কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘ ও বিভিন্ন দাতা দেশগুলোকে রোহিঙ্গাদের কোভিড টিকা দেওয়ার দায়িত্ব নিতে বলেছিল বাংলাদেশ সরকার। পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীকেও এর আওতায় নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। তবে এখন বলা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়ার দায়িত্ব বাংলাদেশ নিয়েছে। দেশে যে টিকা আসছে সেখান থেকেই রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।
সচিব বলেন, এটি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। রোহিঙ্গাদের যাদের বয়স ৫৫ বছরের ওপর তাঁদের দিয়ে টিকা কার্যক্রম শুরু হবে। আস্তে আস্তে বয়সের সীমা নামিয়ে আনা হবে।
রোহিঙ্গাদের কোভিড টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে দাতাদের জন্য অপেক্ষা না করে বাংলাদেশেরই দায়িত্ব নেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, কোনো একটা জনগোষ্ঠীকে যদি বাদ রাখি, তাহলে আমাদের স্থানীয় জনগোষ্ঠী আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। কারণ সারাক্ষণই রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর যাতায়াত হয়ে থাকে। ফলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা করতে হলেও আমাদের রোহিঙ্গাদের সুরক্ষিত করতে হবে।
তাহলে এই অতিরিক্ত টিকার সংস্থান কোথা থেকে হবে? সাংবাদিকদের এ প্রশ্নে সচিব বলেন, আমাদের যেগুলো রয়েছে, সেখান থেকেই দেওয়া হবে। এখন আমরা বৈষম্য করছি না। কোভ্যাক্সের টিকা সংরক্ষণে ঠান্ডা রাখার বিষয় রয়েছে। আমাদের সিনোফার্মের টিকা এ ক্ষেত্রে সহজ। স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে যে টিকা দেব, সেটিই রোহিঙ্গাদের দেব। বাস্তব পরিস্থিতি চিন্তা করে এখানে বৈষম্য করা ঠিক হবে না।
উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে লাগবে ২১ কোটি ডোজ। ২১ মাসেরও কম সময়ে সেই টিকা দিতে চায় সরকার। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে ৩ কোটি ডোজ অ্যাস্ট্রোজেনেকার টিকা পাওয়ার চুক্তি রয়েছে। এরই মধ্যে ৭০ লাখ এসেছি। বাকিগুলো শিগগিরই আসবে। চীনের কাছ থেকে সিনোফার্ম ভ্যাকসিন নিতে সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। ১ কোটি টিকা আসবে রাশিয়া থেকে। কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে আসবে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ। জনসন অ্যান্ড জনসনের সঙ্গে ৭ কোটি টিকার জন্য চুক্তি হয়েছে। আগামী বছরের এপ্রিল-জুন নাগাদ সেগুলো আসতে পারে। সব মিলিয়ে মোট ২১ কোটি ডোজ টিকা পাওয়া যাবে।
জাতিসংঘ ও বিভিন্ন দাতা দেশগুলোকে রোহিঙ্গাদের কোভিড টিকা দেওয়ার দায়িত্ব নিতে বলেছিল বাংলাদেশ সরকার। পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীকেও এর আওতায় নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। তবে এখন বলা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়ার দায়িত্ব বাংলাদেশ নিয়েছে। দেশে যে টিকা আসছে সেখান থেকেই রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।
সচিব বলেন, এটি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। রোহিঙ্গাদের যাদের বয়স ৫৫ বছরের ওপর তাঁদের দিয়ে টিকা কার্যক্রম শুরু হবে। আস্তে আস্তে বয়সের সীমা নামিয়ে আনা হবে।
রোহিঙ্গাদের কোভিড টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে দাতাদের জন্য অপেক্ষা না করে বাংলাদেশেরই দায়িত্ব নেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, কোনো একটা জনগোষ্ঠীকে যদি বাদ রাখি, তাহলে আমাদের স্থানীয় জনগোষ্ঠী আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। কারণ সারাক্ষণই রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর যাতায়াত হয়ে থাকে। ফলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা করতে হলেও আমাদের রোহিঙ্গাদের সুরক্ষিত করতে হবে।
তাহলে এই অতিরিক্ত টিকার সংস্থান কোথা থেকে হবে? সাংবাদিকদের এ প্রশ্নে সচিব বলেন, আমাদের যেগুলো রয়েছে, সেখান থেকেই দেওয়া হবে। এখন আমরা বৈষম্য করছি না। কোভ্যাক্সের টিকা সংরক্ষণে ঠান্ডা রাখার বিষয় রয়েছে। আমাদের সিনোফার্মের টিকা এ ক্ষেত্রে সহজ। স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে যে টিকা দেব, সেটিই রোহিঙ্গাদের দেব। বাস্তব পরিস্থিতি চিন্তা করে এখানে বৈষম্য করা ঠিক হবে না।
উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে লাগবে ২১ কোটি ডোজ। ২১ মাসেরও কম সময়ে সেই টিকা দিতে চায় সরকার। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে ৩ কোটি ডোজ অ্যাস্ট্রোজেনেকার টিকা পাওয়ার চুক্তি রয়েছে। এরই মধ্যে ৭০ লাখ এসেছি। বাকিগুলো শিগগিরই আসবে। চীনের কাছ থেকে সিনোফার্ম ভ্যাকসিন নিতে সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। ১ কোটি টিকা আসবে রাশিয়া থেকে। কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে আসবে ৬ কোটি ৮০ লাখ ডোজ। জনসন অ্যান্ড জনসনের সঙ্গে ৭ কোটি টিকার জন্য চুক্তি হয়েছে। আগামী বছরের এপ্রিল-জুন নাগাদ সেগুলো আসতে পারে। সব মিলিয়ে মোট ২১ কোটি ডোজ টিকা পাওয়া যাবে।
জুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ রোববার (১০ আগস্ট) থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট ও অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সফরে জনশক্তি রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ৫টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হবে। দেশটির শ্রম বাজারের বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ জনশক্ত
৫ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে নতুন দলের নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিক বাছাইয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) ১৬টি দল উত্তীর্ণ হয়েছে। দ্রুত নির্বাচন কমিশন (ইসি) এসব দলের কার্যক্রম মাঠপর্যায়ে যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠিয়ে দেবে।
৫ ঘণ্টা আগেআইওএম কর্মকর্তারা জানান, লিবিয়া থেকে বাংলাদেশিদের প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে প্রত্যাবাসন ফ্লাইটের সংখ্যা সীমিত হলেও ভবিষ্যতে তা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে