নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত মাহমুদের সন্ধান মিলেছে। গত শুক্রবার থেকে তাঁদের খোঁজ মিলছিল না বলে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে অভিযোগ করেছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নিখোঁজদের স্বজনেরা।
তাঁদের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।
সারজিস আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিখোঁজ তিনজন সমন্বয়কের সন্ধান পাওয়া গেছে। আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে সবার সন্ধানের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এ দিকে সন্ধ্যায় আসিফ মাহমুদ তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে বলেন, ‘গত শুক্রবার, ১৯ জুলাই রাত ১১টায় আমাকে হাতিরঝিলের মহানগর আবাসিক এলাকা থেকে তুলে নিয়ে যায়। আন্দোলন স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়। না মানায় ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস করে রাখা হয়। এই চার/পাঁচদিনে যতবার জ্ঞান ফিরেছে ততবার ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস করে রাখা হয়। আজ ২৪, জুলাই বুধবার সকাল ১১টায় আবার একই জায়গায় চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন আমি পরিবারের সঙ্গে হাসপাতালে চিকিৎসারত আছি। এই কয়দিনে যা ঘটেছে তা জানার চেষ্টা করছি। কিছুটা সুস্থ হলেই সমন্বয়কদের সাথে কথা বলে আন্দোলন বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলবো।’
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার আসিফের বাবা মো. বিল্লাল হোসেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বলেন, ‘আমি আসিফ মাহমুদের বাবা। আমি ইত্তেফাক পত্রিকার মারফতে জানতে পারছি, আসিফ জিম্মির শিকার। এটা জেনে আমি ঢাকা মেডিকেলের মর্গে তালাশ করছি। সেখানে তাকে পাই নাই। আমি আসিফ মাহমুদের সন্ধান চাই।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত মাহমুদের সন্ধান মিলেছে। গত শুক্রবার থেকে তাঁদের খোঁজ মিলছিল না বলে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে অভিযোগ করেছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নিখোঁজদের স্বজনেরা।
তাঁদের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।
সারজিস আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিখোঁজ তিনজন সমন্বয়কের সন্ধান পাওয়া গেছে। আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে সবার সন্ধানের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এ দিকে সন্ধ্যায় আসিফ মাহমুদ তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে বলেন, ‘গত শুক্রবার, ১৯ জুলাই রাত ১১টায় আমাকে হাতিরঝিলের মহানগর আবাসিক এলাকা থেকে তুলে নিয়ে যায়। আন্দোলন স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়। না মানায় ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস করে রাখা হয়। এই চার/পাঁচদিনে যতবার জ্ঞান ফিরেছে ততবার ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস করে রাখা হয়। আজ ২৪, জুলাই বুধবার সকাল ১১টায় আবার একই জায়গায় চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন আমি পরিবারের সঙ্গে হাসপাতালে চিকিৎসারত আছি। এই কয়দিনে যা ঘটেছে তা জানার চেষ্টা করছি। কিছুটা সুস্থ হলেই সমন্বয়কদের সাথে কথা বলে আন্দোলন বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলবো।’
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার আসিফের বাবা মো. বিল্লাল হোসেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বলেন, ‘আমি আসিফ মাহমুদের বাবা। আমি ইত্তেফাক পত্রিকার মারফতে জানতে পারছি, আসিফ জিম্মির শিকার। এটা জেনে আমি ঢাকা মেডিকেলের মর্গে তালাশ করছি। সেখানে তাকে পাই নাই। আমি আসিফ মাহমুদের সন্ধান চাই।’
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চলতি বছর চিকিৎসাধীন যত রোগীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের (৭৩ শতাংশ) বেশির মৃত্যু হয়েছে সরকারি সাত হাসপাতালে।
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১২ ঘণ্টা আগে