নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রভাবশালী ব্যক্তিদের চাপ উপেক্ষা করে বুড়িগঙ্গা নদী থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে সংসদে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর প্রশংসা করেছেন বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সাংসদেরা। জাপার সাংসদেরা সাহসিকতার সাথে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ করে নদীর জমি সরকারের দখলে নিয়ে আসার জন্য এ ধন্যবাদ জানান।
সোমবার জাতীয় সংসদে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ বিল-২০২১ উত্থাপন করলে বিলের ওপর জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সাংসদেরা এমন কথা বলেন। আলোচনা শেষে বিলটি সংসদে পাসের প্রস্তাব করা হয়। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
বুড়িগঙ্গা নদীর তীরভূমি উদ্ধারে নৌ প্রতিমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা নদীর দখলদারদের মধ্যে সরকারি দলের অনেকেই ছিল। তিনি তাদের সমস্ত কিছু উপেক্ষা করে অনেক স্থায়ী স্থাপনা ভেঙে সরকারের আয়ত্বে এনেছেন। সেই জন্য ওনাকে ধন্যবাদ জানানো প্রয়োজন। আমরা শুধু সমালোচনা না, ভালো কাজের জন্য ধন্যবাদও দিয়ে থাকি।’
পীর ফজলুর রহমান বলেন, নৌ প্রতিমন্ত্রী বুড়িগঙ্গার দখল হয়ে যাওয়া ভূমি উদ্ধারে অন্তত সাহসের পরিচয় দিয়েছেন এবং সততার সঙ্গে বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধারে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন।
সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ রওশন আরা মান্নান বলেন, বুড়িগঙ্গা দখলমুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এটা আবার দখল হয়ে যেতে পারে। এত কষ্ট করে দখলমুক্ত করা হয়েছে, এটা যেন আর দখল না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। একসময় বুড়িগঙ্গায় নৌবিহার হতো, এটা যদি এই সরকারের সময় আবার চালু হয় তাহলে ভালো হবে।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘গত ১৩ বছরে ২৬টি ঈদ হয়েছে। আমরা যারা সড়ক ও বিমানে বাড়ি গিয়েছি কয়েক গুণ বেশি ভাড়া দিয়েছি এবং যানজটে পড়েছি। বিকল্প সমাধান অধিকসংখ্যক বিমানবন্দর ও নৌচ্যানেল তৈরি করা। বর্তমান নৌ প্রতিমন্ত্রী অনেকগুলো নৌ চ্যানেল বের করেছেন, উদ্ভাবনী শক্তি দেখাচ্ছেন। তবে এটা আরও অনেক গুণ প্রয়োজন।
২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু এবং শীতলক্ষ্যা নদীর দখল হয়ে যাওয়া জমি উদ্ধারে অভিযানে নামে বিআইডব্লিউটিএ। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা নদীবন্দর এলাকার অধীনে ২১০ দশমিক ৫৭ একর ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর এলাকার অধীনে ৯০ একর তীরভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রভাবশালী ব্যক্তিদের চাপ উপেক্ষা করে বুড়িগঙ্গা নদী থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে সংসদে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর প্রশংসা করেছেন বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সাংসদেরা। জাপার সাংসদেরা সাহসিকতার সাথে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ করে নদীর জমি সরকারের দখলে নিয়ে আসার জন্য এ ধন্যবাদ জানান।
সোমবার জাতীয় সংসদে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ বিল-২০২১ উত্থাপন করলে বিলের ওপর জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সাংসদেরা এমন কথা বলেন। আলোচনা শেষে বিলটি সংসদে পাসের প্রস্তাব করা হয়। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
বুড়িগঙ্গা নদীর তীরভূমি উদ্ধারে নৌ প্রতিমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা নদীর দখলদারদের মধ্যে সরকারি দলের অনেকেই ছিল। তিনি তাদের সমস্ত কিছু উপেক্ষা করে অনেক স্থায়ী স্থাপনা ভেঙে সরকারের আয়ত্বে এনেছেন। সেই জন্য ওনাকে ধন্যবাদ জানানো প্রয়োজন। আমরা শুধু সমালোচনা না, ভালো কাজের জন্য ধন্যবাদও দিয়ে থাকি।’
পীর ফজলুর রহমান বলেন, নৌ প্রতিমন্ত্রী বুড়িগঙ্গার দখল হয়ে যাওয়া ভূমি উদ্ধারে অন্তত সাহসের পরিচয় দিয়েছেন এবং সততার সঙ্গে বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধারে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন।
সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ রওশন আরা মান্নান বলেন, বুড়িগঙ্গা দখলমুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এটা আবার দখল হয়ে যেতে পারে। এত কষ্ট করে দখলমুক্ত করা হয়েছে, এটা যেন আর দখল না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। একসময় বুড়িগঙ্গায় নৌবিহার হতো, এটা যদি এই সরকারের সময় আবার চালু হয় তাহলে ভালো হবে।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘গত ১৩ বছরে ২৬টি ঈদ হয়েছে। আমরা যারা সড়ক ও বিমানে বাড়ি গিয়েছি কয়েক গুণ বেশি ভাড়া দিয়েছি এবং যানজটে পড়েছি। বিকল্প সমাধান অধিকসংখ্যক বিমানবন্দর ও নৌচ্যানেল তৈরি করা। বর্তমান নৌ প্রতিমন্ত্রী অনেকগুলো নৌ চ্যানেল বের করেছেন, উদ্ভাবনী শক্তি দেখাচ্ছেন। তবে এটা আরও অনেক গুণ প্রয়োজন।
২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু এবং শীতলক্ষ্যা নদীর দখল হয়ে যাওয়া জমি উদ্ধারে অভিযানে নামে বিআইডব্লিউটিএ। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা নদীবন্দর এলাকার অধীনে ২১০ দশমিক ৫৭ একর ও নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর এলাকার অধীনে ৯০ একর তীরভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত সিভিল সার্জন সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বিবেচনার জন্য কিছু প্রস্তাব জানিয়ে ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন বলেন, অবিলম্বে ভুয়া ল্যাব, ভুয়া ডাক্তার, দালাল চক্র, ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণে সিভিল সার্জনদের সীমিত আকারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা প্রদানে জরুরি।
১৬ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের যতটুকু চিকিৎসা সরঞ্জাম বা সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, এই পরিস্থিতির মধ্যে যদি আমরা পরিবর্তনের জন্য নিজের মন ঠিক করতে পারি তাহলে আমি নিশ্চিত বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার ২৫ শতাংশ উন্নতি হয়ে যাবে।’
৩৮ মিনিট আগেজুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান চলাকালে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। আজ সোমবার চিফ প্রসিকিউটর বরাবর এই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে সিভিল সার্জন সম্মেলন। আজ সোমবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সম্মেলন আয়োজিত হবে। এ সম্মেলন উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে