কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
সহিংসতার দুষ্টচক্র ভাঙতে মূল কারণগুলো খুঁজে বের করা অত্যন্ত জরুরি বলে জাতিসংঘে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা: বর্জন, অসমতা ও সংঘাত’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের উন্মুক্ত বিতর্কে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নিরাপত্তা পরিষদের চলতি মাসের সভাপতি মেক্সিকো এই উন্মুক্ত বিতর্কটির আয়োজন করে। যাতে অসমতা, বর্জন ও সংঘাত মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদের সম্ভাব্য ভূমিকার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট।
উন্মুক্ত এ আলোচনায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সহিংসতার অন্তর্নিহিত কারণগুলো পরিবর্তিত হয়। টেকসই শান্তির জন্য বহু অংশীজনদের নিয়ে জাতীয়ভাবে পরিচালিত সমাধান কাঠামো বিনির্মাণের জন্য জাতিসংঘের অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ পদক্ষেপ থাকতে হবে।
বৈষম্য ও বর্জনের কারণে যখন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংঘাতের সৃষ্টি হয়, তখন তা প্রশমনে নিরাপত্তা পরিষদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এ ক্ষেত্রে তিনি রোহিঙ্গা সংকটের উদাহরণ টেনে বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে বর্জনের কারণে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা এই অঞ্চলকে গুরুতর মানবিক ও নিরাপত্তা বিপর্যয়ের মধ্যে নিপতিত করেছে।
আন্তর্জাতিক শান্তি বজায় রাখার ইস্যুতে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম ও বিশেষ রাজনৈতিক মিশনসমূহ প্রতিরোধমূলক কূটনীতিতে দুর্দান্ত অবদান রাখতে পারে। কারণ, তাদের কাছে রয়েছে সরাসরি মাঠপর্যায়ের তথ্য, যা আসন্ন কোনো সংকট মোকাবিলায় পূর্ব সতর্কতা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে পারে। অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এবং ‘যুব, শান্তি ও নিরাপত্তা’ অ্যাজেন্ডা দুটিতে নিরাপত্তা পরিষদকে আরও বিনিয়োগ করতে পরামর্শ দেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বৈশ্বিকভাবে আইনের শাসন সমুন্নত রাখার ওপর জোর দেন এবং এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক আইনি সংস্থা ও ট্রাইব্যুনালের ভূমিকার কাজের স্বীকৃতি দেন। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতসহ অন্যান্য আইনি সংস্থার কর্তৃত্ব বজায় রাখতে নিরাপত্তা পরিষদ সর্বদাই সুদৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রতিপালন করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
সহিংসতার দুষ্টচক্র ভাঙতে মূল কারণগুলো খুঁজে বের করা অত্যন্ত জরুরি বলে জাতিসংঘে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা: বর্জন, অসমতা ও সংঘাত’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের উন্মুক্ত বিতর্কে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নিরাপত্তা পরিষদের চলতি মাসের সভাপতি মেক্সিকো এই উন্মুক্ত বিতর্কটির আয়োজন করে। যাতে অসমতা, বর্জন ও সংঘাত মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদের সম্ভাব্য ভূমিকার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট।
উন্মুক্ত এ আলোচনায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সহিংসতার অন্তর্নিহিত কারণগুলো পরিবর্তিত হয়। টেকসই শান্তির জন্য বহু অংশীজনদের নিয়ে জাতীয়ভাবে পরিচালিত সমাধান কাঠামো বিনির্মাণের জন্য জাতিসংঘের অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ পদক্ষেপ থাকতে হবে।
বৈষম্য ও বর্জনের কারণে যখন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংঘাতের সৃষ্টি হয়, তখন তা প্রশমনে নিরাপত্তা পরিষদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এ ক্ষেত্রে তিনি রোহিঙ্গা সংকটের উদাহরণ টেনে বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে বর্জনের কারণে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা এই অঞ্চলকে গুরুতর মানবিক ও নিরাপত্তা বিপর্যয়ের মধ্যে নিপতিত করেছে।
আন্তর্জাতিক শান্তি বজায় রাখার ইস্যুতে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম ও বিশেষ রাজনৈতিক মিশনসমূহ প্রতিরোধমূলক কূটনীতিতে দুর্দান্ত অবদান রাখতে পারে। কারণ, তাদের কাছে রয়েছে সরাসরি মাঠপর্যায়ের তথ্য, যা আসন্ন কোনো সংকট মোকাবিলায় পূর্ব সতর্কতা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে পারে। অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এবং ‘যুব, শান্তি ও নিরাপত্তা’ অ্যাজেন্ডা দুটিতে নিরাপত্তা পরিষদকে আরও বিনিয়োগ করতে পরামর্শ দেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বৈশ্বিকভাবে আইনের শাসন সমুন্নত রাখার ওপর জোর দেন এবং এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক আইনি সংস্থা ও ট্রাইব্যুনালের ভূমিকার কাজের স্বীকৃতি দেন। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতসহ অন্যান্য আইনি সংস্থার কর্তৃত্ব বজায় রাখতে নিরাপত্তা পরিষদ সর্বদাই সুদৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রতিপালন করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
প্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
২ ঘণ্টা আগেএজেন্সিগুলোর গাফিলতির কারণে চলতি বছর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ব্যক্তির হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। এ নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার হুঁশিয়ারির পর তৎপরতা বাড়িয়েছে এজেন্সিগুলো। এতে অনিশ্চয়তা প্রায় কেটে গেছে। হজযাত্রীদের ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে (২০২৫-২৯) মেক্সিকোর প্রার্থী গ্যাব্রিয়েলা রামোস পাটিনা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তিনি এ সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মেক্সিকোর অনাবাসিক
৩ ঘণ্টা আগেজুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতি–সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আবেদনটি আগামী ১৮ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির...
৪ ঘণ্টা আগে