আয়নাল হোসেন, ঢাকা
রাজধানী ঢাকায় ডেঙ্গুর দাপট ব্যাপক হারে থাকলেও সারা দেশে রোগীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। তবে সারা দেশের জেলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে গাজীপুরে। চলতি বছর দেশের ছয়টি জেলায় কোনো ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়নি। একজন করে দুটি এবং দুজন করে দুটি জেলায় রোগী ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর দেশের সুনামগঞ্জ, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নোয়াখালী ও রাঙামাটি জেলায় কোনো ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়নি। একজন করে রোগী শনাক্ত হয়েছে নারায়ণগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম জেলায় এবং দুজন করে রোগী শনাক্ত হয়েছে গাইবান্ধা ও চুয়াডাঙ্গা জেলায়। চলতি বছর ঢাকা জেলায় (মহানগর ছাড়া) রোগী শনাক্ত হয়েছে ৮ জন এবং সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে গাজীপুরে ৯৪৩ জন। শতকের ঘরে রোগী শনাক্ত জেলাগুলোর মধ্যে পটুয়াখালীতে ১৩৪ জন, কুমিল্লায় ১১১ জন এবং মানিকগঞ্জে ১০৮ জন।
ঢাকা জেলা ও নারায়ণগঞ্জে রোগী কম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করছেন কীটতত্ববিদেরা। ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা হিসেবে নারায়ণগঞ্জে চলতি বছর একজন রোগী কিছুতেই শনাক্ত হতে পারে না। এ জেলার রিপোর্ট সঠিকভাবে করা হয়নি বলে মনে করছেন তারা।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার জানান, ঢাকা জেলার দোহার, নবাবগঞ্জ ও সাভারে কমপক্ষে ৩০০ রোগী শনাক্ত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ জেলার ডেঙ্গুর প্রতিবেদন সঠিকভাবে করা হয়নি বলে জানান তিনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ১৯০ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৫৪ জন এবং বাইরে ৩৬ জন। আগের দিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ১৭৯ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৫৪ জন এবং বাইরে ছিল ২৫ জন। আগের দিন একজনের মৃত্যু হয়েছিল। চলতি মাসের ২৫ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৪ হাজার ৪৯১ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল সোমবার ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ২২ হাজার ৬৮৮ জন। এসব রোগীদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৭৪০ জন। এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে মোট ৮৭ জন। মৃত্যু হওয়া ৮৭ জনের মধ্যে রাজধানীতেই মারা গেছেন ৮০ জন। আর আটজন ঢাকার বাইরে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে মোট রোগী বর্তমানে ভর্তি আছেন ৮৬১ জন এবং ঢাকার ৪৬টি সরকারি বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ৭০৩ জন রোগী ভর্তি আছেন এবং ঢাকার বাইরে রোগী ভর্তি আছে ১৫৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে রোগী ভর্তি হয়েছে ১৩ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঁচজন, ঢাকা শিশু হাসপাতালের ১০ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ১০ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৪ জন, বিজিবি হাসপাতালে দুজন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৯ জন ও সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ৩ জনসহ মোট ৬৯ জন। এই ৬৯ জন সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে কীটতত্ত্ববিদেরা জানান, সাময়িকভাবে রোগীর সংখ্যা কমলেও এই মুহূর্তে প্রকোপ কমার কোনো সম্ভাবনা নেই।
রাজধানী ঢাকায় ডেঙ্গুর দাপট ব্যাপক হারে থাকলেও সারা দেশে রোগীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। তবে সারা দেশের জেলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে গাজীপুরে। চলতি বছর দেশের ছয়টি জেলায় কোনো ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়নি। একজন করে দুটি এবং দুজন করে দুটি জেলায় রোগী ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর দেশের সুনামগঞ্জ, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নোয়াখালী ও রাঙামাটি জেলায় কোনো ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়নি। একজন করে রোগী শনাক্ত হয়েছে নারায়ণগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম জেলায় এবং দুজন করে রোগী শনাক্ত হয়েছে গাইবান্ধা ও চুয়াডাঙ্গা জেলায়। চলতি বছর ঢাকা জেলায় (মহানগর ছাড়া) রোগী শনাক্ত হয়েছে ৮ জন এবং সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে গাজীপুরে ৯৪৩ জন। শতকের ঘরে রোগী শনাক্ত জেলাগুলোর মধ্যে পটুয়াখালীতে ১৩৪ জন, কুমিল্লায় ১১১ জন এবং মানিকগঞ্জে ১০৮ জন।
ঢাকা জেলা ও নারায়ণগঞ্জে রোগী কম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করছেন কীটতত্ববিদেরা। ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা হিসেবে নারায়ণগঞ্জে চলতি বছর একজন রোগী কিছুতেই শনাক্ত হতে পারে না। এ জেলার রিপোর্ট সঠিকভাবে করা হয়নি বলে মনে করছেন তারা।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার জানান, ঢাকা জেলার দোহার, নবাবগঞ্জ ও সাভারে কমপক্ষে ৩০০ রোগী শনাক্ত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ জেলার ডেঙ্গুর প্রতিবেদন সঠিকভাবে করা হয়নি বলে জানান তিনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ১৯০ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৫৪ জন এবং বাইরে ৩৬ জন। আগের দিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ১৭৯ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৫৪ জন এবং বাইরে ছিল ২৫ জন। আগের দিন একজনের মৃত্যু হয়েছিল। চলতি মাসের ২৫ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৪ হাজার ৪৯১ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল সোমবার ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ২২ হাজার ৬৮৮ জন। এসব রোগীদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৭৪০ জন। এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে মোট ৮৭ জন। মৃত্যু হওয়া ৮৭ জনের মধ্যে রাজধানীতেই মারা গেছেন ৮০ জন। আর আটজন ঢাকার বাইরে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে মোট রোগী বর্তমানে ভর্তি আছেন ৮৬১ জন এবং ঢাকার ৪৬টি সরকারি বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ৭০৩ জন রোগী ভর্তি আছেন এবং ঢাকার বাইরে রোগী ভর্তি আছে ১৫৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে রোগী ভর্তি হয়েছে ১৩ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঁচজন, ঢাকা শিশু হাসপাতালের ১০ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ১০ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৩ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৪ জন, বিজিবি হাসপাতালে দুজন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৯ জন ও সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ৩ জনসহ মোট ৬৯ জন। এই ৬৯ জন সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে কীটতত্ত্ববিদেরা জানান, সাময়িকভাবে রোগীর সংখ্যা কমলেও এই মুহূর্তে প্রকোপ কমার কোনো সম্ভাবনা নেই।
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলার কারণে তেহরানে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। প্রাণহানির ঝুঁকি থাকায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনজুরুল করিম খান চৌধুরী গতকাল সোমবার রাতে নিজের বাসভবন ছেড়ে অন্যত্র অবস্থান
২ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার নতুন হাইকমিশনার সুসান রাইল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা ঢাকায় ভিসা কার্যক্রম পুনরায় চালু করার জন্য অস্ট্রেলিয়াকে ধন্যবাদ জানান।
৩ ঘণ্টা আগেদেশীয় জাতের গবাদিপশু বিশ্বমানের পর্যায়ে উন্নীত করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, দেশীয় জাতের গবাদিপশু উৎপাদনে যথাযথ সহায়তা ও সঠিক পদ্ধতি নিশ্চিত করা গেলে এগুলোকে বিশ্বমানের পর্যায়ে উন্নীত করা সম্ভব হবে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আগামীকাল বুধবারের সংলাপে জামায়াত অংশ নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে, আশা করছি, তারা আগামীকালের সংলাপে অংশ নেবে।’
৪ ঘণ্টা আগে