ে সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন করা যায়। আমরা এ বিষয়ে কাজ করছি। গ্রিন গ্রোথে জোর দিচ্ছি। জ্বালানির ক্ষেত্রে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং নিজস্ব গ্যাস অনুসন্ধানে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমাদের রাজস্ব ১৬ শতাংশ বেড়েছে, আরও বাড়াতে হবে।’
এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে মূল্যস্ফীতিও। গত কয়েক মাসে তা প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশের মতো রয়েছে, যা বিগত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। তবে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমাদের মূল্যস্ফীতি যতটা বাড়ার কথা ছিল ততটা বাড়েনি। মূল্যস্ফীতি কমাতে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছি।’
সমালোচনার মুখে নিয়োগ দেওয়ার দুই দিন পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। যদিও জনপ্রশাসন
৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা পড়েছে। আজ শনিবার বিকেলে বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস
৪০ মিনিট আগেপ্রকৃত মৎস্যচাষিদের স্বার্থে হাওরে ইজারা বন্ধ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, কোনো হাওরে ইজারা থাকা উচিত নয়। হাওরে ইজারা বন্ধ করতে হবে। হাওর সেখানকার মানুষের অধিকারের জায়গা, আর তা রক্ষা করাই আমাদের কাজ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ সদস্যদের আবাসন ও খাদ্য ব্যবস্থার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে