নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাঁর আমলের তিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), ১০ জন নির্বাচন কমিশনারসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বিএনপি। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে একই অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
আসামিরা সংবিধানিক দায়িত্ব পালন না করে উল্টো ভয়ভীতি দেখিয়ে জনগণের ভোট ছাড়াই নির্বাচন সম্পন্ন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
আজ রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান (মামলা ও তথ্য সংরক্ষণ সমন্বয়ক) এই মামলা করেন।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমাউল হক বলেন, মামলার আবেদন করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে সালাহ উদ্দিন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত আবেদন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এম এম নাসির উদ্দীনের কাছে জমা দেয়।
বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় সিইসি কোনো আশ্বাস দিয়েছেন কি না, এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সিইসি বলেছেন, “আমরা নিরপেক্ষ। আমরা কারও পক্ষে নই। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।’
সালাহ উদ্দিন খান বলেন, ‘২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচন নিয়ে বারবার অভিযোগ করার পরও তৎকালীন সিইসি ও সংশ্লিষ্টরা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আশা করি, বর্তমান নির্বাচন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।’
মামলায় অভিযুক্ত যারা
মামলার এজাহারে ২০১৪ সালের নির্বাচনের জন্য ৮ জন; ২০১৮ সালের নির্বাচনের জন্য ৯ জন এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনের জন্য ৪ জনসহ মোট ২১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত ব্যক্তিদেরও আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৭১-এর (খ, ঘ, ছ, জ ও হ) উপধারায় অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা’ নামে পরিচিত নির্বাচন আয়োজনের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তৎকালীন সিইসি কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ, নির্বাচন কমিশনার মো. আবদুল মোবারক, আবু হাফিজ ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাবেদ আলী, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমদু খন্দকারকে আসামি করা হয়।
তাঁদের বিষয়ে বলা হয়, আসামিরা ও নির্বাচন কমিশন মিলে সংবিধান লঙ্ঘন করে নির্বাচন করার জন্য সব জেলা, উপজেলা ও মহানগর নির্বাচন কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্বাচন করার নির্দেশ দেয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়ে ক্ষমতায় যাওয়ায় পর বিএনপির নেতা-কর্মীদের গুম, খুন ও অপহরণের মতো ঘটনা ঘটায়।
২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত ‘রাতের ভোট’ নামে পরিচিত সংসদ নির্বাচন আয়োজন করায় তৎকালীন সিইসি কে এম নূরুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী ও এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার বেনজীর আহমেদ, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামের নাম উল্লেখ এবং গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ের তৎকালীন মহাপরিচালকদের নাম উল্লেখ না করলেও তাঁদের আসামি করা হয়।
তাঁদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পক্ষে রাতে ভোট কারচুপির অভিযোগ আনা হয়। ওই সময়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়া বাকি সব জেলায় অনিয়ম হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ‘ডামি নির্বাচন’ আয়োজন করায় সাবেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল, তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমানকে আসামি করা হয়।
১৬ জুন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে আলোচনা শেষে সরকারপ্রধানের দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে হওয়া বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে দ্রুত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্তর্বর্তী সরকারের এই উদ্যোগের মধ্যেই বিএনপির পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হলো।
দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাঁর আমলের তিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), ১০ জন নির্বাচন কমিশনারসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বিএনপি। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে একই অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
আসামিরা সংবিধানিক দায়িত্ব পালন না করে উল্টো ভয়ভীতি দেখিয়ে জনগণের ভোট ছাড়াই নির্বাচন সম্পন্ন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
আজ রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. সালাহ উদ্দিন খান (মামলা ও তথ্য সংরক্ষণ সমন্বয়ক) এই মামলা করেন।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমাউল হক বলেন, মামলার আবেদন করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে সালাহ উদ্দিন খানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত আবেদন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এম এম নাসির উদ্দীনের কাছে জমা দেয়।
বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় সিইসি কোনো আশ্বাস দিয়েছেন কি না, এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সিইসি বলেছেন, “আমরা নিরপেক্ষ। আমরা কারও পক্ষে নই। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।’
সালাহ উদ্দিন খান বলেন, ‘২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচন নিয়ে বারবার অভিযোগ করার পরও তৎকালীন সিইসি ও সংশ্লিষ্টরা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আশা করি, বর্তমান নির্বাচন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।’
মামলায় অভিযুক্ত যারা
মামলার এজাহারে ২০১৪ সালের নির্বাচনের জন্য ৮ জন; ২০১৮ সালের নির্বাচনের জন্য ৯ জন এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনের জন্য ৪ জনসহ মোট ২১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত ব্যক্তিদেরও আসামি করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৭১-এর (খ, ঘ, ছ, জ ও হ) উপধারায় অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা’ নামে পরিচিত নির্বাচন আয়োজনের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তৎকালীন সিইসি কাজী রকিবউদ্দিন আহমদ, নির্বাচন কমিশনার মো. আবদুল মোবারক, আবু হাফিজ ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাবেদ আলী, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমদু খন্দকারকে আসামি করা হয়।
তাঁদের বিষয়ে বলা হয়, আসামিরা ও নির্বাচন কমিশন মিলে সংবিধান লঙ্ঘন করে নির্বাচন করার জন্য সব জেলা, উপজেলা ও মহানগর নির্বাচন কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্বাচন করার নির্দেশ দেয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়ে ক্ষমতায় যাওয়ায় পর বিএনপির নেতা-কর্মীদের গুম, খুন ও অপহরণের মতো ঘটনা ঘটায়।
২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত ‘রাতের ভোট’ নামে পরিচিত সংসদ নির্বাচন আয়োজন করায় তৎকালীন সিইসি কে এম নূরুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী ও এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার বেনজীর আহমেদ, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামের নাম উল্লেখ এবং গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ের তৎকালীন মহাপরিচালকদের নাম উল্লেখ না করলেও তাঁদের আসামি করা হয়।
তাঁদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পক্ষে রাতে ভোট কারচুপির অভিযোগ আনা হয়। ওই সময়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়া বাকি সব জেলায় অনিয়ম হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ‘ডামি নির্বাচন’ আয়োজন করায় সাবেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল, তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমানকে আসামি করা হয়।
১৬ জুন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে আলোচনা শেষে সরকারপ্রধানের দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে হওয়া বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে দ্রুত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্তর্বর্তী সরকারের এই উদ্যোগের মধ্যেই বিএনপির পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হলো।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
১০ মিনিট আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
২ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৪ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৪ ঘণ্টা আগে