নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে সারা দেশের জনগণকে একযোগে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রধানমন্ত্রী শপথ পড়ান। সব জেলা ও বিভাগীয় শহর থেকে একযোগে সবাই এতে অংশ নেন।
শপথবাক্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না, দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রীর এই শপথ পড়ানোকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর সঙ্গে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার শপথ করানো প্রয়োজন ছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে পরিষ্কার করে সেটি বলা আছে। মানুষের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে কীভাবে? আমরা সেটি হারিয়ে ফেলেছি। শুধু ভাতের অধিকার থাকলে হবে না, ভোটের অধিকারও থাকতে হবে। আমাদের অঙ্গীকার করা উচিত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য।
অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার শপথ বিষয়ে বদিউল আলম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছেন–আমরা সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হয়ে গিয়েছি। রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ধর্মান্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।’
মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যা বলেছেন সেটা খুবই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের ইতিহাস এক ধারাবাহিকতায় চলতে পারেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাম্প্রদায়িক চিন্তাভাবনা প্রোথিত করা হয়েছে–সমাজে, শিক্ষাব্যবস্থা, মানুষের মননে, সংস্কৃতিতে। যার কারণে ৫০ বছর পর অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার শপথ পড়াতে হচ্ছে, সেটা দুঃখজনক।’
সুলতানা কামাল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তিও ১৩ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে। এটা আরও আগেই পড়া উচিত ছিল। সেদিকে হয়তো সেভাবে নজর দেওয়া হয়নি। এখন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন। আশা করছি, মানুষের চেতনায় এটা আসবে আমরা অসাম্প্রদায়িক।’
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে সারা দেশের জনগণকে একযোগে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রধানমন্ত্রী শপথ পড়ান। সব জেলা ও বিভাগীয় শহর থেকে একযোগে সবাই এতে অংশ নেন।
শপথবাক্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না, দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রীর এই শপথ পড়ানোকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর সঙ্গে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার শপথ করানো প্রয়োজন ছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে পরিষ্কার করে সেটি বলা আছে। মানুষের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে কীভাবে? আমরা সেটি হারিয়ে ফেলেছি। শুধু ভাতের অধিকার থাকলে হবে না, ভোটের অধিকারও থাকতে হবে। আমাদের অঙ্গীকার করা উচিত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য।
অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার শপথ বিষয়ে বদিউল আলম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছেন–আমরা সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হয়ে গিয়েছি। রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় ধর্মান্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।’
মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যা বলেছেন সেটা খুবই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের ইতিহাস এক ধারাবাহিকতায় চলতে পারেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাম্প্রদায়িক চিন্তাভাবনা প্রোথিত করা হয়েছে–সমাজে, শিক্ষাব্যবস্থা, মানুষের মননে, সংস্কৃতিতে। যার কারণে ৫০ বছর পর অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার শপথ পড়াতে হচ্ছে, সেটা দুঃখজনক।’
সুলতানা কামাল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তিও ১৩ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে। এটা আরও আগেই পড়া উচিত ছিল। সেদিকে হয়তো সেভাবে নজর দেওয়া হয়নি। এখন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন। আশা করছি, মানুষের চেতনায় এটা আসবে আমরা অসাম্প্রদায়িক।’
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৬৬৯ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে ৪৬৮ জন। মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ১৩৭ জনকে।
৩ ঘণ্টা আগেপুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী (৭৮) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
৩ ঘণ্টা আগে১৮৬১ সালের পুলিশ আইনেই গন্ডগোল আছে উল্লেখ করে সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, সংস্কার কমিশন পুলিশের বিষয়ে বলছে অনেক বিষয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা দরকার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা যদি দরকার হয়, তাহলে এই সংস্কার কমিশনের কী দরকার। অথচ গন্ডগোল ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনে। তা নিয়ে সংস্কার কমিশন কিছু বলছে না।
৫ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
৭ ঘণ্টা আগে