নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার রোধে দেশজুড়ে চলছে কঠোর বিধিনিষেধ। জরুরি সেবা ছাড়া সরকারি–বেসরকারি অফিস, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। তাঁদের সহায়তার জন্য ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনাভাইরাসের চলমান সংক্রমণের কারণে আরোপিত বিধিনিষেধের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের মানুষের সহায়তায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার পাঁচটি নতুন প্রণোদনা প্যাকেজের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এসব প্যাকেজের আওতায় ১৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৮৯ জন দিনমজুর, ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩ জন পরিবহনশ্রমিক, ৫০ হাজার ৪৪৬ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং ১ হাজার ৬০৩ নৌ পরিবহনশ্রমিকের জনপ্রতি নগদ ২ হাজার ৫০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। সে হিসাবে ১৭ লাখ ২৪ হাজার ৪৭০ জন উপকারভোগীর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৪৫৯ কোটি টাকা।
পাশাপাশি শহর এলাকায় নিম্ন আয়ের জনসাধারণের সহায়তার লক্ষ্যে ২৫ জুলাই থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত ১৪ দিন সারা দেশে ৮১৩টি কেন্দ্রে বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এই বরাদ্দের আওতায় ২০ হাজার টন চাল ও ১৪ হাজার টন আটা বিতরণ করা হবে।
৩৩৩ ফোন নম্বরে জনসাধারণের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্যসহায়তা দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকদের অনুকূলে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে।
গ্রামীণ এলাকায় কর্মসৃজনমূলক কার্যক্রমে অর্থায়নের জন্য পল্লি সঞ্চয় ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক ও পিকেএসএফের মাধ্যমে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যে এর আগে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল সরকার। এবার এ খাতে আরও ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
পর্যটন খাতের হোটেল, মোটেল, থিমপার্কের জন্য কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধের লক্ষ্যে ব্যাংক ব্যবস্থার মাধ্যমে ৪ শতাংশ সুদে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল ঋণসহায়তা দিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার কোটি টাকা।
এর আগে অর্থনীতিতে মহামারির প্রভাব মোকাবিলায় ২৩টি আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। এতে মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ২৮ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার রোধে দেশজুড়ে চলছে কঠোর বিধিনিষেধ। জরুরি সেবা ছাড়া সরকারি–বেসরকারি অফিস, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। তাঁদের সহায়তার জন্য ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনাভাইরাসের চলমান সংক্রমণের কারণে আরোপিত বিধিনিষেধের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের মানুষের সহায়তায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার পাঁচটি নতুন প্রণোদনা প্যাকেজের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এসব প্যাকেজের আওতায় ১৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৮৯ জন দিনমজুর, ২ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩ জন পরিবহনশ্রমিক, ৫০ হাজার ৪৪৬ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং ১ হাজার ৬০৩ নৌ পরিবহনশ্রমিকের জনপ্রতি নগদ ২ হাজার ৫০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। সে হিসাবে ১৭ লাখ ২৪ হাজার ৪৭০ জন উপকারভোগীর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৪৫৯ কোটি টাকা।
পাশাপাশি শহর এলাকায় নিম্ন আয়ের জনসাধারণের সহায়তার লক্ষ্যে ২৫ জুলাই থেকে ৭ আগস্ট পর্যন্ত ১৪ দিন সারা দেশে ৮১৩টি কেন্দ্রে বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এই বরাদ্দের আওতায় ২০ হাজার টন চাল ও ১৪ হাজার টন আটা বিতরণ করা হবে।
৩৩৩ ফোন নম্বরে জনসাধারণের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্যসহায়তা দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকদের অনুকূলে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে।
গ্রামীণ এলাকায় কর্মসৃজনমূলক কার্যক্রমে অর্থায়নের জন্য পল্লি সঞ্চয় ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক ও পিকেএসএফের মাধ্যমে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যে এর আগে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল সরকার। এবার এ খাতে আরও ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
পর্যটন খাতের হোটেল, মোটেল, থিমপার্কের জন্য কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধের লক্ষ্যে ব্যাংক ব্যবস্থার মাধ্যমে ৪ শতাংশ সুদে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল ঋণসহায়তা দিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার কোটি টাকা।
এর আগে অর্থনীতিতে মহামারির প্রভাব মোকাবিলায় ২৩টি আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে সরকার। এতে মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ২৮ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
৫ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগে