দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ায় মন্ত্রিসভার তিনজন টেকনোক্র্যাট (সংসদ সদস্য নন) সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করা টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরা হলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান; ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
মন্ত্রিসভার যেসব সদস্য সংসদ সদস্য নন, তাঁদের টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী বলা হয়। সংশ্লিষ্টরা আজ রোববার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদত্যাগপত্র জমা দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রিসভার তিন সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর ছয় উপদেষ্টার পদত্যাগপত্র নানা মাধ্যমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পৌঁছেছে। পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত বিষয়টি প্রকাশ করা হচ্ছে না।
প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ২৫ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী এবং ৩ উপমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্যসংখ্যা ৪৮। তিনজনের পদত্যাগের ফলে সংখ্যাটি কমে ৪৫-এ দাঁড়াল।
মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক-বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
নির্বাচনকালীন সরকারে কোনো অনির্বাচিত প্রতিনিধি থাকা উচিত নয়—এ রকম সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতির আলোকে মন্ত্রিসভার তিন সদস্য এবং ছয় উপদেষ্টা পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে। যদিও ২০১৮ সালে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরা পদত্যাগ করলেও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা পদত্যাগ করেননি। এবার প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারাও পদত্যাগ করলেন।
নির্বাচনকালীন সরকারে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাদের পদত্যাগের বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘তফসিল ঘোষণার পর এসব পদ কেউ থাকে না, এটাই নিয়ম।’
এদিকে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলের মধ্য থেকে একাধিক ব্যক্তিকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, জাসদ (ইনু), ওয়ার্কার্স পার্টিসহ ছোট দলগুলোর ভাগ্য খুলতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র বলছে, নির্বাচনকালীন সরকারে জাতীয় পার্টির অন্তর্ভুক্তি চান জি এম কাদের। প্রধানমন্ত্রী যেমন ২০১৪ নির্বাচনে অঙ্গীকার করেছিলেন, ঠিক একইভাবে জাতীয় সংসদে যেসব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে, তাদের সমন্বয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে হবে, যেটিতে জাতীয় পার্টিসহ অন্য দলগুলো অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে।
সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বলে কিছু নেই। তবে ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগেও টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছিলেন। ওই সময়ে পদত্যাগ করা মন্ত্রীরা ছিলেন তৎকালীন ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমান (সম্প্রতি মারা গেছেন); বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান; প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তাঁরা তফসিল ঘোষণার আগেই পদত্যাগ করেছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ায় মন্ত্রিসভার তিনজন টেকনোক্র্যাট (সংসদ সদস্য নন) সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করা টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরা হলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান; ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।
মন্ত্রিসভার যেসব সদস্য সংসদ সদস্য নন, তাঁদের টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী বলা হয়। সংশ্লিষ্টরা আজ রোববার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদত্যাগপত্র জমা দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রিসভার তিন সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর ছয় উপদেষ্টার পদত্যাগপত্র নানা মাধ্যমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পৌঁছেছে। পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত বিষয়টি প্রকাশ করা হচ্ছে না।
প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ২৫ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী এবং ৩ উপমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্যসংখ্যা ৪৮। তিনজনের পদত্যাগের ফলে সংখ্যাটি কমে ৪৫-এ দাঁড়াল।
মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক-বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
নির্বাচনকালীন সরকারে কোনো অনির্বাচিত প্রতিনিধি থাকা উচিত নয়—এ রকম সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতির আলোকে মন্ত্রিসভার তিন সদস্য এবং ছয় উপদেষ্টা পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে। যদিও ২০১৮ সালে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরা পদত্যাগ করলেও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা পদত্যাগ করেননি। এবার প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারাও পদত্যাগ করলেন।
নির্বাচনকালীন সরকারে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাদের পদত্যাগের বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘তফসিল ঘোষণার পর এসব পদ কেউ থাকে না, এটাই নিয়ম।’
এদিকে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলের মধ্য থেকে একাধিক ব্যক্তিকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, জাসদ (ইনু), ওয়ার্কার্স পার্টিসহ ছোট দলগুলোর ভাগ্য খুলতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র বলছে, নির্বাচনকালীন সরকারে জাতীয় পার্টির অন্তর্ভুক্তি চান জি এম কাদের। প্রধানমন্ত্রী যেমন ২০১৪ নির্বাচনে অঙ্গীকার করেছিলেন, ঠিক একইভাবে জাতীয় সংসদে যেসব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে, তাদের সমন্বয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে হবে, যেটিতে জাতীয় পার্টিসহ অন্য দলগুলো অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে।
সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বলে কিছু নেই। তবে ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগেও টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছিলেন। ওই সময়ে পদত্যাগ করা মন্ত্রীরা ছিলেন তৎকালীন ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমান (সম্প্রতি মারা গেছেন); বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান; প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তাঁরা তফসিল ঘোষণার আগেই পদত্যাগ করেছিলেন।
৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আলোচনা শেষ করা হবে জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংলাপের সমাপ্তি টানা কমিশনের প্রধান লক্ষ্য। সংলাপে আমরা ১০টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছি। ৭টি বিষয় অসমাপ্ত আছে আর ৩টি বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন বা আছেন কিংবা নিবন্ধন পেতে আবেদনের সময়ের মধ্যে কোনো নির্বাচনের প্রার্থী হতে আগ্রহী এমন কোনো ব্যক্তি যদি পর্যবেক্ষণের জন্য আবেদনকারী কোনো সংস্থার প্রধান নির্বাহী কিংবা পরিচালনা পর্ষদে বা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য হয়ে থাকেন, তাহলে সেটি যে নামেই হোক না...
৫ ঘণ্টা আগেএখন চলছে ইলিশের ভরা মৌসুম। ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে ১১ জুন মধ্যরাত থেকে জেলেরা ইলিশ শিকারে নেমেছিলেন নদী-সাগরে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে ধরা পড়ছে না এই মাছ। এর জন্য ভোলায় নদীর তলদেশে অসংখ্য ডুবোচর এবং চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সন্দ্বীপ চ্যানেলে জলবায়ু পরিবর্তন ও শিল্পকারখানার বর্জ্যের প্রভাবকে...
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় সংসদ (দশম, একাদশ ও দ্বাদশ) নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ব্যক্তিদের আগামী সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব দেওয়া হবে না। আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে