ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। আজ শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী, ঘূর্ণিঝড়কালীন এবং ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে উদ্ধার অভিযান ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ সকল প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য দুর্যোগপ্রবণ উপকূলবর্তী জেলাসমূহের পুলিশ ইউনিটসহ সকল পুলিশ ইউনিটকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অপারেশনস কন্ট্রোল রুম সার্বক্ষণিক ঘূর্ণিঝড় মোখার গতি-প্রকৃতির খোঁজখবর রাখছে এবং সংশ্লিষ্ট পুলিশ ইউনিটকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলা পুলিশের পাশাপাশি বিশেষায়িত ইউনিটসমূহের মধ্যে এপিবিএন, নৌ পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশসহ পুলিশের সকল ইউনিট নিয়োজিত রয়েছে।
পুলিশ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় উপকূলীয় এলাকার জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে/নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার জন্য মাইকিং করছে। তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় পুলিশের বিশেষ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
দ্রুততম সময়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনার জন্য নৌ পুলিশের জলযান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএন রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় ঘূর্ণিঝড় মোখা'র প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি রোহিঙ্গা জনসাধারণকে নিরাপদ স্থানে অবস্থান করার জন্য সতর্ক করে মাইকিং করছে।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কমিউনিটি ও বিট পুলিশিংয়ের সদস্যদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দুর্যোগপ্রবণ এলাকার সংশ্লিষ্ট পুলিশ ইউনিটে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ও সেবা গ্রহণের জন্য পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কন্ট্রোল রুমে ০১৩২০০০১৩০০,০১৩২০০০১২৯৯ নম্বর অথবা নিকটস্থ থানা বা পুলিশ ইউনিট অথবা ৯৯৯ এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ পুলিশ ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়েও উদ্ধার তৎপরতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। জনগণের নিরাপত্তায় বাংলাদেশ পুলিশ সব সময় জনগণের পাশে আছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। আজ শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী, ঘূর্ণিঝড়কালীন এবং ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে উদ্ধার অভিযান ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ সকল প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য দুর্যোগপ্রবণ উপকূলবর্তী জেলাসমূহের পুলিশ ইউনিটসহ সকল পুলিশ ইউনিটকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অপারেশনস কন্ট্রোল রুম সার্বক্ষণিক ঘূর্ণিঝড় মোখার গতি-প্রকৃতির খোঁজখবর রাখছে এবং সংশ্লিষ্ট পুলিশ ইউনিটকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলা পুলিশের পাশাপাশি বিশেষায়িত ইউনিটসমূহের মধ্যে এপিবিএন, নৌ পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশসহ পুলিশের সকল ইউনিট নিয়োজিত রয়েছে।
পুলিশ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় উপকূলীয় এলাকার জনসাধারণকে আশ্রয় কেন্দ্রে/নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার জন্য মাইকিং করছে। তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় পুলিশের বিশেষ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
দ্রুততম সময়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনার জন্য নৌ পুলিশের জলযান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএন রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় ঘূর্ণিঝড় মোখা'র প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি রোহিঙ্গা জনসাধারণকে নিরাপদ স্থানে অবস্থান করার জন্য সতর্ক করে মাইকিং করছে।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কমিউনিটি ও বিট পুলিশিংয়ের সদস্যদের সম্পৃক্ত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় দুর্যোগপ্রবণ এলাকার সংশ্লিষ্ট পুলিশ ইউনিটে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ও সেবা গ্রহণের জন্য পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কন্ট্রোল রুমে ০১৩২০০০১৩০০,০১৩২০০০১২৯৯ নম্বর অথবা নিকটস্থ থানা বা পুলিশ ইউনিট অথবা ৯৯৯ এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
বাংলাদেশ পুলিশ ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়েও উদ্ধার তৎপরতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। জনগণের নিরাপত্তায় বাংলাদেশ পুলিশ সব সময় জনগণের পাশে আছে।
জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখারপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে। মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেহাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৫ ঘণ্টা আগে