নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৬৮টি স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নামের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওইসব সংস্থার বিরুদ্ধে কারও দাবি, আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে তা ১৫ দিনের মধ্যে ইসিকে জানাতে বলা হয়েছে।
এসব সংস্থার কোনোটির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ না থাকলে সেগুলো চূড়ান্ত নিবন্ধন পাবে। আর কোনোটির বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা হলে সেগুলো শুনানি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন।
এ প্রক্রিয়ায় যেসব পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধন পাবে, সেগুলো আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইসির তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গতবার ইসির তালিকায় থাকা ১১৮টি সংস্থার মধ্যে এবার ২৯টি সংস্থার নাম রয়েছে। প্রকাশিত তালিকায় নেই আলোচিত ‘ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম’ ও ‘সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন’ নামের দুটি পর্যবেক্ষক সংস্থা।
ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রধান ও সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের মহাসচিব আবেদ আলী সম্প্রতি কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে পর্যবেক্ষক হিসেবে এনে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন।
গত জাতীয় নির্বাচনে অনভিজ্ঞ কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিয়ে এসে সমালোচিত হয়েছিল সার্ক হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন। আর এবার নির্বাচনের আগে কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে ঢাকায় এনে বিদেশি পর্যবেক্ষক হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয় ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম। ওই পর্যবেক্ষকেরা বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অসাংবিধানিক ও বেআইনি।’
এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ের পরে আবেদন করা গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (জিইউকে), এসো বাঁচতে শিখি (এবাস) রয়েছে নিবন্ধনের তালিকায়।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী রাজনৈতিক পদ-পদবিতে থাকা ব্যক্তিদের সংস্থা ইসিতে নিবন্ধিত হতে পারে না। ফৌজদারি অপরাধ যেমন হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের সংস্থাও নিবন্ধন পাবে না। মানব পাচারের অভিযোগ আছে তারাও নিবন্ধন পাবে না।’
গতবারের যে ২৯টি সংস্থা এবারও তালিকায় রয়েছে মানবাধিকার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (মওসুস), সেবা সোশ্যাল ফাউন্ডেশন, অগ্রদূত সংস্থা, অ্যাক্টিভিটি ফর রিফরমেশন অব বেসিক নিডস (আরবান), হাইলাইট ফাউন্ডেশন, মুভ ফাউন্ডেশন, ডেমোক্রেসি ওয়াচ, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ (জানিপপ), ডিশ অ্যাবিলিটি ইনকুইজিশন অ্যাকটিভিটিস (দিয়া), আব্দুল মোমেন খান মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন, এসডাপ, বিবি আছিয়া ফাউন্ডেশন, লুৎফর রহমান ভূঁইয়া ফাউন্ডেশন, সমাজ উন্নয়ন প্রয়াস, যুব উন্নয়ন সংস্থা, তালতলা যুব উন্নয়ন সংগঠন, বাঁচতে শেখা, অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অব বাংলাদেশ, ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি), ক্রিয়েটিভ সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি), ডেভেলপমেন্ট পার্টনার, রূপনগর শিক্ষা স্বাস্থ্য সহায়তা ফাউন্ডেশন (রিহ্যাপ), পল্লী একতা উন্নয়ন সংস্থা (রুডো), এসো জাতি গড়ি, সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট অ্যান্ড কো অপারেশন অর্গানাইজেশন (সাকো), ফোরাম ফোর ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (এফএফডিএ), তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থা, রুরাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিটি ফর বাংলাদেশ (র্যাক বাংলাদেশ), গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (জিইউকে), ডেভেলপমেন্ট এডুকেশন অ্যান্ড পিস (ডেপ) ও গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (জিইউকে)।
এ ছাড়া অন্য সংস্থাগুলো হলো আজমপুর শ্রমজীবী উন্নয়ন সংস্থা (আসাস), শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র (এসপিবিকে), বঞ্চিতা সমাজ কল্যাণ সংস্থা, কেরানীগঞ্জ হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, এস কে কল্যাণী ফাউন্ডেশন, সোসাইটি ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট অব রুরাল পিপল (সার্প), সেতু রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (এসআরডিএস), সোসাইটি ফর ট্রেনিং অ্যান্ড রিহেভিলিটেশন (স্টার), রুরাল অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (রাসা), ডেভেলপমেন্ট হেল্পিং কি, স্বাস্থ্য শিক্ষা সেবা ফাউন্ডেশন (সেফ), ডপস ফাউন্ডেশন, ভলান্টারি অর্গানাইজেশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট (ভোস্ট), জেন্ডার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি, বেসিক, হিউম্যান রাইটস ভয়েস, সমাজ উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, রাজবাড়ী উন্নয়ন সংস্থা, গরিব উন্নয়ন সংস্থা (জিইউএস), সমাহার-মাল্টি ডিসিপ্লিনারি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (সাস), হাফেজজি চ্যারিটেবল সোসাইটি ফর বাংলাদেশ, ডেভেলপমেন্ট অব মহিলা সোসাইটি (ডিএমএস), সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডিও), সোশ্যাল ইকুয়ালিটি ফর ইফেক্টিভ ডেভেলপমেন্ট (সিড), ইন্টিগ্রেটেড সোসাইটি ফর রেগস অব হোপ (রিস), সমন্বিত নারী উন্নয়ন সংস্থা (এসএমইউএস), শিল্ড-সোসাইটি ফর হিউম্যান ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড লাস্টিং ডেভেলপমেন্ট, সেঁজুতি হেলথ অ্যান্ড এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সিডফ), ওয়েসডা, প্রকাশ গণকেন্দ্র (পিজেকে), রুরাল অ্যান্ড আরবান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (রাউডো), সার্ভিসেস ফর ইকুইটি অ্যান্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট (সিড), হিউম্যান ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (হিডস), গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), ইকো কনসার্ন অ্যাসোসিয়েশন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কমিশন এবং এসো বাঁচতে শিখি (এবাশ)।
জানা গেছে, এর আগে ২০১৮ সালে ১১৮টি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়েছিল ইসি। ওই সংস্থার পাঁচ বছর মেয়াদ গত ১১ জুলাই শেষ হয়েছে। এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য নিবন্ধন চেয়ে নির্বাচন কমিশনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১৯৯টি এবং নির্ধারিত সময়ের পরে আরও ১১টি আবেদন ইসিতে জমা পড়ে।
আজ ৬৮টি সংস্থার নামের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করল কমিশন। অভিযোগ শুনানি প্রক্রিয়া শেষে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেওয়ার সময়ে এ সংখ্যা আরও কমতে পারে। এর ফলে গত নির্বাচনের চেয়ে আগামী নির্বাচনে স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা কমে প্রায় অর্ধেকে দাঁড়াচ্ছে।
ইসি সূত্র জানায়, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধনের পদ্ধতি চালু করা হয়। প্রথমবারের মতো সেইবার ১৩৮টি সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়েছিল ইসি।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৬৮টি স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নামের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওইসব সংস্থার বিরুদ্ধে কারও দাবি, আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে তা ১৫ দিনের মধ্যে ইসিকে জানাতে বলা হয়েছে।
এসব সংস্থার কোনোটির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ না থাকলে সেগুলো চূড়ান্ত নিবন্ধন পাবে। আর কোনোটির বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা হলে সেগুলো শুনানি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন।
এ প্রক্রিয়ায় যেসব পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধন পাবে, সেগুলো আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইসির তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গতবার ইসির তালিকায় থাকা ১১৮টি সংস্থার মধ্যে এবার ২৯টি সংস্থার নাম রয়েছে। প্রকাশিত তালিকায় নেই আলোচিত ‘ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম’ ও ‘সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন’ নামের দুটি পর্যবেক্ষক সংস্থা।
ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রধান ও সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের মহাসচিব আবেদ আলী সম্প্রতি কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে পর্যবেক্ষক হিসেবে এনে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন।
গত জাতীয় নির্বাচনে অনভিজ্ঞ কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিয়ে এসে সমালোচিত হয়েছিল সার্ক হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন। আর এবার নির্বাচনের আগে কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে ঢাকায় এনে বিদেশি পর্যবেক্ষক হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয় ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম। ওই পর্যবেক্ষকেরা বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অসাংবিধানিক ও বেআইনি।’
এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ের পরে আবেদন করা গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (জিইউকে), এসো বাঁচতে শিখি (এবাস) রয়েছে নিবন্ধনের তালিকায়।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী রাজনৈতিক পদ-পদবিতে থাকা ব্যক্তিদের সংস্থা ইসিতে নিবন্ধিত হতে পারে না। ফৌজদারি অপরাধ যেমন হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের সংস্থাও নিবন্ধন পাবে না। মানব পাচারের অভিযোগ আছে তারাও নিবন্ধন পাবে না।’
গতবারের যে ২৯টি সংস্থা এবারও তালিকায় রয়েছে মানবাধিকার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (মওসুস), সেবা সোশ্যাল ফাউন্ডেশন, অগ্রদূত সংস্থা, অ্যাক্টিভিটি ফর রিফরমেশন অব বেসিক নিডস (আরবান), হাইলাইট ফাউন্ডেশন, মুভ ফাউন্ডেশন, ডেমোক্রেসি ওয়াচ, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ (জানিপপ), ডিশ অ্যাবিলিটি ইনকুইজিশন অ্যাকটিভিটিস (দিয়া), আব্দুল মোমেন খান মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন, এসডাপ, বিবি আছিয়া ফাউন্ডেশন, লুৎফর রহমান ভূঁইয়া ফাউন্ডেশন, সমাজ উন্নয়ন প্রয়াস, যুব উন্নয়ন সংস্থা, তালতলা যুব উন্নয়ন সংগঠন, বাঁচতে শেখা, অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অব বাংলাদেশ, ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি), ক্রিয়েটিভ সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি), ডেভেলপমেন্ট পার্টনার, রূপনগর শিক্ষা স্বাস্থ্য সহায়তা ফাউন্ডেশন (রিহ্যাপ), পল্লী একতা উন্নয়ন সংস্থা (রুডো), এসো জাতি গড়ি, সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট অ্যান্ড কো অপারেশন অর্গানাইজেশন (সাকো), ফোরাম ফোর ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (এফএফডিএ), তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থা, রুরাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিটি ফর বাংলাদেশ (র্যাক বাংলাদেশ), গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (জিইউকে), ডেভেলপমেন্ট এডুকেশন অ্যান্ড পিস (ডেপ) ও গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (জিইউকে)।
