বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের এখন পর্যন্ত ৩ শতাংশের মতো কাজ বাকি আছে। তবে এই ৩ শতাংশের মধ্যে কো-অর্ডিনেশন টেস্টিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়ে গেছে। আমি আশা করছি কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই কাজগুলো শেষ করবে।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মুহাম্মদ ফারুক খান।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি এ পর্যন্ত পরিদর্শনে যা দেখলাম, সব মিলিয়ে আমি খুবই সন্তুষ্ট। টার্মিনাল ভবনটির কাজ খুব সুন্দর হয়েছে। তবে শুধু সুন্দর থাকলেই হবে না, এটি সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, মেনটেনেন্স ভালোভাবে করতে হবে। বাংলাদেশের আবহাওয়া বিবেচনা করলে এখানে ধুলোবালু রয়েছে, মাকড়সা-পাখি বাসা বাঁধার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা যেন এখানে বাসা বাঁধতে না পারে, নিয়মিত মেনটেনেন্স করতে হবে। জাপানি প্রতিষ্ঠানকে আমি এসব কথা বলেছি।’
ভবনটা অনেক দৃষ্টিনন্দন হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এর সফলতা নির্ভর করে এর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের ওপর। আমি খুবই আশাবাদী, সিভিল অ্যাভিয়েশন এই টার্মিনালকে ভালোভাবে পরিচালনার জন্য কর্মীদের প্রস্তুত করছে।
কবে নাগাদ চালু হতে পারে—এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীতে কোথাও এভাবে সুনির্দিষ্ট করে তারিখ বলতে পারে না। কারণ এটা হাইলি টেকনিক্যাল একটা কাজ। এটা কোনোভাবেই পরিকল্পনা করে একদম টাইমমতো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না।’
বিমানবন্দরের সুষ্ঠু লাগেজ হ্যান্ডেলিংয়ের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, লাগেজ হ্যান্ডলিং পৃথিবীর যেকোনো দেশে একটা বড় চ্যালেঞ্জ। যাত্রীরা মনে করে, প্লেন থেকে নেমে যেতে যেতে লাগেজ আমার হাতে আসবে, এটা কখনো সম্ভব হয় না। আমরা উন্নতি করার চেষ্টা করছি। প্রথম লাগেজ পেতে এখন ১৫ মিনিট লাগে, পরেরটি পেতে প্রায় ৪০ মিনিট লাগে। এর উন্নতির জন্য আমরা ইক্যুইপমেন্ট কিনেছি। লাগেজ হ্যান্ডলিংয়ের জন্য আমরা জাপানের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে কাজ করার আলোচনা করছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা জানায়নি আমাদের সঙ্গে যুক্ত হবে কি না।
নতুন টার্মিনালের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘অন্যান্য বিমানবন্দর থেকে এখানে চেক-ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন কাউন্টার অনেক বড় করা হয়েছে। আমি কিছুদিন আগে জার্মানিতে গিয়েছিলাম। সেখানকার একটি বিমানবন্দরে দেখলাম মাত্র ছয়টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার। আমার ইমিগ্রেশন করতে তিন ঘন্টা সময় লেগে গিয়েছিল। আমাদের এখানে ৫৪টা ইমিগ্রেশন করা হয়েছে। আশা করছি সব বয়সী ও শ্রেণি-পেশার লোকজন ভালো সার্ভিস পাবে।’
বিমানবন্দরে দ্বিতীয় রানওয়ে হচ্ছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান রানওয়ে ও দ্বিতীয় রানওয়ে নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা আছে। যেহেতু আশপাশে অনেক বিল্ডিং হয়ে গেছে, আমরা দেখছি, কীভাবে দ্বিতীয় রানওয়ে চালু করা যায়।’
এর আগে মন্ত্রী নতুন এই টার্মিনালের ভবন ঘুরে দেখেন। তাঁর সঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান মো. মফিদুর রহমান, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলামসহ বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের এখন পর্যন্ত ৩ শতাংশের মতো কাজ বাকি আছে। তবে এই ৩ শতাংশের মধ্যে কো-অর্ডিনেশন টেস্টিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়ে গেছে। আমি আশা করছি কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই কাজগুলো শেষ করবে।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মুহাম্মদ ফারুক খান।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি এ পর্যন্ত পরিদর্শনে যা দেখলাম, সব মিলিয়ে আমি খুবই সন্তুষ্ট। টার্মিনাল ভবনটির কাজ খুব সুন্দর হয়েছে। তবে শুধু সুন্দর থাকলেই হবে না, এটি সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, মেনটেনেন্স ভালোভাবে করতে হবে। বাংলাদেশের আবহাওয়া বিবেচনা করলে এখানে ধুলোবালু রয়েছে, মাকড়সা-পাখি বাসা বাঁধার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা যেন এখানে বাসা বাঁধতে না পারে, নিয়মিত মেনটেনেন্স করতে হবে। জাপানি প্রতিষ্ঠানকে আমি এসব কথা বলেছি।’
ভবনটা অনেক দৃষ্টিনন্দন হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এর সফলতা নির্ভর করে এর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের ওপর। আমি খুবই আশাবাদী, সিভিল অ্যাভিয়েশন এই টার্মিনালকে ভালোভাবে পরিচালনার জন্য কর্মীদের প্রস্তুত করছে।
কবে নাগাদ চালু হতে পারে—এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীতে কোথাও এভাবে সুনির্দিষ্ট করে তারিখ বলতে পারে না। কারণ এটা হাইলি টেকনিক্যাল একটা কাজ। এটা কোনোভাবেই পরিকল্পনা করে একদম টাইমমতো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না।’
বিমানবন্দরের সুষ্ঠু লাগেজ হ্যান্ডেলিংয়ের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, লাগেজ হ্যান্ডলিং পৃথিবীর যেকোনো দেশে একটা বড় চ্যালেঞ্জ। যাত্রীরা মনে করে, প্লেন থেকে নেমে যেতে যেতে লাগেজ আমার হাতে আসবে, এটা কখনো সম্ভব হয় না। আমরা উন্নতি করার চেষ্টা করছি। প্রথম লাগেজ পেতে এখন ১৫ মিনিট লাগে, পরেরটি পেতে প্রায় ৪০ মিনিট লাগে। এর উন্নতির জন্য আমরা ইক্যুইপমেন্ট কিনেছি। লাগেজ হ্যান্ডলিংয়ের জন্য আমরা জাপানের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে কাজ করার আলোচনা করছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা জানায়নি আমাদের সঙ্গে যুক্ত হবে কি না।
নতুন টার্মিনালের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘অন্যান্য বিমানবন্দর থেকে এখানে চেক-ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন কাউন্টার অনেক বড় করা হয়েছে। আমি কিছুদিন আগে জার্মানিতে গিয়েছিলাম। সেখানকার একটি বিমানবন্দরে দেখলাম মাত্র ছয়টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার। আমার ইমিগ্রেশন করতে তিন ঘন্টা সময় লেগে গিয়েছিল। আমাদের এখানে ৫৪টা ইমিগ্রেশন করা হয়েছে। আশা করছি সব বয়সী ও শ্রেণি-পেশার লোকজন ভালো সার্ভিস পাবে।’
বিমানবন্দরে দ্বিতীয় রানওয়ে হচ্ছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান রানওয়ে ও দ্বিতীয় রানওয়ে নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা আছে। যেহেতু আশপাশে অনেক বিল্ডিং হয়ে গেছে, আমরা দেখছি, কীভাবে দ্বিতীয় রানওয়ে চালু করা যায়।’
এর আগে মন্ত্রী নতুন এই টার্মিনালের ভবন ঘুরে দেখেন। তাঁর সঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান মো. মফিদুর রহমান, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলামসহ বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৪ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন করে দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন করার উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন প্রত্যাশীদের আগামী ১০ আগস্ট বিকেল ৫টার মধ্যে নির্ধারিত ফরমে ইসির সিনিয়র সচিবের কাছে আবেদন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে