নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের আগে আগামী বছরে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের রোডম্যাপ দেখতে চায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তবে এমন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ৫৭ হাজারের বিপরীতে কেবল ৮ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করতে পারবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি, যা আইএমএফের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রার কেবল ১৪ শতাংশ বা ৭ ভাগের একভাগ।
তবে আইএমএফকে সন্তুষ্ট রাখতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এনবিআর। তাদের শর্তের কথা মাথায় রেখে কিছু ক্ষেত্রে করহার বাড়ানো, নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসার বিষয়ে জানিয়েছে এনবিআর। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আইএমএফের সঙ্গে এসব নিয়ে দেন–দরবার করেছে সংস্থাটি। সেখানে অংশ নেন এনবিআরের তিন বিভাগের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
দেশের কর-জিডিপি অনুপাত ৭ দশমিক ৪ থেকে বাড়িয়ে চলতি অর্থবছরের মধ্যে ৭ দশমিক ৯–এ উন্নীত করার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। এর জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের মার্চ মাস পর্যন্ত রাজস্ব আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি রয়েছে ২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা।
এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন, এনবিআরের পক্ষে এই রাজস্ব আদায় সম্ভব নয়, তা আইএমএফও জানে। তারপরও আগামী অর্থবছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের উদ্যোগ নিতে বলেছে সংস্থাটি। এখন এনবিআরের পক্ষে থেকে অপারগতা ও প্রকৃত সক্ষমতা জানানোর পাশাপাশি রাজস্ব খাতে সংস্কারের উদ্যোগী মনোভাবও বোঝানো হয়েছে। আইএমএফ প্রতিনিধিদল বিষয়টা অনুধাবন করতে পেরেছে। সামনে আরও বৈঠক হবে। এতে আশা করা হচ্ছে যে, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনবে আইএমএফ।
এ বিষয়ে এনবিআরের আয়কর বিভাগের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারা বলেছে ৫৭০ বিলিয়ন রাজস্ব আয়ের কথা, আমরা তিন বিভাগ (আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস) মিলিয়ে ৮০ বিলিয়ন সম্ভব বলে জানিয়েছি। বাড়তি রাজস্ব আয়ের উপায় হিসেবে, সানসেট ক্লজ, অর্থাৎ যেসব জায়গায় কর-শুল্ক অব্যাহতি বা ছাড় দেওয়া আছে, সেগুলো যেন আর বাড়ানো না হয়, সেটার কথা বলেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা একটা গুড ভাইব দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এনবিআর চেয়ারম্যান স্যার ছিলেন, আমরা ভালো ব্যাকআপ পেয়েছি। উনি বলেছেন, আমরা এটা এটা করতে পারব না। তবে আমরা এও বলেছি, চিন্তা করো না। আমরা এই এই জিনিসগুলো করার চেষ্টা করছি।’
আইএমএফ নিজেদের শর্ত পুনর্বিবেচনা করতে পারে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয় থেকে শুনেছি, তারা (আইএমএফ) লক্ষ্যমাত্রা কমানোর চিন্তাভাবনা করতে পারে। তারা চিন্তা করছে, কারণ এটা প্রায় অসম্ভব।’
ওই এনবিআর কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘তাদের কিছু নীতি সুপারিশ রয়েছে। সেগুলো কিছু কিছু অ্যাকোমোডেট করব। সেগুলো শুধু ঋণের জন্য নয়, গুড পলিসি স্ট্রাকচারের জন্যও দরকার।’
একই বিষয়ে কাস্টমস বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের তিন বিভাগ মিলিয়ে আমরা ৮০ বিলিয়ন অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় করতে পারব বলে জানিয়েছি। এর মধ্যে কাস্টমস থেকে বেশি করার সুযোগ নেই। সর্বোচ্চ ৫ বিলিয়ন, আর বাকি দুই বিভাগ থেকে ৭৫ বিলিয়ন।’
ভ্যাট বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আইএমএফ দলকে আমরা বোঝাতে সক্ষম। লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনবে। তবে কতটুকু কমাবে, সে বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি।’
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই অর্থবছরের জন্য রাজস্ব আহরণের যে টার্গেট দেওয়া হয়েছিল, সেটাই পূরণ হয়নি। ফলে নতুন করে যে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের কথা বলা হয়েছে, সেটা করার জন্য রাজনৈতিক ও এনবিআরে প্রশাসনিক দৃঢ়তা না থাকলে অসম্ভব হয়ে যাবে।’
আর্থিক সংকটে পড়ে দীর্ঘ আলোচনা ও সমঝোতা শেষে ২০২৩ সালে আইএমএফ থেকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন বা ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ পায় বাংলাদেশ। ইতিমধ্যে ঋণের তিনটি কিস্তিতে প্রায় ২২১ কোটি ডলার মিলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে জুনে ছাড় হওয়ার আশা প্রকাশ করা হয়েছে।
ঋণের সঙ্গে আর্থিক খাতের সংস্কার, অভ্যন্তরীণ আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণের পাশাপাশি রাজস্ব সংস্কারের বেশ কিছু পরামর্শ মানার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। ওইসব শর্ত প্রতিপালনের বিষয়টি পর্যালোচনা সাপেক্ষে ধাপে ধাপে আসছে ঋণের কিস্তিগুলো। প্রতি কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল সংস্কারের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে ঢাকা সফর করে। আগের মতো এবারও ঢাকায় এসেছে সংস্থাটির ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল, যারা ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করবে।
চলমান ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের আগে আগামী বছরে অতিরিক্ত ৫৭ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের রোডম্যাপ দেখতে চায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তবে এমন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ৫৭ হাজারের বিপরীতে কেবল ৮ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করতে পারবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি, যা আইএমএফের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রার কেবল ১৪ শতাংশ বা ৭ ভাগের একভাগ।
তবে আইএমএফকে সন্তুষ্ট রাখতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এনবিআর। তাদের শর্তের কথা মাথায় রেখে কিছু ক্ষেত্রে করহার বাড়ানো, নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসার বিষয়ে জানিয়েছে এনবিআর। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আইএমএফের সঙ্গে এসব নিয়ে দেন–দরবার করেছে সংস্থাটি। সেখানে অংশ নেন এনবিআরের তিন বিভাগের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
দেশের কর-জিডিপি অনুপাত ৭ দশমিক ৪ থেকে বাড়িয়ে চলতি অর্থবছরের মধ্যে ৭ দশমিক ৯–এ উন্নীত করার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। এর জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের মার্চ মাস পর্যন্ত রাজস্ব আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি রয়েছে ২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা।
এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন, এনবিআরের পক্ষে এই রাজস্ব আদায় সম্ভব নয়, তা আইএমএফও জানে। তারপরও আগামী অর্থবছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের উদ্যোগ নিতে বলেছে সংস্থাটি। এখন এনবিআরের পক্ষে থেকে অপারগতা ও প্রকৃত সক্ষমতা জানানোর পাশাপাশি রাজস্ব খাতে সংস্কারের উদ্যোগী মনোভাবও বোঝানো হয়েছে। আইএমএফ প্রতিনিধিদল বিষয়টা অনুধাবন করতে পেরেছে। সামনে আরও বৈঠক হবে। এতে আশা করা হচ্ছে যে, রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনবে আইএমএফ।
এ বিষয়ে এনবিআরের আয়কর বিভাগের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারা বলেছে ৫৭০ বিলিয়ন রাজস্ব আয়ের কথা, আমরা তিন বিভাগ (আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস) মিলিয়ে ৮০ বিলিয়ন সম্ভব বলে জানিয়েছি। বাড়তি রাজস্ব আয়ের উপায় হিসেবে, সানসেট ক্লজ, অর্থাৎ যেসব জায়গায় কর-শুল্ক অব্যাহতি বা ছাড় দেওয়া আছে, সেগুলো যেন আর বাড়ানো না হয়, সেটার কথা বলেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা একটা গুড ভাইব দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এনবিআর চেয়ারম্যান স্যার ছিলেন, আমরা ভালো ব্যাকআপ পেয়েছি। উনি বলেছেন, আমরা এটা এটা করতে পারব না। তবে আমরা এও বলেছি, চিন্তা করো না। আমরা এই এই জিনিসগুলো করার চেষ্টা করছি।’
আইএমএফ নিজেদের শর্ত পুনর্বিবেচনা করতে পারে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয় থেকে শুনেছি, তারা (আইএমএফ) লক্ষ্যমাত্রা কমানোর চিন্তাভাবনা করতে পারে। তারা চিন্তা করছে, কারণ এটা প্রায় অসম্ভব।’
ওই এনবিআর কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘তাদের কিছু নীতি সুপারিশ রয়েছে। সেগুলো কিছু কিছু অ্যাকোমোডেট করব। সেগুলো শুধু ঋণের জন্য নয়, গুড পলিসি স্ট্রাকচারের জন্যও দরকার।’
একই বিষয়ে কাস্টমস বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের তিন বিভাগ মিলিয়ে আমরা ৮০ বিলিয়ন অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় করতে পারব বলে জানিয়েছি। এর মধ্যে কাস্টমস থেকে বেশি করার সুযোগ নেই। সর্বোচ্চ ৫ বিলিয়ন, আর বাকি দুই বিভাগ থেকে ৭৫ বিলিয়ন।’
ভ্যাট বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আইএমএফ দলকে আমরা বোঝাতে সক্ষম। লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনবে। তবে কতটুকু কমাবে, সে বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি।’
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই অর্থবছরের জন্য রাজস্ব আহরণের যে টার্গেট দেওয়া হয়েছিল, সেটাই পূরণ হয়নি। ফলে নতুন করে যে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের কথা বলা হয়েছে, সেটা করার জন্য রাজনৈতিক ও এনবিআরে প্রশাসনিক দৃঢ়তা না থাকলে অসম্ভব হয়ে যাবে।’
আর্থিক সংকটে পড়ে দীর্ঘ আলোচনা ও সমঝোতা শেষে ২০২৩ সালে আইএমএফ থেকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন বা ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ পায় বাংলাদেশ। ইতিমধ্যে ঋণের তিনটি কিস্তিতে প্রায় ২২১ কোটি ডলার মিলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে জুনে ছাড় হওয়ার আশা প্রকাশ করা হয়েছে।
ঋণের সঙ্গে আর্থিক খাতের সংস্কার, অভ্যন্তরীণ আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণের পাশাপাশি রাজস্ব সংস্কারের বেশ কিছু পরামর্শ মানার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। ওইসব শর্ত প্রতিপালনের বিষয়টি পর্যালোচনা সাপেক্ষে ধাপে ধাপে আসছে ঋণের কিস্তিগুলো। প্রতি কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল সংস্কারের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে ঢাকা সফর করে। আগের মতো এবারও ঢাকায় এসেছে সংস্থাটির ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল, যারা ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করবে।
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম পরিবর্তন করে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ রাখায় ইউনেসকোর স্বীকৃতি ধরে রাখতে নতুন করে আবেদন ও অনুমোদনের প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো।
১৯ মিনিট আগে১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের তৎকালীন সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়া ও ক্ষতিপূরণের টাকা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেপিরোজপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলার উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে মোট ১ হাজার ৭৯ কোটি ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পিরোজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. মহিউদ্দীন মহারাজ ও পিরোজপুর এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলীসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে পৃথক ৮টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ ঘণ্টা আগে