কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অবমাননা করা হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে গত রোববার (১৪ জুলাই) দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে নামেন। একই অভিযোগে বিক্ষোভে উত্তাল হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে গিয়ে সমবেত হন। ঠিক ওই সময়ই কোটা নিয়ে একটি নিবন্ধ লিখতে শুরু করেছিলেন জনপ্রিয় লেখক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল।
ওই নিবন্ধের একটি অংশ আজ মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল অংশটিতে লেখা, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার বিশ্ববিদ্যালয়, আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে আমি মনে হয়, আর কোনো দিন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাইব না। ছাত্রছাত্রীদের দেখলেই মনে হবে, এরাই হয়তো সেই “রাজাকার”। আর যে কয়দিন বেঁচে আছি, আমি কোনো রাজাকারের মুখ দেখতে চাই না। একটাই তো জীবন, সেই জীবনে আবার কেন নতুন করে রাজাকারদের দেখতে হবে?’
তাঁর লেখা পুরো নিবন্ধটি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের সূত্রে আজকের পত্রিকা’র হাতে এসেছে।
আজকের পত্রিকার পাঠকদের উদ্দেশে নিবন্ধটি তুলে ধরা হলো—
‘কোটা’ শিরোনামের নিবন্ধটিতে তিনি লেখেন, পত্রিকা খুললেই সরকারি চাকরির কোটা নিয়ে আন্দোলনের খবর চোখে পড়ে। প্রথম দিকে আন্দোলনে শুধু ছেলেরা ছিল, আস্তে আস্তে দেখছি মেয়েরাও যোগ দিচ্ছে। এরপর তিনি আরও অনেক কিছু লিখেছেন। কিন্তু তার ওপরে হলুদ রঙের একটি নোট সেঁটে দিয়ে লিখেছেন, ‘আমি এই লেখাটি লিখতে শুরু করেছিলাম। শেষ করার আগেই জানতে পারলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটাবিরোধী ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের রাজাকার হিসেবে ঘোষণা দিয়ে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় প্রকম্পিত করেছে। এই লেখাটি শেষ করার আর কোনো প্রয়োজন নেই। তবে...’
নোটটির নিচের অংশ থেকে আবার পড়া যাচ্ছে। সেখানে তিনি লিখেছেন, আমার ব্যক্তিগতভাবে আর কিছু চাইবার নেই। স্বাধীন একটা দেশ চেয়েছিলাম, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়েছিলাম, দুটোই পেয়ে গেছি। এখন যদি আরও কিছু পাই, সেটা হবে বোনাস! (তবে অস্বীকার করব না, বেনজীর–আবেদ আলীদের সামলে সুমলে রাখলে একটু আনন্দ পেতাম।)
আমরা সবাই জানি একটা দেশে যদি সবাই সমান সুযোগ-সুবিধা পায় আর সবার যদি সমান অধিকার থাকে, তাহলে কোটার কোনো প্রয়োজন নেই। যদি না থাকে তাহলে পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য কোটা রাখা একটা মানবিক ব্যাপার। অবশ্য ‘মানবিক ব্যাপার’ কথাটা একটু বইয়ের ভাষা। সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত, কয়জনের আর অন্যদের মানবিক ব্যাপার নিয়ে মাথাব্যথা আছে? যদি কোটার ব্যাপারটা সহজভাবে দেখি তাহলে বলা যায়, দুই রকমের কোটা আছে। একটা ভালো, আরেকটা খারাপ।
প্রথমে খারাপটার কথা বলি, তার সবচেয়ে ভালো উদাহরণ হচ্ছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছেলেমেয়েদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার কোটা, যেটাকে পোষ্য কোটা বলে। আমি খুঁটিনাটি জানি না, সম্ভবত পোষ্য কোটা শুধু শিক্ষকদের জন্য না, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্যও খোলা। কিন্তু বাস্তবে শিক্ষকদের সন্তান ছাড়া আর কোনো সন্তান সেই সুযোগ ব্যবহার করতে পেরেছে বলে মনে হয় না। এই পোষ্য কোটা নিয়ে কখনো উচ্চবাচ্য হতে শুনিনি। যদিও পোষ্য কোটার ছাত্র-ছাত্রীরা পাস করার পর আবার তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক বানাবার একটি নতুন চাপ শুরু হয়—নিজের চোখে দেখা!
আর ভালো কোটার উদাহরণ হচ্ছে...
এরপর তাঁর লেখা আর এগোয়নি। এরপর তিনি লেখেন, (লেখাটি শেষ না করে নিচের অংশটুকু লিখছি)
ঘুমানোর আগে খবরটি দেখে আমার মাথার মাঝে একটা বিস্ফোরণ হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের রাজাকার হিসেবে দাবি করছে। খবরটি নিজের চোখে দেখেও বিশ্বাস হয় না—এটা কি সত্যিই সম্ভব? বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র বা ছাত্রী সত্যিই কি নিজেকে রাজাকার দাবি করতে পারে? শুধুমাত্র একটা সরকারি চাকরির জন্য? কোন দেশের সরকার, বাংলাদেশ না পাকিস্তান? এই ছাত্র-ছাত্রীরা কি জানে চাকরি অনেক দূরের ব্যাপার, তাদের যে এই দেশের মাটিতেই থাকার অধিকার নেই?
এরপরই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল নিবন্ধের শেষ অংশটুকু লেখেন। যেখানে তিনি লেখেন, তিনি আর কখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চান না। নিবন্ধের শেষ অংশটুকু ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর তা নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা শুরু হয়। সরকারদলীয় ব্যক্তিদের মধ্যে নিবন্ধের অংশটুকু নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করেছেন বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট অপু উকিল, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।
সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেকেই নিবন্ধের অংশটুকু শেয়ার করে চলমান কোটা আন্দোলনে তাঁর অবস্থান নিয়ে সমালোচনা করেছেন। নিলয় আহমেদ নামে একজন লিখেছেন, ‘বাহ! এই হলেন আমাদের তথাকথিত বুদ্ধিজীবী।’ বিনীতা হীনা নামে একজন লিখেছেন, ‘এই কি সেই “আমার বন্ধু রাশেদ” এর লেখক জাফর ইকবাল? লেখক হিসেবে তিনি আমার খুব প্রিয় ছিলেন, আজকে থেকে আর কোনো দিন আমি তাঁর একটা বই ছুঁয়েও দেখব না!’
আরও খবর পড়ুন:
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অবমাননা করা হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে গত রোববার (১৪ জুলাই) দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে নামেন। একই অভিযোগে বিক্ষোভে উত্তাল হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে গিয়ে সমবেত হন। ঠিক ওই সময়ই কোটা নিয়ে একটি নিবন্ধ লিখতে শুরু করেছিলেন জনপ্রিয় লেখক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল।
ওই নিবন্ধের একটি অংশ আজ মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল অংশটিতে লেখা, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার বিশ্ববিদ্যালয়, আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে আমি মনে হয়, আর কোনো দিন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাইব না। ছাত্রছাত্রীদের দেখলেই মনে হবে, এরাই হয়তো সেই “রাজাকার”। আর যে কয়দিন বেঁচে আছি, আমি কোনো রাজাকারের মুখ দেখতে চাই না। একটাই তো জীবন, সেই জীবনে আবার কেন নতুন করে রাজাকারদের দেখতে হবে?’
তাঁর লেখা পুরো নিবন্ধটি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের সূত্রে আজকের পত্রিকা’র হাতে এসেছে।
আজকের পত্রিকার পাঠকদের উদ্দেশে নিবন্ধটি তুলে ধরা হলো—
‘কোটা’ শিরোনামের নিবন্ধটিতে তিনি লেখেন, পত্রিকা খুললেই সরকারি চাকরির কোটা নিয়ে আন্দোলনের খবর চোখে পড়ে। প্রথম দিকে আন্দোলনে শুধু ছেলেরা ছিল, আস্তে আস্তে দেখছি মেয়েরাও যোগ দিচ্ছে। এরপর তিনি আরও অনেক কিছু লিখেছেন। কিন্তু তার ওপরে হলুদ রঙের একটি নোট সেঁটে দিয়ে লিখেছেন, ‘আমি এই লেখাটি লিখতে শুরু করেছিলাম। শেষ করার আগেই জানতে পারলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটাবিরোধী ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের রাজাকার হিসেবে ঘোষণা দিয়ে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় প্রকম্পিত করেছে। এই লেখাটি শেষ করার আর কোনো প্রয়োজন নেই। তবে...’
নোটটির নিচের অংশ থেকে আবার পড়া যাচ্ছে। সেখানে তিনি লিখেছেন, আমার ব্যক্তিগতভাবে আর কিছু চাইবার নেই। স্বাধীন একটা দেশ চেয়েছিলাম, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়েছিলাম, দুটোই পেয়ে গেছি। এখন যদি আরও কিছু পাই, সেটা হবে বোনাস! (তবে অস্বীকার করব না, বেনজীর–আবেদ আলীদের সামলে সুমলে রাখলে একটু আনন্দ পেতাম।)
আমরা সবাই জানি একটা দেশে যদি সবাই সমান সুযোগ-সুবিধা পায় আর সবার যদি সমান অধিকার থাকে, তাহলে কোটার কোনো প্রয়োজন নেই। যদি না থাকে তাহলে পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য কোটা রাখা একটা মানবিক ব্যাপার। অবশ্য ‘মানবিক ব্যাপার’ কথাটা একটু বইয়ের ভাষা। সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত, কয়জনের আর অন্যদের মানবিক ব্যাপার নিয়ে মাথাব্যথা আছে? যদি কোটার ব্যাপারটা সহজভাবে দেখি তাহলে বলা যায়, দুই রকমের কোটা আছে। একটা ভালো, আরেকটা খারাপ।
প্রথমে খারাপটার কথা বলি, তার সবচেয়ে ভালো উদাহরণ হচ্ছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছেলেমেয়েদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার কোটা, যেটাকে পোষ্য কোটা বলে। আমি খুঁটিনাটি জানি না, সম্ভবত পোষ্য কোটা শুধু শিক্ষকদের জন্য না, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্যও খোলা। কিন্তু বাস্তবে শিক্ষকদের সন্তান ছাড়া আর কোনো সন্তান সেই সুযোগ ব্যবহার করতে পেরেছে বলে মনে হয় না। এই পোষ্য কোটা নিয়ে কখনো উচ্চবাচ্য হতে শুনিনি। যদিও পোষ্য কোটার ছাত্র-ছাত্রীরা পাস করার পর আবার তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক বানাবার একটি নতুন চাপ শুরু হয়—নিজের চোখে দেখা!
আর ভালো কোটার উদাহরণ হচ্ছে...
এরপর তাঁর লেখা আর এগোয়নি। এরপর তিনি লেখেন, (লেখাটি শেষ না করে নিচের অংশটুকু লিখছি)
ঘুমানোর আগে খবরটি দেখে আমার মাথার মাঝে একটা বিস্ফোরণ হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নিজেদের রাজাকার হিসেবে দাবি করছে। খবরটি নিজের চোখে দেখেও বিশ্বাস হয় না—এটা কি সত্যিই সম্ভব? বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র বা ছাত্রী সত্যিই কি নিজেকে রাজাকার দাবি করতে পারে? শুধুমাত্র একটা সরকারি চাকরির জন্য? কোন দেশের সরকার, বাংলাদেশ না পাকিস্তান? এই ছাত্র-ছাত্রীরা কি জানে চাকরি অনেক দূরের ব্যাপার, তাদের যে এই দেশের মাটিতেই থাকার অধিকার নেই?
এরপরই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল নিবন্ধের শেষ অংশটুকু লেখেন। যেখানে তিনি লেখেন, তিনি আর কখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চান না। নিবন্ধের শেষ অংশটুকু ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর তা নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা শুরু হয়। সরকারদলীয় ব্যক্তিদের মধ্যে নিবন্ধের অংশটুকু নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করেছেন বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট অপু উকিল, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যসহ আরও অনেকে।
সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেকেই নিবন্ধের অংশটুকু শেয়ার করে চলমান কোটা আন্দোলনে তাঁর অবস্থান নিয়ে সমালোচনা করেছেন। নিলয় আহমেদ নামে একজন লিখেছেন, ‘বাহ! এই হলেন আমাদের তথাকথিত বুদ্ধিজীবী।’ বিনীতা হীনা নামে একজন লিখেছেন, ‘এই কি সেই “আমার বন্ধু রাশেদ” এর লেখক জাফর ইকবাল? লেখক হিসেবে তিনি আমার খুব প্রিয় ছিলেন, আজকে থেকে আর কোনো দিন আমি তাঁর একটা বই ছুঁয়েও দেখব না!’
আরও খবর পড়ুন:
সৌদি আরবের ‘মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভ’ বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনার জন্য দেশটির উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল আজ রোববার রাতে ঢাকায় আসছে। ঢাকায় অবস্থিত সৌদি আরব দূতাবাস বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এক কূটনৈতিক নোটের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
১২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
১৬ ঘণ্টা আগেবিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১৮ ঘণ্টা আগে