নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিষেধাজ্ঞার চার মাস পর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশেভ্রমণের শর্ত কিছুটা শিথিল করেছে সরকার। দক্ষতা বাড়ানো অব্যাহত রাখতে স্কলারশিপে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন, বিশেষায়িত পেশাগত প্রশিক্ষণ, পণ্যের মান পরীক্ষাসহ কিছু ক্ষেত্রে শর্তসাপেক্ষে বিদেশে যেতে পারবেন তাঁরা। আজ সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ১২ মে সব ধরনের বিদেশ সফর নিরুৎসাহিত বা নিষিদ্ধ করে নির্দেশনা জারি করে সরকার। তাতে বলা হয়েছিল, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটে ওয়ার্কশপ বা সেমিনারে অংশগ্রহণসহ সব ধরনের বৈদেশিক ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। যদিও এই নির্দেশনার ফাকফোঁকর গলে অনেক ক্ষেত্রেই বিদেশ সফর অব্যাহত ছিল। এবার আগের শর্ত শিথিল করে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে কয়েকটি ক্ষেত্রে সীমিত আকারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে বিদেশে ভ্রমণ করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় সরকারি অর্থায়নে এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ কর্তৃক প্রদত্ত স্কলারিপ, ফেলোশিপের আওতায় বৈদেশিক অর্থায়নে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য বিদেশে ভ্রমণ করা যাবে।
পাশাপাশি, সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন বৈদেশিক প্রশিক্ষণপ্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের ভিত্তিতে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় আয়োজিত বিশেষায়িত বা পেশাগত প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করা যাবে। বিদেশি সরকার বা প্রতিষ্ঠান বা উন্নয়ন সহযোগীর আমন্ত্রণে ও সম্পূর্ণ অর্থায়নে আয়োজিত বৈদেশিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করা যাবে। এমনকি সরবরাহকারী বা ঠিকাদার বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে সেবা বা পণ্যের গুণগত মান নিরীক্ষা পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাসহ কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন কর্মকর্তারাও বিদেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় এক্সপোজার ডিজিট, স্টাডি ট্যুর, এপিএ বা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ও ইনোভেশনের আওতাভুক্ত বৈদেশিক ভ্রমণ, ওয়ার্কশপ, সেমিনারে অংশগ্রহণ বন্ধ থাকবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন
নিষেধাজ্ঞার চার মাস পর সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশেভ্রমণের শর্ত কিছুটা শিথিল করেছে সরকার। দক্ষতা বাড়ানো অব্যাহত রাখতে স্কলারশিপে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন, বিশেষায়িত পেশাগত প্রশিক্ষণ, পণ্যের মান পরীক্ষাসহ কিছু ক্ষেত্রে শর্তসাপেক্ষে বিদেশে যেতে পারবেন তাঁরা। আজ সোমবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ১২ মে সব ধরনের বিদেশ সফর নিরুৎসাহিত বা নিষিদ্ধ করে নির্দেশনা জারি করে সরকার। তাতে বলা হয়েছিল, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটে ওয়ার্কশপ বা সেমিনারে অংশগ্রহণসহ সব ধরনের বৈদেশিক ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। যদিও এই নির্দেশনার ফাকফোঁকর গলে অনেক ক্ষেত্রেই বিদেশ সফর অব্যাহত ছিল। এবার আগের শর্ত শিথিল করে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এতে কয়েকটি ক্ষেত্রে সীমিত আকারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে বিদেশে ভ্রমণ করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় সরকারি অর্থায়নে এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ কর্তৃক প্রদত্ত স্কলারিপ, ফেলোশিপের আওতায় বৈদেশিক অর্থায়নে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য বিদেশে ভ্রমণ করা যাবে।
পাশাপাশি, সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন বৈদেশিক প্রশিক্ষণপ্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের ভিত্তিতে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় আয়োজিত বিশেষায়িত বা পেশাগত প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করা যাবে। বিদেশি সরকার বা প্রতিষ্ঠান বা উন্নয়ন সহযোগীর আমন্ত্রণে ও সম্পূর্ণ অর্থায়নে আয়োজিত বৈদেশিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করা যাবে। এমনকি সরবরাহকারী বা ঠিকাদার বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নে সেবা বা পণ্যের গুণগত মান নিরীক্ষা পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাসহ কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন কর্মকর্তারাও বিদেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় এক্সপোজার ডিজিট, স্টাডি ট্যুর, এপিএ বা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ও ইনোভেশনের আওতাভুক্ত বৈদেশিক ভ্রমণ, ওয়ার্কশপ, সেমিনারে অংশগ্রহণ বন্ধ থাকবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১০ ঘণ্টা আগে