নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সব সম্প্রদায়ের স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন এবং মত প্রকাশের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছেন মানবাধিকারকর্মী ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং মানবাধিকার’ শীর্ষক এক সম্মেলনে তাঁরা এ দাবি জানান। সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের জন্য অনেকেই তাঁর নিজের ধর্মীয় চিন্তা ও ধর্মীয় মতাদর্শ প্রকাশ করতে পারছেন না। কিছু বললেই মামলা করা হবে বলে এক ধরনের শঙ্কা কাজ করছে। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এর সুযোগ নিচ্ছে।
মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিক সেলিম সামাদ বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে মানুষের মানবাধিকার হরণ করা হয়েছে এবং গণতন্ত্রের ওপর কুড়াল মারা হয়েছে। গত অক্টোবরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের তিন বছর পূর্তি হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৫১৬টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৫ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে প্রাথমিক স্কুলের ৩৫ জন শিক্ষক এ আইনে জেলে গেছেন। প্রাথমিক স্কুলের ছাত্রীসহ ৭০ জন শিক্ষার্থী জেলে গেছে।’
সেলিম সামাদ বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন একটা বড় ধরনের বাধা। এটা যতক্ষণ না বাতিল হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না। কারণ, আপনি যখন কোনো ঘটনায় প্রতিবাদ করবেন, আপনার বিরুদ্ধে এই আইনে মামলা হবে। এই মামলা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সবাই কিন্তু দুই ধাপ পিছিয়ে যাচ্ছে। কাজেই এ আইন পরিবর্তন নয়, বরং বাতিল চাই।’
আহমদিয়া মুসলিম জামাত বাংলাদেশের জনসংযোগ পরিচালক ও মজলিশ আনসারুল্লাহ বাংলাদেশের সভাপতি আহমদ তবশির চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সবাই একসঙ্গে অসাম্প্রদায়িক দেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে। দিন দিন এটা কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
সম্মেলনে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় তাঁরা ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সংঘটিত প্রতিটি নিপীড়নের বিচার নিশ্চিতে যুগোপযোগী আইন প্রণয়নসহ সাংবিধানিক আদালত প্রতিষ্ঠা, এযাবৎ সংঘটিত প্রতিটি ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ এবং সনাতন ধর্মাবলম্বী, তথা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধ সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক কাঠামো তৈরির রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া বন্ধ করাসহ পাঁচ দফা দাবি জানান।
দেশে সব সম্প্রদায়ের স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন এবং মত প্রকাশের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছেন মানবাধিকারকর্মী ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং মানবাধিকার’ শীর্ষক এক সম্মেলনে তাঁরা এ দাবি জানান। সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের জন্য অনেকেই তাঁর নিজের ধর্মীয় চিন্তা ও ধর্মীয় মতাদর্শ প্রকাশ করতে পারছেন না। কিছু বললেই মামলা করা হবে বলে এক ধরনের শঙ্কা কাজ করছে। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এর সুযোগ নিচ্ছে।
মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিক সেলিম সামাদ বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে মানুষের মানবাধিকার হরণ করা হয়েছে এবং গণতন্ত্রের ওপর কুড়াল মারা হয়েছে। গত অক্টোবরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের তিন বছর পূর্তি হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৫১৬টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৫ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে প্রাথমিক স্কুলের ৩৫ জন শিক্ষক এ আইনে জেলে গেছেন। প্রাথমিক স্কুলের ছাত্রীসহ ৭০ জন শিক্ষার্থী জেলে গেছে।’
সেলিম সামাদ বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন একটা বড় ধরনের বাধা। এটা যতক্ষণ না বাতিল হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না। কারণ, আপনি যখন কোনো ঘটনায় প্রতিবাদ করবেন, আপনার বিরুদ্ধে এই আইনে মামলা হবে। এই মামলা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সবাই কিন্তু দুই ধাপ পিছিয়ে যাচ্ছে। কাজেই এ আইন পরিবর্তন নয়, বরং বাতিল চাই।’
আহমদিয়া মুসলিম জামাত বাংলাদেশের জনসংযোগ পরিচালক ও মজলিশ আনসারুল্লাহ বাংলাদেশের সভাপতি আহমদ তবশির চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সবাই একসঙ্গে অসাম্প্রদায়িক দেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে। দিন দিন এটা কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
সম্মেলনে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় তাঁরা ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সংঘটিত প্রতিটি নিপীড়নের বিচার নিশ্চিতে যুগোপযোগী আইন প্রণয়নসহ সাংবিধানিক আদালত প্রতিষ্ঠা, এযাবৎ সংঘটিত প্রতিটি ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ এবং সনাতন ধর্মাবলম্বী, তথা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধ সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক কাঠামো তৈরির রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া বন্ধ করাসহ পাঁচ দফা দাবি জানান।
২০২৪ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত ৩০০ ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের চারটি জেলা—ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলায় এই ঘরগুলো বিতরণ করা হয়। আজ বুধবার সকালে প্রধান উপদেষ্টা নিজ কার্যালয় থেকে...
৩ মিনিট আগেবিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৩০ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে