কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের সঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি যাচ্ছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। চলতি নভেম্বরেই তাঁকে সেখানে যেতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা।
পররাষ্ট্রসচিব মোমেন নিজেই তাঁর দিল্লি যাওয়ার বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।
‘ফরেন অফিস কনসালটেশন’ (এফওসি) হিসেবে পরিচিত এ বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রায় সব বিষয় আলোচনায় এসে থাকে বলে জানান কূটনীতিকেরা।
এর বাইরে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ে ‘টু প্লাস টু কাঠামোর’ সংলাপে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গ আসায় পররাষ্ট্রসচিব মোমেনের দিল্লি সফরের ভিন্ন তাৎপর্য থাকতে পারে বলে মনে করছেন কূটনীতিকেরা।
কূটনৈতিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ নভেম্বর দিল্লিতে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের এ সংলাপে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সব প্রধান দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। বাংলাদেশে চীনের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় আঞ্চলিক ভারসাম্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিকূলে যাচ্ছে বলেও মনে করেন মার্কিন কর্মকর্তারা। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র একতরফা কোনো ব্যবস্থা নিতে গেলে তাতে হিতে বিপরীত হয়ে গত ১৫ বছরে গড়ে তোলা আঞ্চলিক ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে বলে সংলাপে সতর্ক করেছে ভারত।
সংলাপের পর ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা সাংবাদিকদের জানান, সংলাপে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি খুব স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
জাতীয় সংসদের ভোটের তফসিল ঘোষণার পর গতকাল বৃহস্পতিবার দিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, নির্বাচনে কী হবে, তা বাংলাদেশের জনগণ ঠিক করবে।
তবে বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর ভারত যে নজর রাখছে, তা স্পষ্ট হয়ে যায় অরিন্দম বাগচীর পরবর্তী মন্তব্যে। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমাদের অনেক স্বার্থ আছে।’
কূটনীতিকেরা বলছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১০ সাল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে কমপক্ষে ছয়টি দ্বিপক্ষীয় সফর ও পাল্টা সফর হয়েছে। এসব সফরে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত হয়েছে। এসব সিদ্ধান্তের কোনটির বাস্তবায়ন কী পর্যায়ে আছে, কোনটির তাগিদ দেওয়া দরকার, সেসব বিষয় আলোচনায় এসে থাকে। তবে সরকারের বর্তমান মেয়াদের একেবারে শেষ পর্যায়ে এসে আলোচনা শুধু নিয়মিত বিষয়ে সীমিত থাকার কথা নয়।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা এফওসিতে যোগ দিতে গত ১৩ ও ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সফর করেছেন।
ভারতের সঙ্গে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি যাচ্ছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। চলতি নভেম্বরেই তাঁকে সেখানে যেতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা।
পররাষ্ট্রসচিব মোমেন নিজেই তাঁর দিল্লি যাওয়ার বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।
‘ফরেন অফিস কনসালটেশন’ (এফওসি) হিসেবে পরিচিত এ বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রায় সব বিষয় আলোচনায় এসে থাকে বলে জানান কূটনীতিকেরা।
এর বাইরে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ে ‘টু প্লাস টু কাঠামোর’ সংলাপে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গ আসায় পররাষ্ট্রসচিব মোমেনের দিল্লি সফরের ভিন্ন তাৎপর্য থাকতে পারে বলে মনে করছেন কূটনীতিকেরা।
কূটনৈতিক সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ নভেম্বর দিল্লিতে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের এ সংলাপে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সব প্রধান দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। বাংলাদেশে চীনের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় আঞ্চলিক ভারসাম্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিকূলে যাচ্ছে বলেও মনে করেন মার্কিন কর্মকর্তারা। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র একতরফা কোনো ব্যবস্থা নিতে গেলে তাতে হিতে বিপরীত হয়ে গত ১৫ বছরে গড়ে তোলা আঞ্চলিক ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে বলে সংলাপে সতর্ক করেছে ভারত।
সংলাপের পর ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা সাংবাদিকদের জানান, সংলাপে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি খুব স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
জাতীয় সংসদের ভোটের তফসিল ঘোষণার পর গতকাল বৃহস্পতিবার দিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, নির্বাচনে কী হবে, তা বাংলাদেশের জনগণ ঠিক করবে।
তবে বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর ভারত যে নজর রাখছে, তা স্পষ্ট হয়ে যায় অরিন্দম বাগচীর পরবর্তী মন্তব্যে। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমাদের অনেক স্বার্থ আছে।’
কূটনীতিকেরা বলছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১০ সাল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে কমপক্ষে ছয়টি দ্বিপক্ষীয় সফর ও পাল্টা সফর হয়েছে। এসব সফরে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত হয়েছে। এসব সিদ্ধান্তের কোনটির বাস্তবায়ন কী পর্যায়ে আছে, কোনটির তাগিদ দেওয়া দরকার, সেসব বিষয় আলোচনায় এসে থাকে। তবে সরকারের বর্তমান মেয়াদের একেবারে শেষ পর্যায়ে এসে আলোচনা শুধু নিয়মিত বিষয়ে সীমিত থাকার কথা নয়।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা এফওসিতে যোগ দিতে গত ১৩ ও ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সফর করেছেন।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বাঁকবদল ঘটানো জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ সবাই ‘জাতীয় বীর’ হিসেবে মর্যাদা পাবেন। আর শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা ও অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতাকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হবে। সদ্য ঘোষণা করা জুলাই ঘোষণাপত্রে এসব অঙ্গীকার তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান
২৪ মিনিট আগে‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।’
১ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় বক্তারা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তরুণ প্রজন্মের সাহসিকতা ও দৃঢ় অবস্থান এই আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে