কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
লেবাননে আটকে পড়া আরও ৪৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আজ শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে তাদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সম্পূর্ণ সরকারি খরচে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
এ পর্যন্ত একই প্রক্রিয়ায় ১৯টি ফ্লাইটে মোট ১ হাজার ২৪৬ জন বাংলাদেশি নাগরিক লেবানন থেকে দেশে ফিরে এলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালকের (পশ্চিম এশিয়া) পক্ষ থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়—ফিরে আসা নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সহযোগিতা করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বৈরুতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)।
আইওএম প্রত্যেক ফিরিয়ে আনা নাগরিককে ৫, ০০০ টাকা পকেট খরচ, খাদ্য সামগ্রী এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে। সরকারের কর্মকর্তারা ফিরিয়ে আনা নাগরিকদের সাথে কথা বলেছেন। সেই সঙ্গে চলমান সংঘাতের ফলে তাঁদের অভিজ্ঞতা শুনেছেন এবং তাঁদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন।
সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, লেবানন থেকে ফিরে আসতে ইচ্ছুক সব বাংলাদেশির প্রত্যাবর্তন খরচ সরকারই বহন করবে এবং তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস সবসময় প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা এবং স্বস্তি নিশ্চিত করতে কাজ করছে।
উল্লেখ্য, লেবাননে চলমান সহিংসতার কারণে এক বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
গত বছর লেবাননে চলমান সংঘাতে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের দেশে নিরাপদে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ সরকার। এরই অংশ হিসেবে গত ২০ অক্টোবর প্রথম ধাপে আহত, নারী ও শিশুসহ ৫৩ জন বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে আনার কথা জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরপর থেকে ধাপে ধাপে দেশে ফিরছেন সেখানে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকেরা।
লেবাননে আটকে পড়া আরও ৪৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আজ শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে তাদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সম্পূর্ণ সরকারি খরচে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
এ পর্যন্ত একই প্রক্রিয়ায় ১৯টি ফ্লাইটে মোট ১ হাজার ২৪৬ জন বাংলাদেশি নাগরিক লেবানন থেকে দেশে ফিরে এলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালকের (পশ্চিম এশিয়া) পক্ষ থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়—ফিরে আসা নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সহযোগিতা করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বৈরুতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)।
আইওএম প্রত্যেক ফিরিয়ে আনা নাগরিককে ৫, ০০০ টাকা পকেট খরচ, খাদ্য সামগ্রী এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে। সরকারের কর্মকর্তারা ফিরিয়ে আনা নাগরিকদের সাথে কথা বলেছেন। সেই সঙ্গে চলমান সংঘাতের ফলে তাঁদের অভিজ্ঞতা শুনেছেন এবং তাঁদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন।
সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, লেবানন থেকে ফিরে আসতে ইচ্ছুক সব বাংলাদেশির প্রত্যাবর্তন খরচ সরকারই বহন করবে এবং তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস সবসময় প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা এবং স্বস্তি নিশ্চিত করতে কাজ করছে।
উল্লেখ্য, লেবাননে চলমান সহিংসতার কারণে এক বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
গত বছর লেবাননে চলমান সংঘাতে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের দেশে নিরাপদে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ সরকার। এরই অংশ হিসেবে গত ২০ অক্টোবর প্রথম ধাপে আহত, নারী ও শিশুসহ ৫৩ জন বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে আনার কথা জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরপর থেকে ধাপে ধাপে দেশে ফিরছেন সেখানে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকেরা।
আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছানোর বিষয়ে তাগিদ দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘যেটা আমাদের বাধ্যবাধকতা বলে মনে করি, সেখানে পৌঁছাতে হলে আজকেসহ আগামী ১০ দিনের মধ্যে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
১ মিনিট আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারের সদস্য এবং আহতদের জন্য সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা রাখা হবে না বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। আজ সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান...
২১ মিনিট আগেগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের ((ডিসি) চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব নির্বাচনের অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তথ্য ইসির কাছে চেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচারকাজ শেষে রায় ঘোষণা হতে পারে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই। একই সময়ে আরও কয়েকটি মামলার বিচারকাজ শেষ হতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে