ঢাকা: দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এটি দেশে একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। এর আগে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল দেশে করোনায় সর্বাধিক ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা এখনো পর্যন্ত করোনায় দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় একদিনে ১০১ জন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ২৫ এপ্রিলের পর আজ ২৫ জুন অর্থাৎ ঠিক ৬০ দিনের ব্যবধানে করোনায় ফের শতাধিক মৃত্যু হলো।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
মে মাসের শুরুর দিকে আক্রান্ত শনাক্ত ও মৃত্যু কমতে শুরু করলেও জুন মাসে এসে তা ফের বাড়তে শুরু করে। শনাক্তের হার এখনো ঊর্ধ্বমুখী। ১৪ মে থেকেই ধারাবাহিকভাবে এ প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এছাড়া ১৯ জুন করোনায় মারা যান ৬৭ জন, ২০ জুন করোনায় মারা যান ৮২ জন, ২১ জুন করোনায় মারা যান ৭৮ জন, ২২ জুন করোনায় মারা যান ৭৬ জন, ২৩ জুন করোনায় মারা যান ৮৫ জন, ২৪ জুন করোনায় মারা যান ৮১ জন, সবশেষ আজ ২৫ জুন করোনায় মারা গেলেন ১০৮ জন।
এদিকে অব্যাহতভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় সারা দেশে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউনের’ কথা ভাবছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’ করতে করোনা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশ যৌক্তিক। সরকারেরও এ ধরনের প্রস্তুতি আছে। যেকোনো সময় তা ঘোষণা করা হতে পারে।
আরও পডুন:
দেশে একদিনে ১০৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৮৬৯
ঢাকা: দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এটি দেশে একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। এর আগে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল দেশে করোনায় সর্বাধিক ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা এখনো পর্যন্ত করোনায় দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় একদিনে ১০১ জন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ২৫ এপ্রিলের পর আজ ২৫ জুন অর্থাৎ ঠিক ৬০ দিনের ব্যবধানে করোনায় ফের শতাধিক মৃত্যু হলো।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
মে মাসের শুরুর দিকে আক্রান্ত শনাক্ত ও মৃত্যু কমতে শুরু করলেও জুন মাসে এসে তা ফের বাড়তে শুরু করে। শনাক্তের হার এখনো ঊর্ধ্বমুখী। ১৪ মে থেকেই ধারাবাহিকভাবে এ প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এছাড়া ১৯ জুন করোনায় মারা যান ৬৭ জন, ২০ জুন করোনায় মারা যান ৮২ জন, ২১ জুন করোনায় মারা যান ৭৮ জন, ২২ জুন করোনায় মারা যান ৭৬ জন, ২৩ জুন করোনায় মারা যান ৮৫ জন, ২৪ জুন করোনায় মারা যান ৮১ জন, সবশেষ আজ ২৫ জুন করোনায় মারা গেলেন ১০৮ জন।
এদিকে অব্যাহতভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় সারা দেশে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউনের’ কথা ভাবছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’ করতে করোনা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশ যৌক্তিক। সরকারেরও এ ধরনের প্রস্তুতি আছে। যেকোনো সময় তা ঘোষণা করা হতে পারে।
আরও পডুন:
দেশে একদিনে ১০৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৮৬৯
ঢাকা: দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এটি দেশে একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। এর আগে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল দেশে করোনায় সর্বাধিক ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা এখনো পর্যন্ত করোনায় দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় একদিনে ১০১ জন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ২৫ এপ্রিলের পর আজ ২৫ জুন অর্থাৎ ঠিক ৬০ দিনের ব্যবধানে করোনায় ফের শতাধিক মৃত্যু হলো।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
মে মাসের শুরুর দিকে আক্রান্ত শনাক্ত ও মৃত্যু কমতে শুরু করলেও জুন মাসে এসে তা ফের বাড়তে শুরু করে। শনাক্তের হার এখনো ঊর্ধ্বমুখী। ১৪ মে থেকেই ধারাবাহিকভাবে এ প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এছাড়া ১৯ জুন করোনায় মারা যান ৬৭ জন, ২০ জুন করোনায় মারা যান ৮২ জন, ২১ জুন করোনায় মারা যান ৭৮ জন, ২২ জুন করোনায় মারা যান ৭৬ জন, ২৩ জুন করোনায় মারা যান ৮৫ জন, ২৪ জুন করোনায় মারা যান ৮১ জন, সবশেষ আজ ২৫ জুন করোনায় মারা গেলেন ১০৮ জন।
এদিকে অব্যাহতভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় সারা দেশে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউনের’ কথা ভাবছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’ করতে করোনা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশ যৌক্তিক। সরকারেরও এ ধরনের প্রস্তুতি আছে। যেকোনো সময় তা ঘোষণা করা হতে পারে।
আরও পডুন:
দেশে একদিনে ১০৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৮৬৯
ঢাকা: দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এটি দেশে একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। এর আগে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল দেশে করোনায় সর্বাধিক ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা এখনো পর্যন্ত করোনায় দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় একদিনে ১০১ জন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ২৫ এপ্রিলের পর আজ ২৫ জুন অর্থাৎ ঠিক ৬০ দিনের ব্যবধানে করোনায় ফের শতাধিক মৃত্যু হলো।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
মে মাসের শুরুর দিকে আক্রান্ত শনাক্ত ও মৃত্যু কমতে শুরু করলেও জুন মাসে এসে তা ফের বাড়তে শুরু করে। শনাক্তের হার এখনো ঊর্ধ্বমুখী। ১৪ মে থেকেই ধারাবাহিকভাবে এ প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এছাড়া ১৯ জুন করোনায় মারা যান ৬৭ জন, ২০ জুন করোনায় মারা যান ৮২ জন, ২১ জুন করোনায় মারা যান ৭৮ জন, ২২ জুন করোনায় মারা যান ৭৬ জন, ২৩ জুন করোনায় মারা যান ৮৫ জন, ২৪ জুন করোনায় মারা যান ৮১ জন, সবশেষ আজ ২৫ জুন করোনায় মারা গেলেন ১০৮ জন।
এদিকে অব্যাহতভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় সারা দেশে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউনের’ কথা ভাবছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’ করতে করোনা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশ যৌক্তিক। সরকারেরও এ ধরনের প্রস্তুতি আছে। যেকোনো সময় তা ঘোষণা করা হতে পারে।
আরও পডুন:
দেশে একদিনে ১০৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৮৬৯
আসিফ নজরুল বলেন, শ্রম আইনের ৯০ সেকশনে সংশোধন আনা হয়েছে। আইএলও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির বিষয়ে শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রসূতিদের ওয়েলফেয়ার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেপলাতক হিসেবে কারা বিবেচিত হবেন—এ প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আদালতে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে, অথচ হাজির হননি, পরে তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে—তাঁরাই পলাতক বলে গণ্য হবেন।
১ ঘণ্টা আগেআসামিদের কোনো অনুশোচনা হয়নি, তাঁরা উল্টো সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ
৪ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গৃহকর্মী ও নাবিকদের শ্রমিকের মর্যাদা দিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সুপারিশে সংশোধিত শ্রম অধ্যাদেশ-২০২৫ পাস করা হয়েছে।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের আজকের বৈঠকে এই অধ্যাদেশ পাস হয়।
আসিফ নজরুল বলেন, শ্রম আইনের ৯০ সেকশনে সংশোধন আনা হয়েছে। আইএলও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির বিষয়ে শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রসূতিদের ওয়েলফেয়ার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, আগে কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে বেতন বৈষম্য ছিল। সেটি তুলে দেওয়া হয়েছে। একই কাজের জন্য আগে নারীরা কম বেতন পেতেন। সেটিও তুলে দেওয়া হয়েছে। এখন তাঁরা সমহারে বেতন পাবেন। কর্মক্ষেত্রে কোনো দুর্ঘটনায় অঙ্গহানি হলে সেখানে ফান্ড গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ফান্ডের সহায়তায় পুনর্বাসন ও চিকিৎসা হবে।
গৃহকর্মী ও নাবিকদের শ্রমিকের মর্যাদা দিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সুপারিশে সংশোধিত শ্রম অধ্যাদেশ-২০২৫ পাস করা হয়েছে।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের আজকের বৈঠকে এই অধ্যাদেশ পাস হয়।
আসিফ নজরুল বলেন, শ্রম আইনের ৯০ সেকশনে সংশোধন আনা হয়েছে। আইএলও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির বিষয়ে শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রসূতিদের ওয়েলফেয়ার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, আগে কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে বেতন বৈষম্য ছিল। সেটি তুলে দেওয়া হয়েছে। একই কাজের জন্য আগে নারীরা কম বেতন পেতেন। সেটিও তুলে দেওয়া হয়েছে। এখন তাঁরা সমহারে বেতন পাবেন। কর্মক্ষেত্রে কোনো দুর্ঘটনায় অঙ্গহানি হলে সেখানে ফান্ড গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ফান্ডের সহায়তায় পুনর্বাসন ও চিকিৎসা হবে।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
২৫ জুন ২০২১পলাতক হিসেবে কারা বিবেচিত হবেন—এ প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আদালতে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে, অথচ হাজির হননি, পরে তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে—তাঁরাই পলাতক বলে গণ্য হবেন।
১ ঘণ্টা আগেআসামিদের কোনো অনুশোচনা হয়নি, তাঁরা উল্টো সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ
৪ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ নির্বাচনে কোনো পলাতক আসামি অংশ নিতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আইন উপদেষ্টা জানিয়েছেন, তেজগাঁওয়ে আজ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরপিও সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করে উপদেষ্টা পরিষদ।
পলাতক হিসেবে কারা বিবেচিত হবেন—এ প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আদালতে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে, অথচ হাজির হননি, পরে তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে—তাঁরাই পলাতক বলে গণ্য হবেন।
উপদেষ্টা পরিষদ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রথা বাতিল করেছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের আয়-ব্যয়ের যাবতীয় হিসাব ছাড়াও দেশে-বিদেশে থাকা সব সম্পত্তির বিবরণ হলফনামায় দিতে হবে। এই হলফনামা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে।
সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের জনপ্রতি জামানত বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, আগে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের জনপ্রতি জামানত ছিল ২০ হাজার টাকা। সেটি বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। অধ্যাদেশে ‘না’ ভোটের বিধান রাখা হয়েছে। কোনো নির্বাচনী এলাকায় মাত্র একজন প্রার্থী থাকলে সেখানে ‘না’ ভোট হবে। ‘না’ ভোট বেশি পড়লে ওই আসনে পুনরায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, আগে নির্বাচনী কাজে সম্পৃক্ত প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ হাজারখানেক মানুষ ভোটদানে বিরত থাকতেন। তাঁদের জন্য এবার পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীদের জন্যও পোস্টাল ব্যালটে ভোটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আগে কোনো কেন্দ্রে গন্ডগোল হলে সেখানে ভোট বাতিল করা হতো। সংশোধিত আদেশে নির্বাচন কমিশন চাইলে এখন পুরো আসনের ভোট বাতিল করতে পারবে। সে ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।
সংসদ নির্বাচনে কোনো পলাতক আসামি অংশ নিতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আইন উপদেষ্টা জানিয়েছেন, তেজগাঁওয়ে আজ প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরপিও সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করে উপদেষ্টা পরিষদ।
পলাতক হিসেবে কারা বিবেচিত হবেন—এ প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আদালতে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে, অথচ হাজির হননি, পরে তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে—তাঁরাই পলাতক বলে গণ্য হবেন।
উপদেষ্টা পরিষদ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রথা বাতিল করেছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের আয়-ব্যয়ের যাবতীয় হিসাব ছাড়াও দেশে-বিদেশে থাকা সব সম্পত্তির বিবরণ হলফনামায় দিতে হবে। এই হলফনামা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে।
সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের জনপ্রতি জামানত বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, আগে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের জনপ্রতি জামানত ছিল ২০ হাজার টাকা। সেটি বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। অধ্যাদেশে ‘না’ ভোটের বিধান রাখা হয়েছে। কোনো নির্বাচনী এলাকায় মাত্র একজন প্রার্থী থাকলে সেখানে ‘না’ ভোট হবে। ‘না’ ভোট বেশি পড়লে ওই আসনে পুনরায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, আগে নির্বাচনী কাজে সম্পৃক্ত প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ হাজারখানেক মানুষ ভোটদানে বিরত থাকতেন। তাঁদের জন্য এবার পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীদের জন্যও পোস্টাল ব্যালটে ভোটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আগে কোনো কেন্দ্রে গন্ডগোল হলে সেখানে ভোট বাতিল করা হতো। সংশোধিত আদেশে নির্বাচন কমিশন চাইলে এখন পুরো আসনের ভোট বাতিল করতে পারবে। সে ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
২৫ জুন ২০২১আসিফ নজরুল বলেন, শ্রম আইনের ৯০ সেকশনে সংশোধন আনা হয়েছে। আইএলও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির বিষয়ে শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রসূতিদের ওয়েলফেয়ার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেআসামিদের কোনো অনুশোচনা হয়নি, তাঁরা উল্টো সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ
৪ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসামিদের কোনো অনুশোচনা হয়নি, তাঁরা উল্টো সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বৃহস্পতিবার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় এ কথা বলেন তিনি।
তাজুল ইসলাম বলেন, সবকিছু অকাট্যভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। পৃথিবীর যেকোনো আদালতে এগুলো অকাট্য হিসেবে প্রমাণিত হবে। যাঁদের এখানে আসামি করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে কোনো অনুশোচনা হয়নি। উল্টো কদিন আগে সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে। তবে সেনাবাহিনী সে ফাঁদে পা দেয়নি।
আইনের প্রসঙ্গে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এটি বিশেষ আইন। এটাকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে সংবিধান দ্বারা। আন্তর্জাতিক আদালতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই আইন সংশোধন করা হয়েছে।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ভবিষ্যতে কোনো শাসক যদি জনগণকে হত্যা করার চেষ্টা করে; এই বিচার তাঁদের জন্য প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ছাড়া এই মামলার অপর আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়েছেন।
শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে মামলায় আজকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়েছে। আগামী ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন নির্ধারণ করবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এ ছাড়া শেষ দিনে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি। তাঁকে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। আর সাবেক আইজিপি নিজে বাঁচার জন্য অন্যের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করেছেন। তাঁর বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।’
আমির হোসেন মনে করেন, ন্যায়বিচার হলে আসামিরা খালাস পাবেন।
আরও খবর পড়ুন:
আসামিদের কোনো অনুশোচনা হয়নি, তাঁরা উল্টো সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বৃহস্পতিবার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় এ কথা বলেন তিনি।
তাজুল ইসলাম বলেন, সবকিছু অকাট্যভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। পৃথিবীর যেকোনো আদালতে এগুলো অকাট্য হিসেবে প্রমাণিত হবে। যাঁদের এখানে আসামি করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে কোনো অনুশোচনা হয়নি। উল্টো কদিন আগে সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে। তবে সেনাবাহিনী সে ফাঁদে পা দেয়নি।
আইনের প্রসঙ্গে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এটি বিশেষ আইন। এটাকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে সংবিধান দ্বারা। আন্তর্জাতিক আদালতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই আইন সংশোধন করা হয়েছে।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ভবিষ্যতে কোনো শাসক যদি জনগণকে হত্যা করার চেষ্টা করে; এই বিচার তাঁদের জন্য প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ছাড়া এই মামলার অপর আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়েছেন।
শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে মামলায় আজকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়েছে। আগামী ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন নির্ধারণ করবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এ ছাড়া শেষ দিনে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি। তাঁকে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। আর সাবেক আইজিপি নিজে বাঁচার জন্য অন্যের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করেছেন। তাঁর বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।’
আমির হোসেন মনে করেন, ন্যায়বিচার হলে আসামিরা খালাস পাবেন।
আরও খবর পড়ুন:
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
২৫ জুন ২০২১আসিফ নজরুল বলেন, শ্রম আইনের ৯০ সেকশনে সংশোধন আনা হয়েছে। আইএলও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির বিষয়ে শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রসূতিদের ওয়েলফেয়ার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেপলাতক হিসেবে কারা বিবেচিত হবেন—এ প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আদালতে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে, অথচ হাজির হননি, পরে তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে—তাঁরাই পলাতক বলে গণ্য হবেন।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ সাজা চেয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘এই আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা না হলে তাদের হাতে বাংলাদেশের নিরপরাধ মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাবে, পাঁচ বছরের শিশু মারা যাবে, আনাসরা মারা যাবে, পানি বিতরণ করতে গিয়ে মুগ্ধ মারা যাবে, বুক চিতিয়ে আবার রাজপথে দাঁড়িয়ে আবু সাঈদরা মারা যাবে। আমরা যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে না পারি, এই দুজনের বিচার যদি ব্যাহত হয়, এই দুজনের যদি শাস্তি না হয়, তাহলে বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে ভীরু-কাপুরুষের উপমা হয়ে রয়ে যাবে। সে কারণে আমরা মনে করি, আমরা যা উপস্থাপন করেছি, তা সন্দেহাতীত।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বৃহস্পতিবার যুক্তি উপস্থাপনের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ছাড়া এই মামলার অপর আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়েছেন।
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে যুক্তি উপস্থাপনকালে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন। এই আসামিদের যদি শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে তাদের হাতে বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন হবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ন্যায়বিচারের সাক্ষী হতে এসেছি। ১ হাজার ৪০০ লোক মারা গেছে। ৩০ হাজার পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। রাষ্ট্রপক্ষ দেখিয়েছে—কে নির্দেশ দিয়েছে, কাকে দিয়েছে, কে পালন করেছে, কীভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে। এই খুনের পর গোটা জাতি জেগে উঠেছে। অপরাধীরা পালিয়ে গেছে। তারা বিচারকাজ প্রতিহত করতে নানা রকম নির্দেশনা দিচ্ছে। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে, প্রসিকিউশন তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। যে সাক্ষ্যপ্রমাণ এসেছে, তা যেকোনো দেশে, যেকোনো আদালতে উপস্থাপন করলে আসামিদের সাজা ছাড়া বিকল্প কিছু হবে না।’
মানবতাবিরোধী অপরাধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের উদাহরণ এ সময় তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
তিনি বলেন, ‘এটা দিবালোকের ন্যায় সত্য, এখানে গণহত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে। এখানে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। কারা ঘটিয়েছে, কীভাবে ঘটিয়েছে, তা আমরা প্রমাণ করেছি। আমরা মনে করি, এই আদালতে যদি আসামিদের শাস্তি না হয়, তাহলে এ দেশের খুন হওয়া মানুষ, পঙ্গুত্ব বরণ করা মানুষ, এই রাষ্ট্র অবিচারের শিকার হবে। আমরা দাঁড়িয়েছি ইতিহাসের দায় পরিশোধ করার জন্য। আপনারা ন্যায়বিচার করলে গোটা বিশ্ব দেখবে—এই দেশে ন্যায়বিচার হয়।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ সাজা চেয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘এই আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা না হলে তাদের হাতে বাংলাদেশের নিরপরাধ মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাবে, পাঁচ বছরের শিশু মারা যাবে, আনাসরা মারা যাবে, পানি বিতরণ করতে গিয়ে মুগ্ধ মারা যাবে, বুক চিতিয়ে আবার রাজপথে দাঁড়িয়ে আবু সাঈদরা মারা যাবে। আমরা যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে না পারি, এই দুজনের বিচার যদি ব্যাহত হয়, এই দুজনের যদি শাস্তি না হয়, তাহলে বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে ভীরু-কাপুরুষের উপমা হয়ে রয়ে যাবে। সে কারণে আমরা মনে করি, আমরা যা উপস্থাপন করেছি, তা সন্দেহাতীত।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বৃহস্পতিবার যুক্তি উপস্থাপনের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ছাড়া এই মামলার অপর আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তিনি দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়েছেন।
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে যুক্তি উপস্থাপনকালে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন। এই আসামিদের যদি শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে তাদের হাতে বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের জীবন বিপন্ন হবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ন্যায়বিচারের সাক্ষী হতে এসেছি। ১ হাজার ৪০০ লোক মারা গেছে। ৩০ হাজার পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। রাষ্ট্রপক্ষ দেখিয়েছে—কে নির্দেশ দিয়েছে, কাকে দিয়েছে, কে পালন করেছে, কীভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে। এই খুনের পর গোটা জাতি জেগে উঠেছে। অপরাধীরা পালিয়ে গেছে। তারা বিচারকাজ প্রতিহত করতে নানা রকম নির্দেশনা দিচ্ছে। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে, প্রসিকিউশন তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। যে সাক্ষ্যপ্রমাণ এসেছে, তা যেকোনো দেশে, যেকোনো আদালতে উপস্থাপন করলে আসামিদের সাজা ছাড়া বিকল্প কিছু হবে না।’
মানবতাবিরোধী অপরাধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের উদাহরণ এ সময় তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
তিনি বলেন, ‘এটা দিবালোকের ন্যায় সত্য, এখানে গণহত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে। এখানে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। কারা ঘটিয়েছে, কীভাবে ঘটিয়েছে, তা আমরা প্রমাণ করেছি। আমরা মনে করি, এই আদালতে যদি আসামিদের শাস্তি না হয়, তাহলে এ দেশের খুন হওয়া মানুষ, পঙ্গুত্ব বরণ করা মানুষ, এই রাষ্ট্র অবিচারের শিকার হবে। আমরা দাঁড়িয়েছি ইতিহাসের দায় পরিশোধ করার জন্য। আপনারা ন্যায়বিচার করলে গোটা বিশ্ব দেখবে—এই দেশে ন্যায়বিচার হয়।’
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
২৫ জুন ২০২১আসিফ নজরুল বলেন, শ্রম আইনের ৯০ সেকশনে সংশোধন আনা হয়েছে। আইএলও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানির বিষয়ে শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রসূতিদের ওয়েলফেয়ার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেপলাতক হিসেবে কারা বিবেচিত হবেন—এ প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আদালতে যাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে, অথচ হাজির হননি, পরে তাঁদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে—তাঁরাই পলাতক বলে গণ্য হবেন।
১ ঘণ্টা আগেআসামিদের কোনো অনুশোচনা হয়নি, তাঁরা উল্টো সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উসকানি দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ
৪ ঘণ্টা আগে