নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনুমতি ছাড়া বিদেশ বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে প্যাথলজিক্যাল স্যাম্পল (জৈব নমুনা) পাঠানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষের’ অনুমতি নিয়ে নমুনা পাঠানো যাবে। সোমবার (৫ মে) এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিটি বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশে বেসরকারি ক্লিনিক/হাসপাতাল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদককে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশে যে কোনো বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে সকল ধরনের জৈব নমুনা যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত বর্হি বিশ্বে পাঠানো বিধি বহির্ভূত। এ অবস্থা কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণ করে তা পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে সরকারি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান।
অনুমতি ছাড়া এমন নমুনা বিদেশে পাঠানোর সুযোগ নেই বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান। কেন হঠাৎ করে এই বিজ্ঞপ্তি জারির প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ঘটনা দেখেছি, যাতে এমন নমুনা পাঠানো হয়েছে। অনুমতি ছাড়া কোনোভাবে তা বিদেশে পাঠানো যাবে না।’
তিন ধরনের আশঙ্কা থেকেই এমন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। প্রথমত নমুনাগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষিত এবং পরিবহন হচ্ছে কিনা দেখা দেখার সুযোগ নেই। উন্নত দেশে নমুনা পাঠানোর ক্ষেত্রে যে ব্যয় ও খরচ দেওয়া হয় তা অনানুষ্ঠানিকভাবে যায়। তাতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষিত হয়। একই সঙ্গে দেশের মানুষের এসব নমুনা সেসব দেশে কোনো গবেষণায় ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা এবং তাতে বাংলাদেশে মানুষের জেনিটিক্যাল তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা তা দেখার সুযোগ নেই। আর তৃতীয়ত যেসব পরীক্ষার জন্য বিদেশে নমুনা পাঠানো হচ্ছে তা দেশে সম্ভব কিনা তা জানতে অনুমতি নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দেশে এসব পরীক্ষা সম্ভব হলে বিদেশ পাঠালে দেশীয় প্রযুক্তি ও সক্ষমতার অবমূল্যায়নের সুযোগ তৈরি হয়।
ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান বলেন, ‘অনুমতি নেওয়ার ক্ষেত্রে পাঁচ ছয়টি মন্ত্রণালয়ের কাজ রয়েছে। কেউ অনুমতি নিয়ে পাঠালে যেসব তিন চারটি ঝুঁকি রয়েছে তা রোধ করা সম্ভব।’
অনুমতি ছাড়া বিদেশ বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে প্যাথলজিক্যাল স্যাম্পল (জৈব নমুনা) পাঠানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষের’ অনুমতি নিয়ে নমুনা পাঠানো যাবে। সোমবার (৫ মে) এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিটি বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশে বেসরকারি ক্লিনিক/হাসপাতাল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদককে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশে যে কোনো বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে সকল ধরনের জৈব নমুনা যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত বর্হি বিশ্বে পাঠানো বিধি বহির্ভূত। এ অবস্থা কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণ করে তা পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে সরকারি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান।
অনুমতি ছাড়া এমন নমুনা বিদেশে পাঠানোর সুযোগ নেই বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান। কেন হঠাৎ করে এই বিজ্ঞপ্তি জারির প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ঘটনা দেখেছি, যাতে এমন নমুনা পাঠানো হয়েছে। অনুমতি ছাড়া কোনোভাবে তা বিদেশে পাঠানো যাবে না।’
তিন ধরনের আশঙ্কা থেকেই এমন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। প্রথমত নমুনাগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষিত এবং পরিবহন হচ্ছে কিনা দেখা দেখার সুযোগ নেই। উন্নত দেশে নমুনা পাঠানোর ক্ষেত্রে যে ব্যয় ও খরচ দেওয়া হয় তা অনানুষ্ঠানিকভাবে যায়। তাতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষিত হয়। একই সঙ্গে দেশের মানুষের এসব নমুনা সেসব দেশে কোনো গবেষণায় ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা এবং তাতে বাংলাদেশে মানুষের জেনিটিক্যাল তথ্য ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা তা দেখার সুযোগ নেই। আর তৃতীয়ত যেসব পরীক্ষার জন্য বিদেশে নমুনা পাঠানো হচ্ছে তা দেশে সম্ভব কিনা তা জানতে অনুমতি নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দেশে এসব পরীক্ষা সম্ভব হলে বিদেশ পাঠালে দেশীয় প্রযুক্তি ও সক্ষমতার অবমূল্যায়নের সুযোগ তৈরি হয়।
ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান বলেন, ‘অনুমতি নেওয়ার ক্ষেত্রে পাঁচ ছয়টি মন্ত্রণালয়ের কাজ রয়েছে। কেউ অনুমতি নিয়ে পাঠালে যেসব তিন চারটি ঝুঁকি রয়েছে তা রোধ করা সম্ভব।’
দেশের দুই উপজেলার দুটি সড়ক নির্মাণ কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এরমধ্যে একটি কাজের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ফাটল দেখা দিয়েছে। আরেকটিতে ঢালাই দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফাটল দেখা দিয়েছে। সড়ক দুটির একটি কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায়। আরেকটি নাটোরের লালপুরে।
২ ঘণ্টা আগে১১তম গ্রেডে বেতনের দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি শুরু করেছেন। এ কর্মসূচি চলবে ১৫ মে পর্যন্ত। পরে পর্যায়ক্রমে কর্মবিরতির ব্যাপ্তি বাড়বে। প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের সংগঠনগুলোর মোর্চা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি চলছে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য স্বীকৃত সনদের দাবি জানিয়েছে আল-হাইয়াতুল উলিয়া। আজ সোমবার ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আফম খালিদ হোসেনের সঙ্গে সচিবালয়ে সাক্ষাৎ করে এই দাবি জানান।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে ইউরোপে অবৈধ অভিবাসন ও মানবপাচার প্রতিরোধে ঢাকার সহযোগিতা চেয়েছে ইতালি। আজ সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইতালি ও বাংলাদেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে