ভারতের কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরে ৫ নম্বর নটে নোঙর করা বাংলাদেশি জাহাজে এমভি মেরিন ট্রাস্ট-১ কন্টেইনারসহ ডুবে যাচ্ছে। জাহাজটিতে পণ্যভর্তি কনটেইনার তোলার সময় বৃহস্পতিবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে জাহাজে রাখা ৮টি কনটেইনার বন্দর চ্যানেলে পড়ে গেছে। ডুবুরি নামিয়ে এবং টাগবোট ব্যবহার করে এই সব কনটেইনার রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাহাজ সংশ্লিষ্টরা।
এমভি মেরিন ট্রাস্ট-১ দুর্ঘটনায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেরিন সার্ভিসেস লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন শেখ সাইকুল ইসলাম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘সম্ভবত বেশি ভারী ওজনের পণ্য কন্টেইনারে তুলে বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা হচ্ছিল, যা জাহাজের মাস্টারকে জানানো হয়নি। এ কারণে কনটেইনার তোলার সময় জাহাজটি কাত হয়ে ডুবতে শুরু করে। এরই মধ্যে পণ্য ভর্তি ৭-৮টি কনটেইনার নদীতে পড়ে যায়। সেগুলো রশি দিয়ে বেঁধে রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে। একই সঙ্গে কিছু কনটেইনার নামিয়ে জাহাজটিতে ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে।’
জানা গেছে, ভারত-বাংলাদেশ নৌ প্রটোকলের আওতায় আরও কিছু জাহাজের মতো এমভি মেরিন ট্রাস্ট-১ কলকাতা থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামে কনটেইনারভর্তি পণ্য আনা নেওয়া করছিল। ৫ দিন আগে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে রপ্তানি পণ্য নিয়ে কলকাতা বন্দর যায়। ২৪৩ একক কনটেইনার নিয়ে দুপুরের মধ্যে জাহাজটির চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বন্দর ত্যাগের কথা ছিল। কিন্তু রপ্তানিপণ্য ভর্তি ১৬৫ একক কনটেইনার তোলার জাহাজটি একদিকে কাত হয়ে ডুবে যেতে থাকে। এরই মধ্যে কিছু কনটেইনার পানিতে পড়েও যায়। পরবর্তীতে জাহাজ থেকে আরও কিছু কনটেইনার নামিয়ে রেখে জাহাজটিকে সম্পূর্ণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষার চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়।
সচরাচর জাহাজটি বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, প্রাণ গ্রুপের তৈরি ফলের রসসহ কিছু সামগ্রী কলকাতায় নিয়ে যায়। ফিরতি পথে নিয়ে আসে সুতা, কাপড়, শিল্পের কাঁচামাল, রাসায়নিকসহ নানা সামগ্রী।
ভারতের কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরে ৫ নম্বর নটে নোঙর করা বাংলাদেশি জাহাজে এমভি মেরিন ট্রাস্ট-১ কন্টেইনারসহ ডুবে যাচ্ছে। জাহাজটিতে পণ্যভর্তি কনটেইনার তোলার সময় বৃহস্পতিবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে জাহাজে রাখা ৮টি কনটেইনার বন্দর চ্যানেলে পড়ে গেছে। ডুবুরি নামিয়ে এবং টাগবোট ব্যবহার করে এই সব কনটেইনার রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাহাজ সংশ্লিষ্টরা।
এমভি মেরিন ট্রাস্ট-১ দুর্ঘটনায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেরিন সার্ভিসেস লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন শেখ সাইকুল ইসলাম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘সম্ভবত বেশি ভারী ওজনের পণ্য কন্টেইনারে তুলে বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা হচ্ছিল, যা জাহাজের মাস্টারকে জানানো হয়নি। এ কারণে কনটেইনার তোলার সময় জাহাজটি কাত হয়ে ডুবতে শুরু করে। এরই মধ্যে পণ্য ভর্তি ৭-৮টি কনটেইনার নদীতে পড়ে যায়। সেগুলো রশি দিয়ে বেঁধে রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে। একই সঙ্গে কিছু কনটেইনার নামিয়ে জাহাজটিতে ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে।’
জানা গেছে, ভারত-বাংলাদেশ নৌ প্রটোকলের আওতায় আরও কিছু জাহাজের মতো এমভি মেরিন ট্রাস্ট-১ কলকাতা থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামে কনটেইনারভর্তি পণ্য আনা নেওয়া করছিল। ৫ দিন আগে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে রপ্তানি পণ্য নিয়ে কলকাতা বন্দর যায়। ২৪৩ একক কনটেইনার নিয়ে দুপুরের মধ্যে জাহাজটির চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বন্দর ত্যাগের কথা ছিল। কিন্তু রপ্তানিপণ্য ভর্তি ১৬৫ একক কনটেইনার তোলার জাহাজটি একদিকে কাত হয়ে ডুবে যেতে থাকে। এরই মধ্যে কিছু কনটেইনার পানিতে পড়েও যায়। পরবর্তীতে জাহাজ থেকে আরও কিছু কনটেইনার নামিয়ে রেখে জাহাজটিকে সম্পূর্ণ ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষার চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়।
সচরাচর জাহাজটি বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, প্রাণ গ্রুপের তৈরি ফলের রসসহ কিছু সামগ্রী কলকাতায় নিয়ে যায়। ফিরতি পথে নিয়ে আসে সুতা, কাপড়, শিল্পের কাঁচামাল, রাসায়নিকসহ নানা সামগ্রী।
কিশোরগঞ্জে হাওরের নাকভাঙা থেকে মরিচখালী হয়ে মিঠামইন পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি দৃষ্টিনন্দন উড়ালসড়ক নির্মাণের উচ্চাভিলাষী প্রকল্প বাতিল করেছে সরকার। কিন্তু তার আগেই প্রকল্পটির ১৫৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ছাড় হয়ে গেছে। এই প্রকল্পের মোট ব্যয় নির্ধারিত হয়েছিল ৫ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত রোববার (৮ জুন) মধ্যরাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) ঢাকায় আসেন তিনি। হঠাৎ তাঁর দেশে ফেরার খবরে অনেকে বিস্মিত হন।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য সফররত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম উড়োজাহাজ নির্মাতা কোম্পানি এয়ারবাসের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা।
৯ ঘণ্টা আগেএবারের ঈদুল আজহায় ৯১ লাখের বেশি পশু কোরবানি হয়েছে। আর কোরবানিযোগ্য ৩৩ লাখ পশু বিক্রি হয়নি। কোরবানির পশুর মধ্যে গরু ও ছাগলের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে