কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর টিকাদানের সাড়া দিয়ে প্রথম ধাপে শেষ হয়েছে সেখানকার ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন। প্রথম ধাপে ৩০ হাজার ৬২৮ জন রোহিঙ্গা করোনার টিকা গ্রহণ করেছে। আর এর মধ্যে ব্র্যাকের উদ্যোগে আজ বুধবার পর্যন্ত ১ হাজার ৯৫০ জন রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হয়েছে। ব্র্যাকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, জাতীয় পর্যায়ে সরকারের টিকাদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে’ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন ফর রোহিঙ্গা কমিউনিটি’ শিরোনামে এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে ব্র্যাকের মানবিক সহায়তা কর্মসূচি (এইচসিএমপি)। গত ১০ই আগস্ট থেকে শুরু হওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে এই টিকাদান ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় ব্র্যাক। প্রথম ধাপের টিকা প্রদান আজ বুধবার শেষ হয়। সরকারের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন ফর এফডিএমএন এর তথ্য অনুযায়ী গত ১৭ই আগস্ট, ২০২১ পর্যন্ত উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৩০ হাজার ৬২৮ জন রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হয়। কক্সবাজারের উখিয়াতে অবস্থিত ক্যাম্প ১ ইস্ট, ৮ ইস্ট ও ১৩ নম্বরে ব্র্যাকের প্রশিক্ষিত নার্সগণ রোহিঙ্গাদের টিকা প্রদান করেন।
৫৫ বছর বা তারও বেশি বয়সী রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হয়। মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী আশ্রয় নেওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে যাদের ‘পরিবার পরিচিতি নম্বর’ রয়েছে তাঁদেরকে এই টিকার আওতায় আনা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের মধ্যে টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের এই সম্পর্কিত তথ্য ও নির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করেন ব্র্যাকের মাঠ পর্যায়ের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা।
ক্যাম্প-১৩ তে অবস্থিত ব্র্যাক প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারে টিকা নিতে আসা রোহিঙ্গা নারী মাজুমা কাতুন (৯২) তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, টিকা দেওয়ার পর আপাতত কোনো ধরনের সমস্যাবোধ করছি না। ব্র্যাকের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা আমাদের এই সম্পর্কিত তথ্য, উপদেশ ও নির্দেশনা দিয়েছেন। বিশেষ করে ব্র্যাক স্বেচ্ছাসেবকগণ আমাদের মতো বেশি বয়স্কদের বাসা থেকে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে টিকা কেন্দ্রে নিয়ে আসতে সহযোগিতা করেছেন। এতে আমি খুব খুশি।
ব্র্যাক এইচসিএমপির এরিয়া ডিরেক্টর হাসিনা আখতার হক বলেন, সরকারের টিকাদানের কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে আমাদের এই উদ্যোগ। প্রথম ধাপে এই টিকা কার্যক্রম সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হয়।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর টিকাদানের সাড়া দিয়ে প্রথম ধাপে শেষ হয়েছে সেখানকার ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন। প্রথম ধাপে ৩০ হাজার ৬২৮ জন রোহিঙ্গা করোনার টিকা গ্রহণ করেছে। আর এর মধ্যে ব্র্যাকের উদ্যোগে আজ বুধবার পর্যন্ত ১ হাজার ৯৫০ জন রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হয়েছে। ব্র্যাকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, জাতীয় পর্যায়ে সরকারের টিকাদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে’ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন ফর রোহিঙ্গা কমিউনিটি’ শিরোনামে এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে ব্র্যাকের মানবিক সহায়তা কর্মসূচি (এইচসিএমপি)। গত ১০ই আগস্ট থেকে শুরু হওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরে এই টিকাদান ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় ব্র্যাক। প্রথম ধাপের টিকা প্রদান আজ বুধবার শেষ হয়। সরকারের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন ফর এফডিএমএন এর তথ্য অনুযায়ী গত ১৭ই আগস্ট, ২০২১ পর্যন্ত উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৩০ হাজার ৬২৮ জন রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হয়। কক্সবাজারের উখিয়াতে অবস্থিত ক্যাম্প ১ ইস্ট, ৮ ইস্ট ও ১৩ নম্বরে ব্র্যাকের প্রশিক্ষিত নার্সগণ রোহিঙ্গাদের টিকা প্রদান করেন।
৫৫ বছর বা তারও বেশি বয়সী রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া হয়। মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী আশ্রয় নেওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে যাদের ‘পরিবার পরিচিতি নম্বর’ রয়েছে তাঁদেরকে এই টিকার আওতায় আনা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের মধ্যে টিকা নিতে আসা ব্যক্তিদের এই সম্পর্কিত তথ্য ও নির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করেন ব্র্যাকের মাঠ পর্যায়ের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা।
ক্যাম্প-১৩ তে অবস্থিত ব্র্যাক প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারে টিকা নিতে আসা রোহিঙ্গা নারী মাজুমা কাতুন (৯২) তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, টিকা দেওয়ার পর আপাতত কোনো ধরনের সমস্যাবোধ করছি না। ব্র্যাকের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা আমাদের এই সম্পর্কিত তথ্য, উপদেশ ও নির্দেশনা দিয়েছেন। বিশেষ করে ব্র্যাক স্বেচ্ছাসেবকগণ আমাদের মতো বেশি বয়স্কদের বাসা থেকে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে টিকা কেন্দ্রে নিয়ে আসতে সহযোগিতা করেছেন। এতে আমি খুব খুশি।
ব্র্যাক এইচসিএমপির এরিয়া ডিরেক্টর হাসিনা আখতার হক বলেন, সরকারের টিকাদানের কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে আমাদের এই উদ্যোগ। প্রথম ধাপে এই টিকা কার্যক্রম সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
১ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফরে ১১ আগস্ট মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারপ্রধানের এটি ফিরতি সফর। আনোয়ার ইব্রাহিম গত অক্টোবরে মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে আসেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বন্ধুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর উদ্যোগের জন্য চীনের জনগণ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, চীন সব সময় বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দ
৪ ঘণ্টা আগে