এ ছাড়া অন্য সংস্থাগুলো হলো আজমপুর শ্রমজীবী উন্নয়ন সংস্থা (আসাস), শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র (এসপিবিকে), বঞ্চিতা সমাজ কল্যাণ সংস্থা, কেরানীগঞ্জ হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, এস কে কল্যাণী ফাউন্ডেশন, সোসাইটি ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট অব রুরাল পিপল (সার্প), সেতু রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (এসআরডিএস), সোসাইটি ফর ট্রেনিং অ্যান্ড রিহেভিলিটেশন (স্টার), রুরাল অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (রাসা), ডেভেলপমেন্ট হেল্পিং কি, স্বাস্থ্য শিক্ষা সেবা ফাউন্ডেশন (সেফ), ডপস ফাউন্ডেশন, ভলান্টারি অর্গানাইজেশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট (ভোস্ট), জেন্ডার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি, বেসিক, হিউম্যান রাইটস ভয়েস, সমাজ উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, রাজবাড়ী উন্নয়ন সংস্থা, গরিব উন্নয়ন সংস্থা (জিইউএস), সমাহার-মাল্টি ডিসিপ্লিনারি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (সাস), হাফেজজি চ্যারিটেবল সোসাইটি ফর বাংলাদেশ, ডেভেলপমেন্ট অব মহিলা সোসাইটি (ডিএমএস), সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডিও), সোশ্যাল ইকুয়ালিটি ফর ইফেক্টিভ ডেভেলপমেন্ট (সিড), ইন্টিগ্রেটেড সোসাইটি ফর রেগস অব হোপ (রিস), সমন্বিত নারী উন্নয়ন সংস্থা (এসএমইউএস), শিল্ড-সোসাইটি ফর হিউম্যান ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড লাস্টিং ডেভেলপমেন্ট, সেঁজুতি হেলথ অ্যান্ড এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সিডফ), ওয়েসডা, প্রকাশ গণকেন্দ্র (পিজেকে), রুরাল অ্যান্ড আরবান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (রাউডো), সার্ভিসেস ফর ইকুইটি অ্যান্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট (সিড), হিউম্যান ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (হিডস), গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), ইকো কনসার্ন অ্যাসোসিয়েশন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কমিশন এবং এসো বাঁচতে শিখি (এবাশ)।
জানা গেছে, এর আগে ২০১৮ সালে ১১৮টি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়েছিল ইসি। ওই সংস্থার পাঁচ বছর মেয়াদ গত ১১ জুলাই শেষ হয়েছে। এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য নিবন্ধন চেয়ে নির্বাচন কমিশনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১৯৯টি এবং নির্ধারিত সময়ের পরে আরও ১১টি আবেদন ইসিতে জমা পড়ে।
আজ ৬৮টি সংস্থার নামের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করল কমিশন। অভিযোগ শুনানি প্রক্রিয়া শেষে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেওয়ার সময়ে এ সংখ্যা আরও কমতে পারে। এর ফলে গত নির্বাচনের চেয়ে আগামী নির্বাচনে স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা কমে প্রায় অর্ধেকে দাঁড়াচ্ছে।
ইসি সূত্র জানায়, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধনের পদ্ধতি চালু করা হয়। প্রথমবারের মতো সেইবার ১৩৮টি সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়েছিল ইসি।
জাতীয় প্রেসক্লাবে কয়েক ঘণ্টার বিক্ষোভ ও আলোচনার পর চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা তিনটি শর্তে কর্মসূচি স্থগিত করেন। ভেতরে শতাধিক সেনাসদস্য উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সমঝোতার পর পুলিশ ও সেনাবাহিনীরা সদস্য প্রেসক্লাব থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেন।
৩৪ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে কমেন্ট করে বরখাস্ত হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. নাজমুল হুদা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কমেন্ট করার অপরাধে ২০ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সৈয়দা সাদিয়া নূরীয়া স্বাক্ষরিত অফিস
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক সব রাজনৈতিক দলকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের বাসিন্দা হোসাইন মো. আনোয়ারের পক্ষে তাঁর আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগান আজ রোববার এ নোটিশ পাঠান। হোসাইন মো. আনোয়ার নিজেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির কর্মী উল্লেখ করেছেন। প্রধান
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার যে অধিকার রয়েছে, তা পূর্ণাঙ্গরূপে ভোগ করতে প্রস্তুত রয়েছি। সম্প্রতি বিএনপির এক শীর্ষস্থানীয় নেতা খলিলুর রহমানকে বিদেশি নাগরিক বলে অভিযোগ করার পর তিনি এমন মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে