নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি রোধে এক জেলা থেকে আরেক জেলায় মোটরসাইকেলে চলাচল নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন বিআরটিসি। তবে সুযোগ রয়েছে বিশেষ প্রয়োজনে ‘মুভমেন্ট পাস’ নেওয়ার।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার মোটরসাইকেল চালকদের অন্য জেলায় যেতে হলে মুভমেন্ট পাস সংগ্রহ করতে হবে। এ জন্য ডিএমপির আটটি জোনের ট্রাফিক বিভাগের ডিসি কার্যালয়ে গিয়ে আবেদন করতে হবে।’
যেভাবে পাওয়া যাবে মুভমেন্ট পাস
মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রতিটি বিভাগের ট্রাফিকের উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয় থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স। এছাড়া মুভমেন্ট পাস পেলেও পরিবারের বাইরে অন্য কোনো ব্যক্তিকে যাত্রী হিসেবে নেওয়া যাবে না।
এক জেলা থেকে অন্য জেলা যেতে হলে মুভমেন্ট পাস সম্পর্কে জানতে পুলিশ সদর দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়। সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) কিংবা হাইওয়ে পুলিশ সুপারের কাছ থেকে ‘মুভমেন্ট পাস’ নিতে পারবেন মোটরসাইকেল চালকেরা। এই পাস সঙ্গে থাকলে সড়কে চালকদের বাধা দেবে না পুলিশ। এ পাস দেখিয়েই তাঁরা নির্বিঘ্নে ঈদযাত্রা করতে পারবেন। প্রয়োজনে পরিবারের সদস্যদের নিয়েও মোটরসাইকেলে বাড়ি যেতে পারবেন তাঁরা।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মোটরসাইকেল চালানো একজন মানুষের একান্তই ব্যক্তিগত অধিকার। এতে বিধিনিষেধ দেওয়ায় জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণেই মুভমেন্ট পাস দেওয়া হচ্ছে।
হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন অ্যান্ড মিডিয়া) মো. শামসুল আলম সরকার বলেন, ‘হাইওয়ে পুলিশের পাঁচজন আঞ্চলিক পুলিশ সুপার এবং সংশ্লিষ্ট জেলা পুলিশ সুপারের কাছ থেকে মুভমেন্ট পাস নেওয়া যাবে। পাস ছাড়া মহাসড়কে কাউকে চলতে দেওয়া হবে না।’
এর আগে গত রোববার (৩ জুলাই) সড়ক পরিবহন সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী জানান, ঈদের আগে ও পরে সাত দিন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় মোটরসাইকেল চালানো যাবে না। বন্ধ থাকবে মহাসড়কে রাইড শেয়ারিংও। ৭ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে।
সরকারি এ নির্দেশনা পরিপালনে ৭ জুলাই থেকে রাজধানীর প্রবেশমুখে প্রতিটি মোটরসাইকেল আটকানো হবে। তবে রাজধানী থেকে আশপাশে ঢাকা জেলার অধীন কোনো গন্তব্যে চলাচলকারী যানবাহন এর আওতামুক্ত থাকবে।
ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি রোধে এক জেলা থেকে আরেক জেলায় মোটরসাইকেলে চলাচল নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন বিআরটিসি। তবে সুযোগ রয়েছে বিশেষ প্রয়োজনে ‘মুভমেন্ট পাস’ নেওয়ার।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার মোটরসাইকেল চালকদের অন্য জেলায় যেতে হলে মুভমেন্ট পাস সংগ্রহ করতে হবে। এ জন্য ডিএমপির আটটি জোনের ট্রাফিক বিভাগের ডিসি কার্যালয়ে গিয়ে আবেদন করতে হবে।’
যেভাবে পাওয়া যাবে মুভমেন্ট পাস
মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রতিটি বিভাগের ট্রাফিকের উপ-পুলিশ কমিশনার কার্যালয় থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স। এছাড়া মুভমেন্ট পাস পেলেও পরিবারের বাইরে অন্য কোনো ব্যক্তিকে যাত্রী হিসেবে নেওয়া যাবে না।
এক জেলা থেকে অন্য জেলা যেতে হলে মুভমেন্ট পাস সম্পর্কে জানতে পুলিশ সদর দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়। সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) কিংবা হাইওয়ে পুলিশ সুপারের কাছ থেকে ‘মুভমেন্ট পাস’ নিতে পারবেন মোটরসাইকেল চালকেরা। এই পাস সঙ্গে থাকলে সড়কে চালকদের বাধা দেবে না পুলিশ। এ পাস দেখিয়েই তাঁরা নির্বিঘ্নে ঈদযাত্রা করতে পারবেন। প্রয়োজনে পরিবারের সদস্যদের নিয়েও মোটরসাইকেলে বাড়ি যেতে পারবেন তাঁরা।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মোটরসাইকেল চালানো একজন মানুষের একান্তই ব্যক্তিগত অধিকার। এতে বিধিনিষেধ দেওয়ায় জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণেই মুভমেন্ট পাস দেওয়া হচ্ছে।
হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন অ্যান্ড মিডিয়া) মো. শামসুল আলম সরকার বলেন, ‘হাইওয়ে পুলিশের পাঁচজন আঞ্চলিক পুলিশ সুপার এবং সংশ্লিষ্ট জেলা পুলিশ সুপারের কাছ থেকে মুভমেন্ট পাস নেওয়া যাবে। পাস ছাড়া মহাসড়কে কাউকে চলতে দেওয়া হবে না।’
এর আগে গত রোববার (৩ জুলাই) সড়ক পরিবহন সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী জানান, ঈদের আগে ও পরে সাত দিন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় মোটরসাইকেল চালানো যাবে না। বন্ধ থাকবে মহাসড়কে রাইড শেয়ারিংও। ৭ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে।
সরকারি এ নির্দেশনা পরিপালনে ৭ জুলাই থেকে রাজধানীর প্রবেশমুখে প্রতিটি মোটরসাইকেল আটকানো হবে। তবে রাজধানী থেকে আশপাশে ঢাকা জেলার অধীন কোনো গন্তব্যে চলাচলকারী যানবাহন এর আওতামুক্ত থাকবে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৭ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১৫ ঘণ্টা আগে