নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পয়লা বৈশাখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এল সরকার। এর ফলে বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হবে না। এর বিপরীতে রমজানের পবিত্রতা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য বজায় রেখে বাংলা নববর্ষ পালিত হবে স্কুল-কলেজে। আর মাদ্রাসায় জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে নববর্ষ উদ্যাপন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পৃথক আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
মাউশির সহকারী পরিচালক রূপক রায় স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়, নববর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠান জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু করতে হবে। অনুষ্ঠানে রমজানের পবিত্রতা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করে ও ধর্মীয় অনুভূতি বজায় রেখে যথাযথ আড়ম্বরে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করবে।
এর আগে ১১ এপ্রিল অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক আদেশে পয়লা বৈশাখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিয়ে র্যালির আয়োজন ও মঙ্গল শোভাযাত্রাকে ইউনেসকো ‘অপরিমেয় বিশ্ব সংস্কৃতি’র তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে প্রচারের নির্দেশ দিয়েছিল অধিদপ্তর। সে আদেশটি আজ (বৃহস্পতিবার) বাতিল করা হয়েছে।
আর মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মাহে রমজানের পবিত্রতা ও ভাবগাম্ভীর্য বজায় রেখে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, কোরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করতে হবে।
এর আগে গত ২০ মার্চ সরকারে এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন এবং মঙ্গল শোভাযাত্রা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শিক্ষা ও প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা জানিয়ে দেওয়া হয়।
পয়লা বৈশাখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এল সরকার। এর ফলে বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হবে না। এর বিপরীতে রমজানের পবিত্রতা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য বজায় রেখে বাংলা নববর্ষ পালিত হবে স্কুল-কলেজে। আর মাদ্রাসায় জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে নববর্ষ উদ্যাপন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পৃথক আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
মাউশির সহকারী পরিচালক রূপক রায় স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়, নববর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠান জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু করতে হবে। অনুষ্ঠানে রমজানের পবিত্রতা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করে ও ধর্মীয় অনুভূতি বজায় রেখে যথাযথ আড়ম্বরে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করবে।
এর আগে ১১ এপ্রিল অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক আদেশে পয়লা বৈশাখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিয়ে র্যালির আয়োজন ও মঙ্গল শোভাযাত্রাকে ইউনেসকো ‘অপরিমেয় বিশ্ব সংস্কৃতি’র তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে প্রচারের নির্দেশ দিয়েছিল অধিদপ্তর। সে আদেশটি আজ (বৃহস্পতিবার) বাতিল করা হয়েছে।
আর মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মাহে রমজানের পবিত্রতা ও ভাবগাম্ভীর্য বজায় রেখে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, কোরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করতে হবে।
এর আগে গত ২০ মার্চ সরকারে এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন এবং মঙ্গল শোভাযাত্রা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শিক্ষা ও প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা জানিয়ে দেওয়া হয়।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
৫ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
৫ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
৬ ঘণ্টা আগে