ভারত বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করতে চায় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। আজ বুধবার সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সঙ্গে দেখা করে এ কথা বলেন হাইকমিশনার।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান ভারতীয় হাইকমিশনারকে বলেন, এই সরকার অন্য সরকারের মতো নয়। এই সরকার বহু ছাত্র–জনতার রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে গঠিত হয়েছে। যারা জীবন দিয়েছেন এবং আহত হয়েছেন, তাঁদের প্রতি দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে তিনি এই গুরুদায়িত্ব নিয়েছেন।
উপদেষ্টা জানান, তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর বিতর্কিত আইনগুলো স্থগিত করেছেন। বিইআরসির গণশুনানির মাধ্যমে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ব্যবস্থা করেছেন। সচিবদের তাঁদের আওতাধীন কোম্পানির চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নতুন বোর্ড গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন। বিচারপতির সমন্বয়ে কমিটি করে আগের চুক্তিগুলো পর্যালোচনা এবং কোনো দুর্নীতি হয়েছে কি না, তা পর্যালোচনার ব্যবস্থা করছেন। তিনি ইতিমধ্যে রূপসায় ৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং পদ্মার রেললাইন ও ব্রিজ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা উপদেষ্টাকে বলেন, তাঁর সরকার বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী। এ সময় তিনি বাংলাদেশের ভৌগোলিক গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে বলেন, চলমান প্রকল্পগুলো সুষ্ঠুভাবে চালিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত কাজ করতে আগ্রহী।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সড়ক ও রেলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প চলমান। হাইকমিশনার চলমান প্রকল্পগুলোতে কর্মরত ভারতীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অনুরোধ জানান এবং সব প্রকল্পের কাজ অবিলম্বে শুরু করার আশ্বাস দেন।
এ সময় সোলার এনার্জি ও ফ্লোটিং সোলার পার্কের বিষয়ে আলোচনা হয়। বিমসটেকের প্রস্তাবের আলোকে নেপাল, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পাওয়ার কানেকটিভিটি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল বাকী ও জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
ভারত বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করতে চায় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। আজ বুধবার সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সঙ্গে দেখা করে এ কথা বলেন হাইকমিশনার।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান ভারতীয় হাইকমিশনারকে বলেন, এই সরকার অন্য সরকারের মতো নয়। এই সরকার বহু ছাত্র–জনতার রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে গঠিত হয়েছে। যারা জীবন দিয়েছেন এবং আহত হয়েছেন, তাঁদের প্রতি দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে তিনি এই গুরুদায়িত্ব নিয়েছেন।
উপদেষ্টা জানান, তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর বিতর্কিত আইনগুলো স্থগিত করেছেন। বিইআরসির গণশুনানির মাধ্যমে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ব্যবস্থা করেছেন। সচিবদের তাঁদের আওতাধীন কোম্পানির চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নতুন বোর্ড গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন। বিচারপতির সমন্বয়ে কমিটি করে আগের চুক্তিগুলো পর্যালোচনা এবং কোনো দুর্নীতি হয়েছে কি না, তা পর্যালোচনার ব্যবস্থা করছেন। তিনি ইতিমধ্যে রূপসায় ৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং পদ্মার রেললাইন ও ব্রিজ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা উপদেষ্টাকে বলেন, তাঁর সরকার বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী। এ সময় তিনি বাংলাদেশের ভৌগোলিক গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে বলেন, চলমান প্রকল্পগুলো সুষ্ঠুভাবে চালিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত কাজ করতে আগ্রহী।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সড়ক ও রেলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প চলমান। হাইকমিশনার চলমান প্রকল্পগুলোতে কর্মরত ভারতীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অনুরোধ জানান এবং সব প্রকল্পের কাজ অবিলম্বে শুরু করার আশ্বাস দেন।
এ সময় সোলার এনার্জি ও ফ্লোটিং সোলার পার্কের বিষয়ে আলোচনা হয়। বিমসটেকের প্রস্তাবের আলোকে নেপাল, ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পাওয়ার কানেকটিভিটি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।
মতবিনিময় সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল বাকী ও জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
গত রোববার ডিএমপির সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন রিটটি করেন। এতে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, ডিবি প্রধান, সিআইডি প্রধান ও এসবি প্রধানসহ সাতজনকে বিবাদী করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দুদকের করা মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) ড. ইউনূসের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ১০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারে বসবাস করা শিক্ষক-কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত হারে বাড়িভাড়া না কাটায় দুই অর্থবছরে সরকারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ২৬ কোটি টাকার বেশি। এই ১০ টিসহ ২৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরীক্ষায় ১৮৭টি অনিয়ম পাওয়া গেছে। এসব অনিয়মে মোট আর্থিক ক্ষতি ১ হাজার...
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, বাংলাদেশ এখন এমন এক অবস্থায় দাঁড়িয়ে, যেখানে একটি নতুন সামাজিক চুক্তি করার সুযোগ এসেছে। এটি এমন এক চুক্তি, যেখানে রাষ্ট্র ও জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা, ঐতিহ্য, ন্যায়বিচার, মর্যাদা এবং সুযোগের ভিত্তিতে...
১৩ ঘণ্টা আগে