ঢাবি সংবাদদাতা
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে এ বছর মঙ্গলবার শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।
আজ সোমবার নববর্ষ সংক্রান্ত সভা শেষে এ স্লোগানের কথা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের এ সভায় উদ্যাপনে সমন্বয়, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত এবং উদ্যাপন কার্যকর নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভা শেষে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘এবারের উদ্যাপনটা দুই দিনব্যাপী হবে। চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষ দুটি উদ্যাপনই জাতীয়ভাবে আয়োজন করা হবে। এর মধ্যেই রয়েছে শোভাযাত্রা। শোভাযাত্রা নিয়ে ইতিমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ কাজ শুরু করে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এ আয়োজনে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষজন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যোগ দেবেন। সবার অংশগ্রহণের ফলে এ বারের উদ্যাপন পূর্বের তুলনায় বৃহৎ ও রঙিন হবে।’
স্লোগান নিয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ পরবর্তী সময়ে প্রথম নববর্ষ এটি। ফ্যাসিবাদের অবসানের দিকে লক্ষ্য রেখে স্লোগান ঠিক করা হয়েছে—নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান।
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, “নাম পরিবর্তন নিয়ে আমরা কোনো আলোচনা করিনি। গত রোববারের মিটিং শেষে এ নিয়ে গণমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। তাকে ‘মিসকোট’ করে প্রচার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহার ইসলাম চঞ্চল বলেন, ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আজকের সভায় প্রতিপাদ্য চূড়ান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে কিছু কমিটি এবং উপকমিটি গঠনেরও কাজ চলছে। এ সংক্রান্ত একটি উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা। শোভাযাত্রা বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক চারুকলা অনুষদের ডিন। এছাড়া আরও কিছু কমিটি গঠনও প্রক্রিয়াধীন।’
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে এ বছর মঙ্গলবার শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।
আজ সোমবার নববর্ষ সংক্রান্ত সভা শেষে এ স্লোগানের কথা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের এ সভায় উদ্যাপনে সমন্বয়, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত এবং উদ্যাপন কার্যকর নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভা শেষে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘এবারের উদ্যাপনটা দুই দিনব্যাপী হবে। চৈত্র সংক্রান্তি ও নববর্ষ দুটি উদ্যাপনই জাতীয়ভাবে আয়োজন করা হবে। এর মধ্যেই রয়েছে শোভাযাত্রা। শোভাযাত্রা নিয়ে ইতিমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ কাজ শুরু করে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এ আয়োজনে বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষজন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যোগ দেবেন। সবার অংশগ্রহণের ফলে এ বারের উদ্যাপন পূর্বের তুলনায় বৃহৎ ও রঙিন হবে।’
স্লোগান নিয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ পরবর্তী সময়ে প্রথম নববর্ষ এটি। ফ্যাসিবাদের অবসানের দিকে লক্ষ্য রেখে স্লোগান ঠিক করা হয়েছে—নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান।
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, “নাম পরিবর্তন নিয়ে আমরা কোনো আলোচনা করিনি। গত রোববারের মিটিং শেষে এ নিয়ে গণমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। তাকে ‘মিসকোট’ করে প্রচার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহার ইসলাম চঞ্চল বলেন, ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আজকের সভায় প্রতিপাদ্য চূড়ান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে কিছু কমিটি এবং উপকমিটি গঠনেরও কাজ চলছে। এ সংক্রান্ত একটি উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা। শোভাযাত্রা বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক চারুকলা অনুষদের ডিন। এছাড়া আরও কিছু কমিটি গঠনও প্রক্রিয়াধীন।’
১৭ এপ্রিল তারিখটায় পৌঁছুতে হলে মেলে ধরতে হয় ইতিহাসের ডানা। এই দিনটিতে বৈদ্যনাথতলা হয়ে ওঠে মুজিবনগর। কেন মুজিবনগর? মুজিব তো তখন নেই। তাকে গ্রেপ্তার করে জেলে ভরেছে ইয়াহিয়া। বিচারের নাম করে শেখ মুজিবকে হত্যা করার তোড়জোড় চলছে তখন। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের শপথ নেওয়ার জন্য যে জায়গাটি বেছে নেওয়া হলো...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মাতে আয়োজিত বৈঠকে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। আর পাকিস্তানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ...
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর সংগ্রামে বিএনপি অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করেছে। দেশে যেন আর ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র ফিরতে না পারে এবং একটি স্থায়ী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা যায় সে লক্ষ্যেই প্রণয়ন করা...
৬ ঘণ্টা আগেদাবিদাওয়া আদায়ে বিভিন্ন সময় আন্দোলনে নেমেছেন সরকারি কর্মচারীরা। গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পরিবর্তন হলে একের পর এক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে ছিলেন তাঁরা। সরকারি কর্মচারীদের এমন দলবদ্ধ আন্দোলনের পথ বন্ধ করতে সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৪ ঘণ্টা আগে