নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের গণমাধ্যম নজিরবিহীন স্বাধীনতা ভোগ করছে বলে দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। মহামারির সময় উপমহাদেশের একমাত্র দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিডিয়া কমপ্লেক্সে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যমের যে অবাধ স্বাধীনতা আছে, অন্য কোনো দেশে এমন নেই। সমাজ ও রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য অনুসন্ধানী রিপোর্টের প্রয়োজন আছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এসব রিপোর্টে মানুষের ব্যক্তিগত অধিকার লঙ্ঘিত হয়। আমাদের দেশে গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে বিধায় যে কেউ যেকোনো কিছু করে পার পেতে পারে না। আইনের ফাঁক দিয়ে হয়তো অনেক সময় পার পেয়ে যায়, কিন্তু গণমাধ্যমে খবর আসার পর জনগণের কাছে পার পায় না।
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মিডিয়ায় যে বিশৃঙ্খলা ছিল, সেগুলো নিয়ে কাজ করছেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সিরিয়াল নিয়ে আগে অর্থ লেনদেন হতো। আইপি টিভির নামে অনেকগুলো অনুমোদনহীন চ্যানেল চলছে। ১২০টির মতো পত্রিকা বন্ধ করা হয়েছে। অনেক সংবাদপত্রের সম্পাদক, এডিটর, রিপোর্টার একজনই। তাঁকে যদি জিজ্ঞেস করেন, রিপোর্টারের কাজ কী? তিনি বলতে পারবে না। এগুলো নিয়ে কাজ চলছে।
করোনার সময় উপমহাদেশের কোনো দেশে সাংবাদিকদের সহায়তা দেওয়া হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, `আমি চেষ্টা করেছি একটা বরাদ্দ পাওয়ার জন্য, যেন সাংবাদিকদের দেওয়া যায়। কিন্তু পাইনি। অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সরকারের অনেককে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, কিন্তু হয়নি। তারপর আমার মন্ত্রণালয়ের অব্যবহৃত অর্থ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে বরাদ্দ দিয়ে সেই অর্থ করোনাকালীন সহায়তা হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেখান থেকে ঈদের আগে সাংবাদিকদের দেওয়া হয়েছে, বাকিটা ধীরে ধীরে দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এই টাকার পুরোটাই সাংবাদিকদের দেওয়া হবে। এই টাকা অন্য খাতে খরচের সুযোগ নেই। এই সাহায্য সাংবাদিকরাই পাবেন।
সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য এরই মধ্যে নীতিমালা হয়েছে। শুধু সাংবাদিকেরা নন, তাঁদের পরিবারও এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা পাবে। এই করোনার সময় অনেক সাংবাদিক মৃত্যুবরণ করেছেন, তাঁদের পরিবারকে এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা করা হবে। যোগ করেন তথ্যমন্ত্রী।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু প্রমুখ।
বাংলাদেশের গণমাধ্যম নজিরবিহীন স্বাধীনতা ভোগ করছে বলে দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। মহামারির সময় উপমহাদেশের একমাত্র দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিডিয়া কমপ্লেক্সে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যমের যে অবাধ স্বাধীনতা আছে, অন্য কোনো দেশে এমন নেই। সমাজ ও রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য অনুসন্ধানী রিপোর্টের প্রয়োজন আছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এসব রিপোর্টে মানুষের ব্যক্তিগত অধিকার লঙ্ঘিত হয়। আমাদের দেশে গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে বিধায় যে কেউ যেকোনো কিছু করে পার পেতে পারে না। আইনের ফাঁক দিয়ে হয়তো অনেক সময় পার পেয়ে যায়, কিন্তু গণমাধ্যমে খবর আসার পর জনগণের কাছে পার পায় না।
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মিডিয়ায় যে বিশৃঙ্খলা ছিল, সেগুলো নিয়ে কাজ করছেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সিরিয়াল নিয়ে আগে অর্থ লেনদেন হতো। আইপি টিভির নামে অনেকগুলো অনুমোদনহীন চ্যানেল চলছে। ১২০টির মতো পত্রিকা বন্ধ করা হয়েছে। অনেক সংবাদপত্রের সম্পাদক, এডিটর, রিপোর্টার একজনই। তাঁকে যদি জিজ্ঞেস করেন, রিপোর্টারের কাজ কী? তিনি বলতে পারবে না। এগুলো নিয়ে কাজ চলছে।
করোনার সময় উপমহাদেশের কোনো দেশে সাংবাদিকদের সহায়তা দেওয়া হয়নি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, `আমি চেষ্টা করেছি একটা বরাদ্দ পাওয়ার জন্য, যেন সাংবাদিকদের দেওয়া যায়। কিন্তু পাইনি। অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সরকারের অনেককে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, কিন্তু হয়নি। তারপর আমার মন্ত্রণালয়ের অব্যবহৃত অর্থ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে বরাদ্দ দিয়ে সেই অর্থ করোনাকালীন সহায়তা হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেখান থেকে ঈদের আগে সাংবাদিকদের দেওয়া হয়েছে, বাকিটা ধীরে ধীরে দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এই টাকার পুরোটাই সাংবাদিকদের দেওয়া হবে। এই টাকা অন্য খাতে খরচের সুযোগ নেই। এই সাহায্য সাংবাদিকরাই পাবেন।
সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য এরই মধ্যে নীতিমালা হয়েছে। শুধু সাংবাদিকেরা নন, তাঁদের পরিবারও এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা পাবে। এই করোনার সময় অনেক সাংবাদিক মৃত্যুবরণ করেছেন, তাঁদের পরিবারকে এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা করা হবে। যোগ করেন তথ্যমন্ত্রী।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু প্রমুখ।
কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন সতর্ক করে বলেছে, সাবাহ প্রদেশে যাওয়ার আগ্রহী কর্মীদের কোনো প্রতারক চক্রের মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হতে এবং তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ৩০ রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপে ২৩ দিনের সংলাপে ১৯টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর মধ্যে ১১টি বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তির নোট) দেওয়ার কথা জানিয়েছে বিএনপিসহ একাধিক দল। গত ২ জুন ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের উদ্বোধন করেন
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে এবং তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ নেগোসিয়েশনে বাংলাদেশ ভারতের চেয়ে ৫ শতাংশ কম শুল্ক পাওয়া অসামান্য অর্জন বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। এই অর্জনের জন্য ব্যবসায়ী মহল সরকারকে প্রাপ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে