নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই শহীদদের পরিবারকে যে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হচ্ছে, তা যথেষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, জুলাইয়ে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের যে আর্থিক সাহায্য করা হচ্ছে, তা যথেষ্ট নয়। তাদের কারণেই একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। জুলাই শহীদদের কাছে আমরা সবাই ঋণী।
আজ রোববার দুপুরে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘আহত যোদ্ধাদের পাশে বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, ২০২৪-এ ছাত্র জনতার আন্দোলন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ও সাধারণ মানুষ কখনোই অন্যায়-অবিচার মেনে নেয় না। তাদের এ আত্মত্যাগের বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে।
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, বর্তমান সরকার আহতদের যত দিন প্রয়োজন, তত দিন চিকিৎসা সুবিধা দেবে। যে ছাত্ররা সুস্থ আছেন, তারা নারী নির্যাতনসহ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সঠিক রাখতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখতে পারেন।
আহত ও শহীদ পরিবারের সহায়তার জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি অধিদপ্তর হচ্ছে বলে জানান তিনি।
খুলনার জেলা প্রশাসক মহাজন সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জুলাই বিপ্লবে খুলনার ৬১ জন আহতদের মধ্যে ৪০ জনের প্রত্যেককে এক লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়। এ নিয়ে মোট ৫৩ জনকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন। এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং জুলাই বিপ্লব নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
জুলাই শহীদদের পরিবারকে যে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হচ্ছে, তা যথেষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, জুলাইয়ে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের যে আর্থিক সাহায্য করা হচ্ছে, তা যথেষ্ট নয়। তাদের কারণেই একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। জুলাই শহীদদের কাছে আমরা সবাই ঋণী।
আজ রোববার দুপুরে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘আহত যোদ্ধাদের পাশে বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, ২০২৪-এ ছাত্র জনতার আন্দোলন আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ও সাধারণ মানুষ কখনোই অন্যায়-অবিচার মেনে নেয় না। তাদের এ আত্মত্যাগের বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে।
উপদেষ্টা ফরিদা আখতার আরও বলেন, বর্তমান সরকার আহতদের যত দিন প্রয়োজন, তত দিন চিকিৎসা সুবিধা দেবে। যে ছাত্ররা সুস্থ আছেন, তারা নারী নির্যাতনসহ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সঠিক রাখতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখতে পারেন।
আহত ও শহীদ পরিবারের সহায়তার জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি অধিদপ্তর হচ্ছে বলে জানান তিনি।
খুলনার জেলা প্রশাসক মহাজন সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে জুলাই বিপ্লবে খুলনার ৬১ জন আহতদের মধ্যে ৪০ জনের প্রত্যেককে এক লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়। এ নিয়ে মোট ৫৩ জনকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন। এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং জুলাই বিপ্লব নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৮ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৮ ঘণ্টা আগে