বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সরকারি কাজে বিদেশ ভ্রমণে কর্মকর্তাদের স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত না করার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরের বিষয়ে আগের দিকনির্দেশনায় সংশোধনী এনে সম্প্রতি নতুন পরিপত্র জারি করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
সেখানে বলা হয়েছে, সরকারিভাবে বিদেশ সফরে কর্মকর্তাদের স্বামী–স্ত্রী ও সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। ঠিকাদার বা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে বিদেশ ভ্রমণ অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
জরুরি কারণ ছাড়া উপদেষ্টা বা সিনিয়র সচিব বা সচিবদের একান্ত সচিব ও সহকারী একান্ত সচিবদের বিদেশ সফরে যাওয়া পরিহার করতে হবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সরকারের খরচ কমানো ও দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে চলতি অর্থবছরের শুরুতে অর্থ বিভাগ থেকে বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করে সার্কুলার জারি করা হয়।
এরপর গত বছরের ৯ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্র জারি করা হয়। সেখানে সাধারণভাবে বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
পরিপত্রে বছরের সম্ভাব্য বিদেশ ভ্রমণের তালিকা জানিয়ে রাখার নির্দেশনা দিয়ে বলা হয়েছিল, বিদেশ ভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডেটাবেজ তৈরি করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার অফিস এর কাঠামো তৈরি করে দেবে ও এর তথ্য সংরক্ষণ করবে। সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা একাধারে বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করবেন।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছিল, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করবেন। তবে জাতীয় স্বার্থে এমন ভ্রমণ অপরিহার্য হলে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অধীন অধিদপ্তর বা সংস্থার প্রধানেরা একান্ত অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ ছাড়া একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণে যাবেন না। বিদেশে অনুষ্ঠেয় সেমিনার বা ওয়ার্কশপে অংশ নিতে উপদেষ্টা ও সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এবং অন্যান্য অংশগ্রহণকারী দেশ থেকে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন, আমন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ সেসব তথ্য উল্লেখ করবে।
এ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণের প্রস্তাবনায় ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা ও প্রস্তাবিত কর্মকর্তার ওই কার্যক্রমে সংশ্লিষ্টতা ও উপযোগিতার বিষয় উল্লেখ থাকতে হবে। কেনাকাটা, প্রি-শিপমেন্ট ইনস্পেকশন কিংবা ফ্যাক্টরি অ্যাকসেপট্যান্স টেস্ট ইত্যাদির ক্ষেত্রে শুধু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের পাঠানোর বিষয় বিবেচনা করতে হবে বলে পরিপত্রে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। পরিপত্রে বলা হয়েছিল, সরকারি অর্থে কম প্রয়োজনীয় ভ্রমণ অবশ্যই পরিহার করতে হবে। সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা বিদেশে বিনোদন ভ্রমণ পরিহার করবেন।
সরকারি কাজে বিদেশ ভ্রমণে কর্মকর্তাদের স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত না করার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরের বিষয়ে আগের দিকনির্দেশনায় সংশোধনী এনে সম্প্রতি নতুন পরিপত্র জারি করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
সেখানে বলা হয়েছে, সরকারিভাবে বিদেশ সফরে কর্মকর্তাদের স্বামী–স্ত্রী ও সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। ঠিকাদার বা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে বিদেশ ভ্রমণ অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
জরুরি কারণ ছাড়া উপদেষ্টা বা সিনিয়র সচিব বা সচিবদের একান্ত সচিব ও সহকারী একান্ত সচিবদের বিদেশ সফরে যাওয়া পরিহার করতে হবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সরকারের খরচ কমানো ও দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে চলতি অর্থবছরের শুরুতে অর্থ বিভাগ থেকে বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করে সার্কুলার জারি করা হয়।
এরপর গত বছরের ৯ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্র জারি করা হয়। সেখানে সাধারণভাবে বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
পরিপত্রে বছরের সম্ভাব্য বিদেশ ভ্রমণের তালিকা জানিয়ে রাখার নির্দেশনা দিয়ে বলা হয়েছিল, বিদেশ ভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডেটাবেজ তৈরি করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টার অফিস এর কাঠামো তৈরি করে দেবে ও এর তথ্য সংরক্ষণ করবে। সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা একাধারে বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করবেন।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছিল, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করবেন। তবে জাতীয় স্বার্থে এমন ভ্রমণ অপরিহার্য হলে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অধীন অধিদপ্তর বা সংস্থার প্রধানেরা একান্ত অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ ছাড়া একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণে যাবেন না। বিদেশে অনুষ্ঠেয় সেমিনার বা ওয়ার্কশপে অংশ নিতে উপদেষ্টা ও সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এবং অন্যান্য অংশগ্রহণকারী দেশ থেকে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছেন, আমন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ সেসব তথ্য উল্লেখ করবে।
এ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণের প্রস্তাবনায় ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা ও প্রস্তাবিত কর্মকর্তার ওই কার্যক্রমে সংশ্লিষ্টতা ও উপযোগিতার বিষয় উল্লেখ থাকতে হবে। কেনাকাটা, প্রি-শিপমেন্ট ইনস্পেকশন কিংবা ফ্যাক্টরি অ্যাকসেপট্যান্স টেস্ট ইত্যাদির ক্ষেত্রে শুধু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের পাঠানোর বিষয় বিবেচনা করতে হবে বলে পরিপত্রে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। পরিপত্রে বলা হয়েছিল, সরকারি অর্থে কম প্রয়োজনীয় ভ্রমণ অবশ্যই পরিহার করতে হবে। সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তারা বিদেশে বিনোদন ভ্রমণ পরিহার করবেন।
গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারে সংঘটিত ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়। ওই ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে ১ এপ্রিল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিশেষ উদ্ধার ও চিকিৎসা সহায়তা দল মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটসহ দেশের বিভিন্ন শহরে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। আজ সোমবার গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে আইজিপি এই নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছে। ৬ এপ্রিল (রোববার) এ-সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত নিনা পি কায়াংলেট। আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা সাক্ষাৎ করেন।
৩ ঘণ্টা আগে