নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপিরর চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১২ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এই দিন ধার্য করেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের বিশেষ এজলাসে এই মামলার শুনানি চলাকালে খালেদা জিয়ার পক্ষে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর শুনানি পিছিয়ে দিতে আইনজীবী আবেদন করেন। আবেদনে খালেদা জিয়া অসুস্থ বলে শুনানি পিছিয়ে দেওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন আইনজীবী। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে শুনানির জন্য নতুন তারিখ ধার্য করেন।
কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি করেন।
২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।
খালেদা জিয়া ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হচ্ছেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনও এই মামলার আসামি ছিলেন। দুজন মৃত্যুবরণ করায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপিরর চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১২ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এই দিন ধার্য করেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের বিশেষ এজলাসে এই মামলার শুনানি চলাকালে খালেদা জিয়ার পক্ষে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদনের ওপর শুনানি পিছিয়ে দিতে আইনজীবী আবেদন করেন। আবেদনে খালেদা জিয়া অসুস্থ বলে শুনানি পিছিয়ে দেওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন আইনজীবী। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে শুনানির জন্য নতুন তারিখ ধার্য করেন।
কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি করেন।
২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।
খালেদা জিয়া ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হচ্ছেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনও এই মামলার আসামি ছিলেন। দুজন মৃত্যুবরণ করায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তিনি শঙ্কামুক্ত আছেন।
২৫ মিনিট আগেকিছুদিন আগে একটি মিশনে যোগ দেওয়া মিশন প্রধান জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই অনেক মিশন থেকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি নামিয়ে ফেলা হয়। সাবধানতা হিসেবে কোনো কোনো মিশন রাষ্ট্রপতির ছবিও নামিয়ে ফেলে।
৩৬ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত তৃতীয় টার্মিনাল চালুর পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে টানাপোড়েন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও জাপানি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে চুক্তির খসড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মতপার্থক্য।
১১ ঘণ্টা আগেকারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ।
১১ ঘণ্টা আগে