নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কগুলোতে বিএড দেশগুলোকে বিনিয়োগে আসা আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ডি-৮ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডি-৮ সিসিআই) প্রতিষ্ঠার রজতজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানও একই আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর আন্তঃবাণিজ্য আগামী ১০ বছরের ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করি। যখন ডি-৮ শুরু হয় তখন তা ছিল মাত্র ১৪ বিলিয়ন ডলার। কোনো ধরনের এফটিএ (ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট) ছাড়াই বর্তমানে নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য ১৩০ বিলয়নে দাঁড়িয়েছে। তাই ডি-৮ আরও সামনে এগিয়ে যাবে।
আব্দুল মোমেন বলেন, নানা সংকটেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ দেশে বিনিয়োগের এক অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ডি–৮ দেশগুলো এ দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও ২৮টি হাইটেক পার্কে বিনিয়োগ করতে পারে। বিনিয়োগ অনুপাতে এ দেশে আয়ও বেশি, প্রায় শতভাগ। সহজ লভ্য, দক্ষ ও পরিশ্রমী শ্রমিক ছাড়াও সরকারের পক্ষ থেকে নানা ছাড় রয়েছে। ডি–৮ দেশগুলো বিনিয়োগ করলে তা বেশ লাভজনক হবে। এরই মধ্যে ভারত, চায়না, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বেশ কিছু দেশ আলাদা অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়েছে। অন্যরাও সে সুযোগ নিতে পারে।
সালমান এফ রহমান বলেন, করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব। একসঙ্গে কাজ করলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবাই লাভবান হতে পারবে।
এফ রহমান বলেন, করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশ সরকারের দূরদর্শী সিদ্ধান্তে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। চাল, মাছসহ নানাবিধ পণ্য রপ্তানিও করছি আমরা। বাংলাদেশকে একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ, ডি-৮ দেশগুলো নির্দ্বিধায় বিনিয়োগ করতে পারে।
একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক অগ্রগতি বিস্তারে বিশেষ জোর দেওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশ ১০০টি ইকোনমিক জোন আছে। প্রয়োজনে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ইকোনমিক জোন তৈরি করা হবে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডি-৮-এর সেক্রেটারি জেনারেল রাষ্ট্রদূত ইসিয়াকা আব্দুল তাদির ইমাম, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দীন, ডি-৮ সিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। ডি–৮ সদস্য বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা অর্থনৈতিক খাতের সাইবার সিকিউরিটি, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইওটিতে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং টেকসইতা, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করার দিকে গুরুত্বারোপ করেন।
দুই দিনের বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোতে ডি-৮ সিসিআই একটি কৌশলগত রোডম্যাপ গঠনে কাজ করছে। রোডম্যাপের প্রস্তাবনার অন্যতম হচ্ছে–এ অঞ্চলে সাপ্লাই চেইনে অস্থিরতা কমিয়ে আনা এবং নিরাপদ জীবিকা, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে দীর্ঘ মেয়াদে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন নিশ্চিত করা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দুর্বলতা মোকাবিলার জন্য ক্রস কারেন্সি সোয়াপ, বার্টার এবং ব্লক চেইনের মতো বিকল্প বাণিজ্য অর্থ ও বাণিজ্য সুবিধা প্রদান। নন-ট্যারিফ বাধা চিহ্নিত করতে প্রক্রিয়া স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন এবং সমন্বয়। ডি-৮ প্রাইভেট সেক্টরের মধ্যে বৃহত্তর সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করতে উদ্যোক্তাদের জন্য ডি-৮ ভিসা ব্যবস্থা সহজীকরণ। টেকসই, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস, এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করা।

দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কগুলোতে বিএড দেশগুলোকে বিনিয়োগে আসা আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ডি-৮ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডি-৮ সিসিআই) প্রতিষ্ঠার রজতজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানও একই আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর আন্তঃবাণিজ্য আগামী ১০ বছরের ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করি। যখন ডি-৮ শুরু হয় তখন তা ছিল মাত্র ১৪ বিলিয়ন ডলার। কোনো ধরনের এফটিএ (ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট) ছাড়াই বর্তমানে নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য ১৩০ বিলয়নে দাঁড়িয়েছে। তাই ডি-৮ আরও সামনে এগিয়ে যাবে।
আব্দুল মোমেন বলেন, নানা সংকটেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ দেশে বিনিয়োগের এক অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ডি–৮ দেশগুলো এ দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও ২৮টি হাইটেক পার্কে বিনিয়োগ করতে পারে। বিনিয়োগ অনুপাতে এ দেশে আয়ও বেশি, প্রায় শতভাগ। সহজ লভ্য, দক্ষ ও পরিশ্রমী শ্রমিক ছাড়াও সরকারের পক্ষ থেকে নানা ছাড় রয়েছে। ডি–৮ দেশগুলো বিনিয়োগ করলে তা বেশ লাভজনক হবে। এরই মধ্যে ভারত, চায়না, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বেশ কিছু দেশ আলাদা অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়েছে। অন্যরাও সে সুযোগ নিতে পারে।
সালমান এফ রহমান বলেন, করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব। একসঙ্গে কাজ করলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবাই লাভবান হতে পারবে।
এফ রহমান বলেন, করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশ সরকারের দূরদর্শী সিদ্ধান্তে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। চাল, মাছসহ নানাবিধ পণ্য রপ্তানিও করছি আমরা। বাংলাদেশকে একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ, ডি-৮ দেশগুলো নির্দ্বিধায় বিনিয়োগ করতে পারে।
একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক অগ্রগতি বিস্তারে বিশেষ জোর দেওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশ ১০০টি ইকোনমিক জোন আছে। প্রয়োজনে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ইকোনমিক জোন তৈরি করা হবে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডি-৮-এর সেক্রেটারি জেনারেল রাষ্ট্রদূত ইসিয়াকা আব্দুল তাদির ইমাম, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দীন, ডি-৮ সিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। ডি–৮ সদস্য বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা অর্থনৈতিক খাতের সাইবার সিকিউরিটি, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইওটিতে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং টেকসইতা, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করার দিকে গুরুত্বারোপ করেন।
দুই দিনের বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোতে ডি-৮ সিসিআই একটি কৌশলগত রোডম্যাপ গঠনে কাজ করছে। রোডম্যাপের প্রস্তাবনার অন্যতম হচ্ছে–এ অঞ্চলে সাপ্লাই চেইনে অস্থিরতা কমিয়ে আনা এবং নিরাপদ জীবিকা, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে দীর্ঘ মেয়াদে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন নিশ্চিত করা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দুর্বলতা মোকাবিলার জন্য ক্রস কারেন্সি সোয়াপ, বার্টার এবং ব্লক চেইনের মতো বিকল্প বাণিজ্য অর্থ ও বাণিজ্য সুবিধা প্রদান। নন-ট্যারিফ বাধা চিহ্নিত করতে প্রক্রিয়া স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন এবং সমন্বয়। ডি-৮ প্রাইভেট সেক্টরের মধ্যে বৃহত্তর সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করতে উদ্যোক্তাদের জন্য ডি-৮ ভিসা ব্যবস্থা সহজীকরণ। টেকসই, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস, এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কগুলোতে বিএড দেশগুলোকে বিনিয়োগে আসা আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ডি-৮ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডি-৮ সিসিআই) প্রতিষ্ঠার রজতজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানও একই আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর আন্তঃবাণিজ্য আগামী ১০ বছরের ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করি। যখন ডি-৮ শুরু হয় তখন তা ছিল মাত্র ১৪ বিলিয়ন ডলার। কোনো ধরনের এফটিএ (ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট) ছাড়াই বর্তমানে নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য ১৩০ বিলয়নে দাঁড়িয়েছে। তাই ডি-৮ আরও সামনে এগিয়ে যাবে।
আব্দুল মোমেন বলেন, নানা সংকটেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ দেশে বিনিয়োগের এক অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ডি–৮ দেশগুলো এ দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও ২৮টি হাইটেক পার্কে বিনিয়োগ করতে পারে। বিনিয়োগ অনুপাতে এ দেশে আয়ও বেশি, প্রায় শতভাগ। সহজ লভ্য, দক্ষ ও পরিশ্রমী শ্রমিক ছাড়াও সরকারের পক্ষ থেকে নানা ছাড় রয়েছে। ডি–৮ দেশগুলো বিনিয়োগ করলে তা বেশ লাভজনক হবে। এরই মধ্যে ভারত, চায়না, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বেশ কিছু দেশ আলাদা অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়েছে। অন্যরাও সে সুযোগ নিতে পারে।
সালমান এফ রহমান বলেন, করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব। একসঙ্গে কাজ করলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবাই লাভবান হতে পারবে।
এফ রহমান বলেন, করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশ সরকারের দূরদর্শী সিদ্ধান্তে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। চাল, মাছসহ নানাবিধ পণ্য রপ্তানিও করছি আমরা। বাংলাদেশকে একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ, ডি-৮ দেশগুলো নির্দ্বিধায় বিনিয়োগ করতে পারে।
একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক অগ্রগতি বিস্তারে বিশেষ জোর দেওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশ ১০০টি ইকোনমিক জোন আছে। প্রয়োজনে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ইকোনমিক জোন তৈরি করা হবে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডি-৮-এর সেক্রেটারি জেনারেল রাষ্ট্রদূত ইসিয়াকা আব্দুল তাদির ইমাম, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দীন, ডি-৮ সিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। ডি–৮ সদস্য বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা অর্থনৈতিক খাতের সাইবার সিকিউরিটি, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইওটিতে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং টেকসইতা, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করার দিকে গুরুত্বারোপ করেন।
দুই দিনের বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোতে ডি-৮ সিসিআই একটি কৌশলগত রোডম্যাপ গঠনে কাজ করছে। রোডম্যাপের প্রস্তাবনার অন্যতম হচ্ছে–এ অঞ্চলে সাপ্লাই চেইনে অস্থিরতা কমিয়ে আনা এবং নিরাপদ জীবিকা, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে দীর্ঘ মেয়াদে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন নিশ্চিত করা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দুর্বলতা মোকাবিলার জন্য ক্রস কারেন্সি সোয়াপ, বার্টার এবং ব্লক চেইনের মতো বিকল্প বাণিজ্য অর্থ ও বাণিজ্য সুবিধা প্রদান। নন-ট্যারিফ বাধা চিহ্নিত করতে প্রক্রিয়া স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন এবং সমন্বয়। ডি-৮ প্রাইভেট সেক্টরের মধ্যে বৃহত্তর সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করতে উদ্যোক্তাদের জন্য ডি-৮ ভিসা ব্যবস্থা সহজীকরণ। টেকসই, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস, এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করা।

দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কগুলোতে বিএড দেশগুলোকে বিনিয়োগে আসা আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ডি-৮ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডি-৮ সিসিআই) প্রতিষ্ঠার রজতজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানও একই আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর আন্তঃবাণিজ্য আগামী ১০ বছরের ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করি। যখন ডি-৮ শুরু হয় তখন তা ছিল মাত্র ১৪ বিলিয়ন ডলার। কোনো ধরনের এফটিএ (ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট) ছাড়াই বর্তমানে নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য ১৩০ বিলয়নে দাঁড়িয়েছে। তাই ডি-৮ আরও সামনে এগিয়ে যাবে।
আব্দুল মোমেন বলেন, নানা সংকটেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ দেশে বিনিয়োগের এক অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ডি–৮ দেশগুলো এ দেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও ২৮টি হাইটেক পার্কে বিনিয়োগ করতে পারে। বিনিয়োগ অনুপাতে এ দেশে আয়ও বেশি, প্রায় শতভাগ। সহজ লভ্য, দক্ষ ও পরিশ্রমী শ্রমিক ছাড়াও সরকারের পক্ষ থেকে নানা ছাড় রয়েছে। ডি–৮ দেশগুলো বিনিয়োগ করলে তা বেশ লাভজনক হবে। এরই মধ্যে ভারত, চায়না, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বেশ কিছু দেশ আলাদা অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়েছে। অন্যরাও সে সুযোগ নিতে পারে।
সালমান এফ রহমান বলেন, করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব। একসঙ্গে কাজ করলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবাই লাভবান হতে পারবে।
এফ রহমান বলেন, করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশ সরকারের দূরদর্শী সিদ্ধান্তে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। চাল, মাছসহ নানাবিধ পণ্য রপ্তানিও করছি আমরা। বাংলাদেশকে একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ, ডি-৮ দেশগুলো নির্দ্বিধায় বিনিয়োগ করতে পারে।
একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক অগ্রগতি বিস্তারে বিশেষ জোর দেওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশ ১০০টি ইকোনমিক জোন আছে। প্রয়োজনে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ইকোনমিক জোন তৈরি করা হবে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডি-৮-এর সেক্রেটারি জেনারেল রাষ্ট্রদূত ইসিয়াকা আব্দুল তাদির ইমাম, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দীন, ডি-৮ সিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। ডি–৮ সদস্য বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা অর্থনৈতিক খাতের সাইবার সিকিউরিটি, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইওটিতে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং টেকসইতা, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করার দিকে গুরুত্বারোপ করেন।
দুই দিনের বিজনেস ফোরাম ও এক্সপোতে ডি-৮ সিসিআই একটি কৌশলগত রোডম্যাপ গঠনে কাজ করছে। রোডম্যাপের প্রস্তাবনার অন্যতম হচ্ছে–এ অঞ্চলে সাপ্লাই চেইনে অস্থিরতা কমিয়ে আনা এবং নিরাপদ জীবিকা, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে দীর্ঘ মেয়াদে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন নিশ্চিত করা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দুর্বলতা মোকাবিলার জন্য ক্রস কারেন্সি সোয়াপ, বার্টার এবং ব্লক চেইনের মতো বিকল্প বাণিজ্য অর্থ ও বাণিজ্য সুবিধা প্রদান। নন-ট্যারিফ বাধা চিহ্নিত করতে প্রক্রিয়া স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন এবং সমন্বয়। ডি-৮ প্রাইভেট সেক্টরের মধ্যে বৃহত্তর সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করতে উদ্যোক্তাদের জন্য ডি-৮ ভিসা ব্যবস্থা সহজীকরণ। টেকসই, সার্কুলার ইকোনোমি, শি-ট্রেডস, এমএসএমই, স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম, ইনোভেশন, গ্রিন টেকনোলজি, ক্লাইমেট চেঞ্জ এবং ব্লু ইকোনমিকে ভ্যালু চেইন ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করা।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব
২৬ জুলাই ২০২২
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব
২৬ জুলাই ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব
২৬ জুলাই ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

করোনাভাইরাসের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক সংকট তৈরি করেছে। তবে ডি-৮ ভুক্ত দেশগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করলে এই সংকট নিরসন সম্ভব
২৬ জুলাই ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে