নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই, বরিশাল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নামে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মো. আকতারুল ইসলাম জানান, দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১-এ উপপরিচালক এস এম রাশেদুর রেজা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ অসৎ উদ্দেশ্যে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১৯ কোটি ৭১ লাখ ৮৩ হাজার ৭৫৯ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া, তাঁর নামে পরিচালিত বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে বিপুল পরিমাণ সন্দেহজন লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাঁর নামে ১০ কোটি ২৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ৩৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। পারিবারিক ব্যয়সহ মোট ৫৭ কোটি ১৪ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে, যেখানে তাঁর বৈধ আয় পাওয়া গেছে ৩৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকার। সেই হিসাবে ১৯ কোটি ৭১ লাখ টাকার সম্পদের কোনো বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া, আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবগুলোতে মোট ৮০ কোটি ৪৯ লাখ ১৭ হাজার ৩২৭ টাকা জমা এবং ৪২ কোটি ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৬৪১ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এসব লেনদেন তাঁর ঘোষিত আয় ও মূলধনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় বলে উল্লেখ করা হয় দুদকের এজাহারে।
দুদকের দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, এসব অর্থ দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে অর্জিত এবং পরে মানি লন্ডারিংয়ের উদ্দেশ্যে নিজ ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে লেনদেন করা হয়েছে। মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী অভিযোগ আনা হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই, বরিশাল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নামে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মো. আকতারুল ইসলাম জানান, দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১-এ উপপরিচালক এস এম রাশেদুর রেজা বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ অসৎ উদ্দেশ্যে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১৯ কোটি ৭১ লাখ ৮৩ হাজার ৭৫৯ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া, তাঁর নামে পরিচালিত বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে বিপুল পরিমাণ সন্দেহজন লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাঁর নামে ১০ কোটি ২৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ৩৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। পারিবারিক ব্যয়সহ মোট ৫৭ কোটি ১৪ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে, যেখানে তাঁর বৈধ আয় পাওয়া গেছে ৩৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকার। সেই হিসাবে ১৯ কোটি ৭১ লাখ টাকার সম্পদের কোনো বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া, আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবগুলোতে মোট ৮০ কোটি ৪৯ লাখ ১৭ হাজার ৩২৭ টাকা জমা এবং ৪২ কোটি ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৬৪১ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এসব লেনদেন তাঁর ঘোষিত আয় ও মূলধনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় বলে উল্লেখ করা হয় দুদকের এজাহারে।
দুদকের দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, এসব অর্থ দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে অর্জিত এবং পরে মানি লন্ডারিংয়ের উদ্দেশ্যে নিজ ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে লেনদেন করা হয়েছে। মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের পরিচালক বলেন, প্রথমত উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দাহ্য বস্তুর (কম্বাস্টিবল ম্যাটেরিয়াল) আধিক্য, দ্বিতীয়ত স্টিল স্ট্রাকচারের তাপ শোষণ, তৃতীয়ত অপরিষ্কার ও গাদাগাদি পরিবেশ, চতুর্থত অগ্নিনিরাপত্তা-ব্যবস্থার ঘাটতি এবং সর্বশেষ ছোট ছোট স্টিলের স্ট্রাকচার কেটে ভেতরে প্রবেশ করায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
৬ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রামের ইপিজেডসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনিকে প্রধান করে একটি কোর কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
৭ ঘণ্টা আগেশাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের সামনে আজ মমতা ট্রেডিং কোম্পানির কর্মকর্তা বিপ্লব হোসাইন সংবাদমাধ্যমকে জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য রাশিয়া থেকে ৭টি শিপমেন্টে প্রায় ১৮ টন বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ছয় দিন আগে বিমানবন্দরে পৌঁছায়। এসব পণ্য খালাসের আগে পরমাণু শক্তি কমিশন থেকে এনওসি (অনাপত্তি
৯ ঘণ্টা আগে