সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা
বন্ধ থাকা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন পুনরায় শুরু করতে ৪০ হাজার টন কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। তিন দিন আগে কয়লা আমদানির জন্য এ ঋণপত্র খোলা হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির চীনা অংশীদার চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি) এই কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলে। নতুন ঋণপত্রে আমদানি করা এই কয়লা আগামী ২৪-২৫ তারিখের দিকে পায়রা বন্দরে আসতে পারে বলে জানা গেছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে এ কয়লা আমদানি করা হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ার বালিকপাপান বন্দর থেকে কয়লাবোঝাই জাহাজ সরাসরি পায়রা বন্দরে নোঙর করবে।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার শাহ আব্দুল মাওলা গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪০ হাজার টন কয়লার একটি ঋণপত্র তিন দিন আগে চীনা প্রতিষ্ঠান সিএমসি খুলেছে। আগামী ২৪-২৫ তারিখের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাবাহী প্রথম জাহাজ পায়রা বন্দরে পৌঁছাবে।’
এই মাসের ২৫ তারিখ কয়লা বন্দরে পৌঁছালে উৎপাদনে যেতে আরও দুই থেকে তিন দিন সময় লাগবে বলে জানান বিদ্যুৎকেন্দ্রটির বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা।
ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়লা পায়রা বন্দর থেকে কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করতে এক দিনের মতো সময় লাগে। বিদ্যুৎকেন্দ্র দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে পুনরায় চালু করার আগে যন্ত্রপাতির কিছু মেনটেন্যান্স করতে হয়। একই সঙ্গে বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্রের নতুন করে সংযোগ স্থাপনেও সময় লাগে।
এ বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে ২৭-২৮ তারিখের দিকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ৬৬০ মেগাওয়াট পুনরায় উৎপাদন শুরু করার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান এক কর্মকর্তা।
কবে নাগাদ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুনরায় সচল করা যাবে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শাহ আব্দুল মাওলা বলেন, ‘আমাদের আশা, কয়লা পায়রা বন্দরে আসার দুই-তিন দিনের মধ্যে প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করার।’
১৩২০ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতার এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট আছে। প্রতিটির উৎপাদন সক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় চালালে প্রতিদিন সাড়ে ৬ হাজার টনের মতো কয়লা লাগে। সেই হিসাবে নতুন আমদানি করা এই কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় ছয় দিনের একটু বেশি চালানো যাবে।
তবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার জানিয়েছেন, ‘আপাতত ৪০ হাজার টনের একটি কয়লার জাহাজের ঋণপত্র খোলা হলেও পর্যায়ক্রমে আরও ঋণপত্র খোলা হবে। সে জাহাজগুলোও পর্যায়ক্রমে চলে আসবে। আশা করি সামনের দিনগুলোতে এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।’
এর আগে ৭ জুন শাহ আব্দুল মাওলা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পূর্ণ সক্ষমতায় ১৩২০ মেগাওয়াটে চালানোর জন্য চার লাখ টন কয়লা আমদানির ঋণপত্র প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
কয়লার মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র ৫ জুন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এতে দেশব্যাপী ব্যাপক লোডশেডিং শুরু হয়। এর আগে গত ২৫ মে থেকে বন্ধ হয়ে যায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের উৎপাদন।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিন বছর আগে উৎপাদনে আসার পর এই প্রথম ৫ জুন কয়লা সংকটের কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ হয়েছিল।
এর আগে ডলারের সংকটে কয়লা আমদানি করতে না পারার কারণে দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকবার। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র গত ১৫ মে থেকে আংশিক চালু হলেও কয়লার অভাবে পূর্ণ সক্ষমতায় এখনো চালানো যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) বা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়লা সরবরাহকারীর বকেয়া সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বাকি থাকায় তারা কয়লা সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানায়। যার ফলে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
অনেক দেন-দরবারের পর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কয়লা সরবরাহকারী সিএমসিকে ১০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে। এরপর এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের অন্যতম অংশীদার সিএমসি কয়লা আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে সম্মত হয়।
বাংলাদেশ ও চীনের অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানির ৫০ শতাংশ শেয়ার আছে। বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ারের মালিক বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ গত ২৭ এপ্রিল বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে জানায়, চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমএস) কয়লার আমদানির বকেয়া পরিশোধ না করা পর্যন্ত আর কয়লা সরবরাহ করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
বন্ধ থাকা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন পুনরায় শুরু করতে ৪০ হাজার টন কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। তিন দিন আগে কয়লা আমদানির জন্য এ ঋণপত্র খোলা হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির চীনা অংশীদার চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি) এই কয়লা আমদানির ঋণপত্র খোলে। নতুন ঋণপত্রে আমদানি করা এই কয়লা আগামী ২৪-২৫ তারিখের দিকে পায়রা বন্দরে আসতে পারে বলে জানা গেছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে এ কয়লা আমদানি করা হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ার বালিকপাপান বন্দর থেকে কয়লাবোঝাই জাহাজ সরাসরি পায়রা বন্দরে নোঙর করবে।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার শাহ আব্দুল মাওলা গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪০ হাজার টন কয়লার একটি ঋণপত্র তিন দিন আগে চীনা প্রতিষ্ঠান সিএমসি খুলেছে। আগামী ২৪-২৫ তারিখের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লাবাহী প্রথম জাহাজ পায়রা বন্দরে পৌঁছাবে।’
এই মাসের ২৫ তারিখ কয়লা বন্দরে পৌঁছালে উৎপাদনে যেতে আরও দুই থেকে তিন দিন সময় লাগবে বলে জানান বিদ্যুৎকেন্দ্রটির বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা।
ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়লা পায়রা বন্দর থেকে কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করতে এক দিনের মতো সময় লাগে। বিদ্যুৎকেন্দ্র দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে পুনরায় চালু করার আগে যন্ত্রপাতির কিছু মেনটেন্যান্স করতে হয়। একই সঙ্গে বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্রের নতুন করে সংযোগ স্থাপনেও সময় লাগে।
এ বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে ২৭-২৮ তারিখের দিকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ৬৬০ মেগাওয়াট পুনরায় উৎপাদন শুরু করার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান এক কর্মকর্তা।
কবে নাগাদ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুনরায় সচল করা যাবে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শাহ আব্দুল মাওলা বলেন, ‘আমাদের আশা, কয়লা পায়রা বন্দরে আসার দুই-তিন দিনের মধ্যে প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করার।’
১৩২০ মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতার এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট আছে। প্রতিটির উৎপাদন সক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় চালালে প্রতিদিন সাড়ে ৬ হাজার টনের মতো কয়লা লাগে। সেই হিসাবে নতুন আমদানি করা এই কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট পূর্ণ সক্ষমতায় ছয় দিনের একটু বেশি চালানো যাবে।
তবে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার জানিয়েছেন, ‘আপাতত ৪০ হাজার টনের একটি কয়লার জাহাজের ঋণপত্র খোলা হলেও পর্যায়ক্রমে আরও ঋণপত্র খোলা হবে। সে জাহাজগুলোও পর্যায়ক্রমে চলে আসবে। আশা করি সামনের দিনগুলোতে এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।’
এর আগে ৭ জুন শাহ আব্দুল মাওলা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পূর্ণ সক্ষমতায় ১৩২০ মেগাওয়াটে চালানোর জন্য চার লাখ টন কয়লা আমদানির ঋণপত্র প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
কয়লার মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র ৫ জুন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এতে দেশব্যাপী ব্যাপক লোডশেডিং শুরু হয়। এর আগে গত ২৫ মে থেকে বন্ধ হয়ে যায় পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের উৎপাদন।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিন বছর আগে উৎপাদনে আসার পর এই প্রথম ৫ জুন কয়লা সংকটের কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ হয়েছিল।
এর আগে ডলারের সংকটে কয়লা আমদানি করতে না পারার কারণে দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকবার। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র গত ১৫ মে থেকে আংশিক চালু হলেও কয়লার অভাবে পূর্ণ সক্ষমতায় এখনো চালানো যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) বা পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়লা সরবরাহকারীর বকেয়া সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বাকি থাকায় তারা কয়লা সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানায়। যার ফলে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
অনেক দেন-দরবারের পর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কয়লা সরবরাহকারী সিএমসিকে ১০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে। এরপর এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের অন্যতম অংশীদার সিএমসি কয়লা আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে সম্মত হয়।
বাংলাদেশ ও চীনের অর্থায়নে নির্মিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানির ৫০ শতাংশ শেয়ার আছে। বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ারের মালিক বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ গত ২৭ এপ্রিল বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে জানায়, চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমএস) কয়লার আমদানির বকেয়া পরিশোধ না করা পর্যন্ত আর কয়লা সরবরাহ করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দেশে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ে রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনায় রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি
৩৬ মিনিট আগেদুর্নীতি, হত্যা মামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্ত বিভিন্ন দেশে পালাতক আওয়ামী লীগ নেতা ও ক্ষমতাচ্যুত সরকারের মন্ত্রীদের দেশে ফেরাতে সরকার উদ্যোগ নেবে। এমনটাই জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, জনগণের টাকায় বিদেশে ফুর্তি করা আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচার করা সরকারের নৈতিক...
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনাসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক বা অবরুদ্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর ফলে তাঁদের এনআইডি যাচাই করে সেবা নেওয়ার পথ রুদ্ধ হলো। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে পাঁচটি কমিশনের একটি শ্রমবিষয়ক সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগে