নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: মেট্রোরেল প্রকল্পে এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬৬৮ জন। সবাই সুস্থও হয়ে গেছেন। প্রকল্পে কর্মরত দেশীয় জনবলকে এরই মধ্যে দুই ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। বিদেশি জনবলকে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। করোনা চিকিৎসার জন্য প্রকল্পের আওতায় চালু রয়েছে দুটি ফিল্ড হাসপাতাল। বর্তমানে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৬৪ দশমিক ৯১ শতাংশ।
প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) মে মাসের অগ্রগতির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
প্রকল্পের সার্বিক কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার কারণে মেট্রোরেলের কাজে বড় কোনো বাধা সৃষ্টি হয়নি। আগে ২৫ জনের একটা গ্রুপ করে কাজ করত। করোনা পরিস্থিতিতে ন্যূনতম যতজন হলে কাজ করা যায়, ঠিক ততজন নিয়ে গ্রুপ করে কাজ করানো হচ্ছে। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাতে ও দিনে দুই বেলা কাজ চলছে। সবকিছু ঠিকভাবেই চলছে। আশা করি যথাসময়ে কাজ শেষ হবে। তবে করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে মেট্রোরেলের কাজে প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
দেশের প্রথম উড়াল মেট্রোরেল সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত মেগা প্রকল্প। রাজধানীর উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত কয়েকটি ধাপে কাজ চলছে। কাজের গতি ধরে রাখতে ২০২১-২২ অর্থবছরের ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে (লাইন-৬) প্রায় ৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রকল্পের মে মাসের অগ্রগতির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, উত্তরা ডিপোর ভেতরে ৫২টি অবকাঠামোর মধ্যে ১৪টি নির্মাণকাজ শেষ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার কাজের অগ্রগতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৮১ শতাংশ। আগারগাঁও থেকে কারওয়ান বাজার অংশে প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ৬৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। কিছুটা পিছিয়ে আছে মতিঝিল অংশের কাজ। প্রকল্পের আওতায় স্টেশন নির্মাণের কাজ চলছে। এরই মধ্যে উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ ও পল্লবী স্টেশনের ছাদ নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া স্টেশনের ওপর প্ল্যাটফর্ম নির্মাণের কাজ চলছে। অন্যান্য স্টেশন নির্মাণের কাজও চলমান।
এরই মধ্যে মেট্রোরেলের প্রথম ও দ্বিতীয় সেট ট্রেন দেশে এসেছে। প্রথম মেট্রো ট্রেন গত ১১ মে উত্তরায় ডিপোর মধ্যে চালিয়ে দেখানো হয়। পর্যায়ক্রমে এসব ট্রেনের অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আগামী আগস্টে মেট্রোরেলের ভায়াডাক্টের উপর সমন্বিত পরীক্ষা করা হবে। এই পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ার পর মেট্রো ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু হবে।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জাপানের কোবে বন্দর থেকে তৃতীয় ও চতুর্থ মেট্রো ট্রেনের সেট আগামী ১১ জুন জাহাজে করে দেশের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। ১৩ আগস্ট দেশের পৌঁছতে পারে এসব কোচ। মেট্রোরেল প্রকল্পে রেল কোচ সংগ্রহ প্যাকেজের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৪৬ দশমিক ৯১ শতাংশ।
রাজধানীর যানজট কমাতে ও নগরবাসীর যাতায়াত দ্রুততর ও নির্বিঘ্ন করতে ২০১৬ সালে মেট্রোরেলের কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা।
ঢাকা: মেট্রোরেল প্রকল্পে এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬৬৮ জন। সবাই সুস্থও হয়ে গেছেন। প্রকল্পে কর্মরত দেশীয় জনবলকে এরই মধ্যে দুই ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। বিদেশি জনবলকে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। করোনা চিকিৎসার জন্য প্রকল্পের আওতায় চালু রয়েছে দুটি ফিল্ড হাসপাতাল। বর্তমানে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৬৪ দশমিক ৯১ শতাংশ।
প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) মে মাসের অগ্রগতির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
প্রকল্পের সার্বিক কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার কারণে মেট্রোরেলের কাজে বড় কোনো বাধা সৃষ্টি হয়নি। আগে ২৫ জনের একটা গ্রুপ করে কাজ করত। করোনা পরিস্থিতিতে ন্যূনতম যতজন হলে কাজ করা যায়, ঠিক ততজন নিয়ে গ্রুপ করে কাজ করানো হচ্ছে। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাতে ও দিনে দুই বেলা কাজ চলছে। সবকিছু ঠিকভাবেই চলছে। আশা করি যথাসময়ে কাজ শেষ হবে। তবে করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে মেট্রোরেলের কাজে প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
দেশের প্রথম উড়াল মেট্রোরেল সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত মেগা প্রকল্প। রাজধানীর উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত কয়েকটি ধাপে কাজ চলছে। কাজের গতি ধরে রাখতে ২০২১-২২ অর্থবছরের ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে (লাইন-৬) প্রায় ৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রকল্পের মে মাসের অগ্রগতির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, উত্তরা ডিপোর ভেতরে ৫২টি অবকাঠামোর মধ্যে ১৪টি নির্মাণকাজ শেষ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার কাজের অগ্রগতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৮১ শতাংশ। আগারগাঁও থেকে কারওয়ান বাজার অংশে প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ৬৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ। কিছুটা পিছিয়ে আছে মতিঝিল অংশের কাজ। প্রকল্পের আওতায় স্টেশন নির্মাণের কাজ চলছে। এরই মধ্যে উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ ও পল্লবী স্টেশনের ছাদ নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া স্টেশনের ওপর প্ল্যাটফর্ম নির্মাণের কাজ চলছে। অন্যান্য স্টেশন নির্মাণের কাজও চলমান।
এরই মধ্যে মেট্রোরেলের প্রথম ও দ্বিতীয় সেট ট্রেন দেশে এসেছে। প্রথম মেট্রো ট্রেন গত ১১ মে উত্তরায় ডিপোর মধ্যে চালিয়ে দেখানো হয়। পর্যায়ক্রমে এসব ট্রেনের অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আগামী আগস্টে মেট্রোরেলের ভায়াডাক্টের উপর সমন্বিত পরীক্ষা করা হবে। এই পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ার পর মেট্রো ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু হবে।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জাপানের কোবে বন্দর থেকে তৃতীয় ও চতুর্থ মেট্রো ট্রেনের সেট আগামী ১১ জুন জাহাজে করে দেশের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। ১৩ আগস্ট দেশের পৌঁছতে পারে এসব কোচ। মেট্রোরেল প্রকল্পে রেল কোচ সংগ্রহ প্যাকেজের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৪৬ দশমিক ৯১ শতাংশ।
রাজধানীর যানজট কমাতে ও নগরবাসীর যাতায়াত দ্রুততর ও নির্বিঘ্ন করতে ২০১৬ সালে মেট্রোরেলের কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার বেলা ২টায় লন্ডনে ডরচেস্টার হোটেলে তাঁদের বৈঠক শুরু হয়।
২৯ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার বেলা ২টায় লন্ডনে ডরচেস্টার হোটেলে তাঁদের বৈঠক শুরু হয়। শেষ হয় সাড়ে ৩টায়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে ডরচেস্টার হোটেলে বৈঠক করলেন। বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় তাঁদের বৈঠক শুরু হয়, শেষ হয় সাড়ে ৩টায়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমান ওয়ান-টু-ওয়ান বৈঠক করেন।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকের সুনির্দিষ্ট আলোচ্যসূচি জানা না গেলেও এতে জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ, সংস্কার কার্যক্রম, জুলাই হত্যাযজ্ঞের বিচার, জুলাই ঘোষণাপত্রসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে