কূটনৈতিক প্রতিবেদক
বাংলাদেশে মানবাধিকার উন্নয়ন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সহযোগিতা খুঁজছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের (বিলিয়া) আলোচনা সভায় এ কথা জানান পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। ইউক্রেন ইস্যু এ ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে বলেও উল্লেখ করেন আলোচনায় অংশ নেওয়া বিলিয়ার পরিচালক।
শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ‘দ্য ডায়নামিকস অব বাংলাদেশ-ইউএসএ রিলেশনস: ডেমোক্রেসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস অর জিওপলিটিক্যাল ইন্টারেস্ট?’ শীর্ষক আলোচনার আয়োজন করে বিলিয়া। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।
বিলিয়ার পরিচালক মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুজিত কুমার দত্ত। এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক ইসলাম শাতিল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এএসএম আলি আশরাফ। আলোচনায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পশ্চিম) সাব্বির আহমেদ চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য মহাপরিচালক, পরিচালক ও এনজিও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘মানবাধিকার ও আইনের শাসনের ক্ষেত্রে আরও উন্নয়নের সম্ভাবনা সব সময়েই রয়েছে। প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণসহ কোর্স সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। আর এগুলোকে ক্রমাগত করতে হবে। এ বিষয়গুলোতে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়ন অংশীদার আন্তর্জাতিক সহযোগিতা খোঁজা হচ্ছে। যাতে করে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সেরা অনুশীলনগুলো ইতিবাচকভাবে আমাদের কাজে লাগে।’
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করার আগে আমাদের কাছে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। করোনার কারণে দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন বৈঠক ও সংলাপ না হওয়ায় কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে। আর এর সুযোগ নিয়েছে দেশে ও বিদেশে থাকা কিছু স্বার্থান্বেষী মহল। যারা যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন স্থানে সরকার বিরোধী প্রচারণা চালিয়েছে। তবে আইনিসহ অন্যান্য ভাবে আলোচনার মাধ্যমে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে কাজ করা হচ্ছে।’
অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘ইউক্রেন ইস্যুর কারণে বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যার সুযোগ বাংলাদেশকে নিতে হবে। ইউক্রেন সংকট বাংলাদেশের জন্য দর-কষাকষির নতুন ক্ষেত্র তৈরি করেছে।’
অধ্যাপক এএসএম আলি আশরাফ বলেন, ‘রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে বিশ্ব আর একক আধিপত্যের মধ্যে নেই। আর এটাই বাংলাদেশের সুযোগ ও সম্ভাবনা।’
সুজিত কুমার দত্ত বলেন, ‘বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি ভারসাম্য নীতি রেখে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। তবে বাংলাদেশের চীনের আধিপত্য কমানোর অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে কাজ করছে।’
বাংলাদেশে মানবাধিকার উন্নয়ন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সহযোগিতা খুঁজছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের (বিলিয়া) আলোচনা সভায় এ কথা জানান পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। ইউক্রেন ইস্যু এ ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে বলেও উল্লেখ করেন আলোচনায় অংশ নেওয়া বিলিয়ার পরিচালক।
শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ‘দ্য ডায়নামিকস অব বাংলাদেশ-ইউএসএ রিলেশনস: ডেমোক্রেসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস অর জিওপলিটিক্যাল ইন্টারেস্ট?’ শীর্ষক আলোচনার আয়োজন করে বিলিয়া। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।
বিলিয়ার পরিচালক মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুজিত কুমার দত্ত। এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক ইসলাম শাতিল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এএসএম আলি আশরাফ। আলোচনায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পশ্চিম) সাব্বির আহমেদ চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য মহাপরিচালক, পরিচালক ও এনজিও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘মানবাধিকার ও আইনের শাসনের ক্ষেত্রে আরও উন্নয়নের সম্ভাবনা সব সময়েই রয়েছে। প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণসহ কোর্স সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। আর এগুলোকে ক্রমাগত করতে হবে। এ বিষয়গুলোতে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়ন অংশীদার আন্তর্জাতিক সহযোগিতা খোঁজা হচ্ছে। যাতে করে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সেরা অনুশীলনগুলো ইতিবাচকভাবে আমাদের কাজে লাগে।’
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করার আগে আমাদের কাছে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। করোনার কারণে দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন বৈঠক ও সংলাপ না হওয়ায় কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে। আর এর সুযোগ নিয়েছে দেশে ও বিদেশে থাকা কিছু স্বার্থান্বেষী মহল। যারা যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন স্থানে সরকার বিরোধী প্রচারণা চালিয়েছে। তবে আইনিসহ অন্যান্য ভাবে আলোচনার মাধ্যমে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে কাজ করা হচ্ছে।’
অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘ইউক্রেন ইস্যুর কারণে বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যার সুযোগ বাংলাদেশকে নিতে হবে। ইউক্রেন সংকট বাংলাদেশের জন্য দর-কষাকষির নতুন ক্ষেত্র তৈরি করেছে।’
অধ্যাপক এএসএম আলি আশরাফ বলেন, ‘রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে বিশ্ব আর একক আধিপত্যের মধ্যে নেই। আর এটাই বাংলাদেশের সুযোগ ও সম্ভাবনা।’
সুজিত কুমার দত্ত বলেন, ‘বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি ভারসাম্য নীতি রেখে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। তবে বাংলাদেশের চীনের আধিপত্য কমানোর অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে কাজ করছে।’
প্রচুর বৈঠক, অধিবেশন ও গবেষণা করে জাতিসংঘ। এই রাষ্ট্র সংঘের অধীন প্রায় আড়াইশ সংস্থা প্রতি বছর বিপুলসংখ্যক গবেষণা প্রতিবেদন তৈরি করে। সারা বিশ্বে বিপুলসংখ্যক মানুষ এসব প্রতিবেদন তৈরির সঙ্গে যুক্ত থাকেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এসব প্রতিবেদনকে কেউ গুরুত্ব দেয় না বললেই চলে! প্রতিবেদনগুলো পড়ে খুব নগণ্য সংখ্য
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ রোববার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ হবে। প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পরই সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হবে।
৩ ঘণ্টা আগেঅনিশ্চয়তা-সংশয় কাটিয়ে নির্ধারিত সময়েই ঘোষিত হচ্ছে জুলাই ঘোষণাপত্র। সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল শনিবার জানানো হয়েছে, স্বৈরাচার পতনের বর্ষপূর্তির দিন ৫ আগস্ট মঙ্গলবার সব পক্ষের উপস্থিতিতেই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে।
৯ ঘণ্টা আগেঅটিজম একাডেমির জন্য দক্ষ জনবল তৈরির অংশ হিসেবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণে খরচ হয়েছে ২৮ কোটি টাকার বেশি। তবে অটিজম একাডেমি তৈরির অসমাপ্ত প্রকল্প সমাপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ অটিজম একাডেমি না করেই প্রকল্পটির ইতি টানতে চায় মন্ত্রণালয়।
১০ ঘণ্টা আগে